অবশেষে ঘরে ফিরলেন গীতা। ১৫ বছর পর নিজের বাড়িতে পা রাখলেন মূক-বধির মেয়েটি। আজ সকালেই করাচি থেকে ভারতে ফেরেন তিনি। গীতাকে সঙ্গে করে ভারতে এলেন ৫ জন পাকিস্তানি নাগরিক। বিশেষ বিমানে করাচি থেকে দিল্লি এসেছেন গীতা। তাকে সংবর্ধনা দেবেন পাক হাই কমিশনার।
তবে ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলে। ডিএনএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই বাবা ফিরে পাবেন মেয়েকে।
এগারো বছরের মূক ও বধির গীতা অসতর্কভাবে সীমান্ত পেরিয়ে প্রবেশ করে পাকিস্তানে। সেই থেকেই গীতার ঠিকানা করাচির ইধি ফাউন্ডেশনের এই হোম। দেখতে দেখতে ইধি পরিবারের সদস্যরাই হয়ে ওঠে গীতার সবথেকে আপনজন। গত সপ্তাহে ইসলামাবাদে ভারতীয় হাইকমিশন বিহারের একটি পরিবারের ছবি তুলে দেয় ইধি ফাউন্ডেশনের হাতে। ছবি দেখে নিজের বাবা, মা ও ভাইবোনদের চিনতে পারে গীতা।
বিডি-প্রতিদিন/ ২৬ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা