গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি ও রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) প্রকৌশলী মো. আমজাদ হোসেন চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর রেলওয়ের কারখানা চলমান নানাবিধ উন্নয়ন কাজগুলো পরির্দশন করেছেন। এ সময় কারখানার উন্নয়ন প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তার বিষয়েও গুরুত্ব তুলে ধরেন রেলের দায়িত্বশীলরা।
বৃস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে এ পাহাড়তলীর রেলের এ কারখানাটি সরেজমিনে পরির্দশন করেন বলে জানান কারখানার তত্বাবধায়ক মো. মহিউদ্দিন। এসময় তিনি ওয়ার্কশপের চলমান বিভিন্ন কাজ, প্রয়োজনীয়তাসহ নানাবিধ বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
পরির্দশনকালে কাজের সন্তোষ প্রকাশ করে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি বলেন, এই কারখানর যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। এটিকে সক্ষমতা বৃদ্ধি করে আধুনিক কারখানা হিসেবে রূপান্তরিত করা সম্ভব। তিনি বলেন, ২০০৭ সালে গৃহীত প্রকল্প খুব দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় সব কাজ দ্রুত শেষ করাও দরকার। তবে প্রকল্প সফল বাস্তবায়নের জন্য ভেরিয়েরশন প্রস্তাবটি অনুমোদনের ব্যবস্থা করে দিবেন বলেও মন্তব্য করেন মন্ত্রী।পরির্দশনকালে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) প্রকৌশলী মো. আমজাদ হোসেন ছাড়াও রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি-আরএস) মো. শামসুজ্জামান, পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) সৈয়দ ফারুক আহমেদ, এডিশনাল জিএম চন্দন কান্তি দাশ, আরটিএ’র রেক্টর রুহুল কাদের আজাদ, পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী আরিফুজ্জামান, সিওপিএস রাশেদা সুলতানা গণি, নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান (আরএনবি) মো. ইকবাল হোসেন, সিসিএস গোলাম আম্বিয়া, প্রধান বৈদ্যুতিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন, সিএমই মিজানুর রহমান, প্রধান স্টেট কর্মকর্তা ইসরাত রেজা, ডিআরএম জাহাঙ্গীর হোসেন, ওয়ার্কশপ তত্বাবধায়ক ফকির মো. মহিউদ্দিন, এসি ট্র্যাক গোলাম মোস্তফা, এসি ব্রীজ তানভির আহমেদ, সিওএস ফরিদ আহমেদ, ডেপুটি সিসিএম (আর) জাকির হোসেন প্রমুখ। পরে পূর্বাঞ্চলের দায়িত্বশীল সকল কর্মকর্তাদের সাথে সিআরবির কনফান্সে রুমে মতবিনিময় কালে রেলের চলমান প্রকল্প ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এবং ভবিষ্যত কর্মপন্তারসহ বিভিন্ন বিষয়ে দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন রেলের মহাপরিচালক (ডিজি) প্রকৌশলী মো. আমজাদ হোসেন।
বিডি-প্রতিদিন/১২ জুলাই, ২০১৮/মাহবুব
