শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

গাবতলী টার্মিনালে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট

৩৭ জেলার প্রবেশপথে নৈরাজ্য, পালিয়েছেন মালিক-শ্রমিক নেতা রায়হান, আব্বাস, বেবু
শিমুল মাহমুদ
গাবতলী টার্মিনালে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট

রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল ঘিরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতা মিলে চাঁদাবাজির বেপরোয়া সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে। গত দেড় দশকে টার্মিনালকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে পালিয়েছেন পরিবহন চঁাঁদাবাজরা। বাস মালিক সমিতি, শ্রমিক ইউনিয়ন ও সিটি করপোরেশনের নাম ভাঙিয়ে গত ১৫ বছর যারা মাস্তানি, চাঁদাবাজিতে টার্মিনাল অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন তাঁদের অপকর্ম সামনে আসতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগের স্থানীয় এমপি ও রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজশে বাস মালিক সমিতির চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ, সেক্রেটারি আবু রায়হান, শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, শ্রমিক ফেডারেশনের সহসভাপতি মফিজুল হক বেবুসহ অন্যরা গাবতলীকে চাঁদার খনি বানিয়েছিলেন। উত্তরের ১৬ জেলা এবং দক্ষিণের ২১ জেলার বাস চলাচল করে এ টার্মিনাল ব্যবহার করে। এ ৩৭ জেলার অন্তত ১ হাজার ৮০০ বাসকে প্রতিদিন প্রতি ট্রিপে মোটা অঙ্কের চাঁদা দিয়ে গাবতলী ছাড়তে হতো। নেতাদের নামে গত অর্ধযুগে হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে বলে পরিবহনসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

সূত্র জানান, গাবতলী টার্মিনাল ব্যবহার করে ১২০টি কাউন্টারের মাধ্যমে ৩৭ জেলায় প্রায় ৯০০ বাস চলাচল করে। এর বাইরে ঢাকা-পাটুরিয়া রুটে সেলফি পরিবহন নামে একটি সার্ভিসের কয়েক শ বাস চলে। গাবতলী থেকে সাটুরিয়া-ঘিওর-মানিকগঞ্জ রুটের যানবাহন মালিকদের রয়েছে বাস-ট্রাক ওনার্স গ্রুপ। তাদেরও রয়েছে ৩ শতাধিক বাস। ঢাকা-নবীনগর রুটেও আছে আলাদা কমিটি। এ ছাড়া ঢাকার অভ্যন্তরীণ রুটেও গাবতলী থেকে কিছু বাস চলে। প্রতিটি বাসকেই নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া গাবতলীর অদূরে মিরপুর ১ নম্বরে শাহ আলী মাজারের সামনে প্রতি রাতে ২ শতাধিক সবজির ট্রাক আসে। সেখান থেকেও চাঁদা তোলা হয়। পরিবহন মালিকরা জানান, ক্ষেত্রভেদে প্রতিটি গাড়িকে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হতো। এমনকি যেসব বাস টার্মিনাল ব্যবহার করত না সেগুলোকেও চাঁদা দিতে হতো। ভুক্তভোগীরা জানান, বিভিন্ন খাতে প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার চাঁদা উঠত গাবতলী টার্মিনাল কেন্দ্র করে। ৫ আগস্টের পর সেই চিহ্নিত চাঁদাবাজরা পালিয়েছেন।

সূত্র জানান, মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের পরিচালন ব্যয় হিসেবে নির্ধারিত হারে চাঁদা তোলার বৈধতা থাকলেও কয়েক গুণ বেশি টাকা তোলা হতো। টার্মিনালের কাউন্টার থেকে শ্রমিক ইউনিয়ন ৪০, শ্রমিক ফেডারেশন ১০, কমিউনিটি পুলিশ ১০, মালিক সমিতি ৪০- এ ১০০ টাকা চাঁদা তোলার কথা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের পার্কিং ফি ৫০ টাকা। কিন্তু অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি আবু রায়হানের কালে কত টাকা চাঁদা তোলা হতো তার কোনো হিসাব নেই। নির্ধারিত হারের কয়েক গুণ টাকা তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নিজের পকেটে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা : ২০১৯ সালের পর থেকে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা আদায়ের কোনো ডকুমেন্ট রাখা হয়নি। এর আগে প্রতিদিন মালিক সমিতির নিয়োজিত কর্মচারীরা টাকা তুলতেন। অ্যাসোসিয়েশন সে টাকা প্রতিদিনই ব্যাংকে জমা দিত। আবু রায়হান সেক্রেটারি হওয়ার পর টাকা তুলতেন নিজের লোক দিয়ে। ফারুক, ফয়সাল, সুমনসহ কয়েকজন তাদের ইচ্ছামতো টাকা তুলে দিতেন রায়হান সাহেবের কাছে। মাসে একবার সে টাকার একটা অংশ সমিতির অ্যাকাউন্টে জমা হতো। সমিতির কাছে গত ছয় বছরের টাকা তোলার কোনো হিসাব নেই। কোনো রুটে নতুন গাড়ি নামাতে আড়াই লাখ টাকা দিতে হয়। এর মধ্যে মালিক সমিতির ২ লাখ ২০ হাজার এবং শ্রমিক ইউনিয়নের ৩০ হাজার টাকা। এ ছাড়া শীর্ষ পরিবহন কোম্পানিগুলো মাসিক ভিত্তিতে অ্যাসোসিয়েশনকে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা অনুদান দেয়। এর মধ্যে রয়েছে হানিফ ৩০ হাজার, শ্যামলী (এসপি) ১৫ হাজার, শ্যামলী (এনপি) ১৫ হাজার, সোহাগ ১২ হাজার, এসআর ১২ হাজার, সাকুরা ৭ হাজার, আলহামরা ৭ হাজার, নাবিল ৬ হাজার, দেশ ট্রাভেলস ২০ হাজার, দিগন্ত ৮ হাজারসহ আরও কয়েকটি কোম্পানি। এ ছাড়া জিএম সিরাজের নেতৃত্বকালে তৈরি অ্যাসোসিয়েশনের কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন অফিস ভবন থেকে মাসে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা ভাড়া আসে সমিতির ফান্ডে। রমেশ-রায়হানদের গত ছয় বছরের নেতৃত্বকালে সমিতিতে কোনো সম্পদ যোগ হয়নি, বরং ফান্ডের টাকা ব্যাপকহারে লুট হয়েছে।

অ্যাসোসিয়েশনের টাকা হরিলুট : নেতাদের রাজনৈতিক কর্মকা  এমনকি ব্যক্তিগত খাতেও ব্যয় হয়েছে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা। ঢাকা-১৪ আসনের ছয় মাসের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল নির্বাচনে জিতে গত ১৬ জানুয়ারি টুঙ্গিপাড়া যান। এজন্য ২৯টি গাড়ির লাইন খরচ বাবদ অ্যাসোসিয়েশন থেকে দেওয়া হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকালে বাস টার্মিনালসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থাকে আপ্যায়নের নামে ১ আগস্ট আইএফআইসি ব্যাংকের একটি চেকের মাধ্যমে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খানের ছেলের উপজেলা নির্বাচনের জন্য ২ লাখ টাকা দেওয়া হয় ৭ মে আইএফআইসি ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে। ট্রেজারার গোলাম কবির অ্যাসোসিয়েশন থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেন। অ্যাসোসিয়েশনের অফিস সাজাতে ১০ লাখ টাকা নেন সংগঠনের চেয়ারম্যান রমেশ ঘোষ। কিন্তু অফিস সাজানো হয়নি, টাকাও ফেরত আসেনি।

একই চক্র নেতৃত্বে অর্ধযুগ : টার্মিনালে নৈরাজ্যের মূল হোতা বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হান পলাতক। আওয়ামী লীগের আমলে সেই ১৯৯৬ সাল থেকে সুবিধা পাওয়া শ্যামলী পরিবহনের স্বত্বাধিকারী রমেশ চন্দ্র ঘোষ এখনো নেতৃত্বে আছেন। গাবতলীকেন্দ্রিক বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান তিনি। তাঁর নেতৃত্বে গত কয়েক মেয়াদে অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল রোজিনা এন্টারপ্রাইজের আবু রায়হান এবং ট্রেজারার কে লাইন পরিবহনের ইঞ্জিনিয়ার গোলাম কবির। এ ত্রিরত্ন ২০১৯-২০২১ মেয়াদে শীর্ষ তিনটি পদ চেয়ারম্যান, সেক্রেটারি ও ট্রেজারার ছিলেন। পরবর্তী ২০২১-২০২৩ মেয়াদেও তাঁরা একই পদে ছিলেন। চলতি ২০২৩-২০২৫ মেয়দেও তাঁরাই এ তিন পদে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হান পালানোর পর এ পদে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পেয়েছেন শ্যামলী পরিবহনের (এনআর) স্বত্বাধিকারী শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ। তিনি অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রমেশ ঘোষের ভাতিজা। রমেশ ঘোষের শ্যামলী পরিবহন ১৯৯৯ সালের ১৯ জুন ঢাকা-কলকাতা আন্তর্জাতিক বাস সার্ভিস চালুর দায়িত্ব পায়। ২০১৫ সালের ৬ জুন ঢাকা-আগরতলা রুটেও বাস চলাচলের দায়িত্ব পান তিনি। এর আগে ২০১৪ সালে ঢাকা-গুয়াহাটি রুটের বাসও অপারেট করে ভাতিজার প্রতিষ্ঠান শ্যামলী পরিবহন।

অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন : গাবতলীর পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা বলছেন, টার্মিনাল এবং মালিক-শ্রমিকদের নেতৃত্ব কারা দেবেন তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে স্বৈরাচারের সময় টার্মিনালের বাইরে ছিলেন এমন নেতারা এখন ফিরে আসছেন। আগামী ২৩ নভেম্বর বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) হবে। এর মধ্য দিয়ে সংগঠনে নতুন নেতৃত্ব আসতে পারে। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের জনপ্রিয় পরিবহন এস আর ট্রাভেলসের চেয়ারম্যান বগুড়ার পাঁচবারের এমপি বিএনপি নেতা জি এম সিরাজ একসময় বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে ছিলেন। তিনি আবারও নেতৃত্বে ফিরতে পারেন বলে মালিকদের মধ্যে আলোচনা রয়েছে। তবে জি এম সিরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি চারবার এ সংগঠনের নেতৃত্বে ছিলাম। স্বচ্ছতার সঙ্গে সংগঠন চালিয়েছি। আর নয়। এখন নতুন নেতৃত্ব আসা দরকার।’

স্থানীয়রা জানান, গাবতলী টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন হানিফ পরিবহনের মালিক ও আমিনবাজারের বিএনপি নেতা কফিল উদ্দিনের লোকজন। তবে তিনি বলেন, ‘আমি টার্মিনাল বা মালিক সমিতি দখল করিনি। আমি শুধু গাবতলীতে চাঁদাবাজি বন্ধ করে দিয়েছি।’ কফিল উদ্দিন বলেন, ‘গত ১৫ বছর আমরা ব্যবসা করতে পারিনি। সমিতি করতে গেলে সময় দিতে হয়। এত সময় আমার নাই। আমি বলেছি আর কাউকে চাঁদা নিতে দেব না। চাঁদা নিতে চাইলে প্রতিহত করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাবতলী টার্মিনালে আমি যাই না। এর মধ্যে মাত্র এক দিন গিয়েছিলাম। সেদিন গিয়েই চাঁদা বন্ধ করেছি।’ মালিক সমিতির নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি আর নেতৃত্ব দিতে চাই না। তখন অন্য কেউ চাঁদাবাজি করলেও তার বদনাম আসবে আমার ঘাড়ে। আমি সেটা চাই না। দল (বিএনপি) করার কারণে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এখন আমি নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে চাই।’

খালেক এন্টরপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী এস এ সিদ্দিক সাজু বলেন, ‘গত ১৫ বছরে গাবতলী টার্মিালকেন্দ্রিক ব্যাপক চাঁদাবাজি হয়েছে। সে টাকা ব্যক্তিগত ও দলীয় কাজে ব্যবহার হয়েছে। এ নিয়ে সাধারণ মালিকদের মধ্যে ক্ষোভ আছে। আগামী মাসে অ্যাসোসিয়েশনের এজিএম আছে। সেখানে এসব বিষয় উঠে আসবে।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি অনুপস্থিত, সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। মূলত সিটি করপোরেশনের টার্মিনাল, তারাই চালাচ্ছে। আমরা সহায়তা করছি যাতে যানজট না হয়। সব গাড়ি যাতে সারিবদ্ধভাবে চলে।’ অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নেতৃত্ব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। নিজের ব্যবসায়ও সময় দিতে হয়। ফলে সংগঠনে সময় দেওয়া আমার পক্ষে কঠিন। তার পরও সাধারণ মালিকদের ওপর নির্ভর করবে সবকিছু। আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মালিক যা চাইবেন সেভাবেই হবে।’

উল্লেখ্য, মিরপুরের (ঢাকা-১৪) প্রয়াত এমপি আসলামুল হক দীর্ঘদিন নিয়ন্ত্রণ করতেন গাবতলী টার্মিনাল। এ সময় তাঁর লোকজন পরিবহন থেকে বেপরোয়া চাঁদা তুলতেন। আসলামের ভাই মফিজুল হক বেবু তখন গাবতলী টার্মিনালে অত্যন্ত দাপুটে হয়ে ওঠেন। তাঁর নিজের কোনো পরিবহন ব্যবসা না থাকলেও শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা হিসেবে মালিক সমিতিতে পর্যন্ত প্রভাব বিস্তার করতেন তিনি। এমনকি ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল আসলামুল হক মারা গেলেও মফিজুল হক বেবুর প্রভাব কমেনি। পরবর্তী এমপি আগা খান মিন্টুকে সামনে রেখে চাঁদাবাজির তা ব চালান বেবু। সর্বশেষ ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ঢাকা-১৪ আসনের এমপি হন মাইনুল হোসেন খান নিখিল। তিনি টার্মিনালের নতুন গডফাদার হয়ে ওঠেন। সেই বেবু এখন পলাতক। একইভাবে গাবতলীর নেতা ঢাকা জেলা যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্বাস উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক দ্বীন মোহাম্মদ বুলু, দপ্তর সম্পাদক আশরাফ আলীসহ আওয়ামী লীগ সমর্থক পরিবহন শ্রমিক নেতারা পলাতক। নিখিল এমপি হওয়ার পর শ্রমিকনেতা আব্বাস, বেবু মালিক সমিতির নেতৃত্বেও প্রভাব বিস্তার করেন। তাঁরা অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি আবু রায়হানের নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান
আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান
আইনের বাইরে পুলিশের কাজ করার সুযোগ নেই
আইনের বাইরে পুলিশের কাজ করার সুযোগ নেই
আজ রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা
বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা
সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ
সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ
বড়দিন ও থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি-ফানুসে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা
বড়দিন ও থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি-ফানুসে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল
মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার
কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড
গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি
ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের
যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব
ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী
দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ
জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল
নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল

২ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান
আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বোয়ালখালীতে টেম্পো-ইজিবাইক সংঘর্ষে কিশোর নিহত
বোয়ালখালীতে টেম্পো-ইজিবাইক সংঘর্ষে কিশোর নিহত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
কালীগঞ্জে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

২৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী
অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ