২৪ এপ্রিল, ২০১৮ ১৭:১৩

ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম:

ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে

ফাইল ছবি

কার্গো, কনটেইনার ও জাহাজ হ্যান্ডলিংয়ের ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই বন্দর কর্তৃপক্ষ স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি অনেকগুলো পরিকল্পনা নিয়েছে। সরকারের রপকল্প-২০২১ সামনে রেখে দেশের প্রধান এই সমুদ্র বন্দরকে ব্যবহারকারী বান্ধব হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।

চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ সকালে বন্দরের শহীদ ফজলুর রহমান মুন্সী অডিটোরিয়ামে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা  বলেন বন্দর চেয়ারম্যান কমডোর জুলফিকার আজিজ।

বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির কথা জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারের দিকনির্দেশনায় নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের (এনসিটি) জন্য হ্যান্ডলিং ইক্যুইপমেন্ট সংগ্রহ করে পূর্ণাঙ্গভাবে চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ৯টি রাবার টায়ার গ্যান্ট্রি ক্রেন, ৪টি স্ট্র্যাডেল কেরিয়ার, ৫টি কনটেইনার মুভার, ১টি রেল মাউন্টেড গ্যান্ট্রি ক্রেন সংগ্রহ করা হয়েছে। ৩টি স্ট্র্যাডেল কেরিয়ার শিপমেন্ট করা হয়েছে, যেগুলো শিগগির বন্দরে পৌঁছবে। এছাড়া ৬টি শিপ টু শোর গ্যান্ট্রি ক্রেন, ২টি আরটিজি, ১টি মোবাইল হারবার ক্রেন সংগ্রহের আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছে। ৪টি শিপ টু শোর গ্যান্ট্রি ক্রেন সংগ্রহের দরপত্র মূল্যায়ন শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ৬টি আরটিজির এলসি খোলা প্রক্রিয়াধীন ও ৩টি আরটিজির দরপত্র যাচাই-বাছাই পর্যায়ে রয়েছে।

বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার ১৮৮৭ সালে পোর্ট কমিশনার্স অ্যাক্ট প্রণয়ন করে, যা ২৫ এপ্রিল ১৮৮৮ সালে কার্যকর হয়। তখন থেকে চট্টগ্রাম বন্দর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। তাই ২৫ এপ্রিল বন্দর দিবস হিসেবে পালিত হয়। 

বিডি প্রতিদিন/ মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর