শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৬ ০০:০০ টা

উপকমিটির সহ-সম্পাদক পদ পেতে দৌড়ঝাঁপ

সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম

উপকমিটির সহ-সম্পাদক পদ পেতে দৌড়ঝাঁপ

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের অন্তত দেড় ডজন নেতার দৃষ্টি এখন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপকমিটির সহ-সম্পাদক পদের দিকে। এই পদ পেতে দৌড়ে রয়েছেন বিগত উপ-কমিটির  নেতারাও। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের বাসা, অফিস ও দলীয় কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়ে তারা দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা চালাচ্ছেন। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগের উপ-কমিটির সহসম্পাদক প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া ও এম আর আজিম, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম গুন্দু, চট্টগ্রাম জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল আলম, নগর আওয়ামী লীগ নেতা নোমান আল মাহমুদ, যুবলীগ নেতা আবদুল মান্নান ফেরদৌস, এস এম সাঈদ সুমন, মহিউদ্দিন বাচ্চু, গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপির ছেলে মাহবুবুর রহমান রুহেল, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও এমইএস কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস আরশেদুল আলম বাচ্চু, দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোহাম্মদ জোবায়ের, উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও পৌর কাউন্সিলর জমির উদ্দিন পারভেজ, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা রাশেদ খান মেনন, উপজেলা ছাত্রলীগের (দক্ষিণ) সভাপতি আবদুল জব্বার সোহেল প্রমুখ উপ-কমিটির সহসম্পাদক পদপ্রত্যাশী। নবঘোষিত কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, সহসম্পাদক পদে রাজনৈতিক যোগ্যতা ও আনুগত্য মূল্যায়ন করা হবে।  উপ-কমিটির সাবেক সহসম্পাদক এম আর আজিম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে চট্টগ্রাম বিভাগের নেতাদের যেভাবে মূল্যায়ন করেছেন, ঠিক তেমনিভাবেই উপ-কমিটির সহসম্পাদক পদেও একই বিবেচনা করবেন বলে আশা করছি।’ কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম গুন্দু বলেন, ‘স্কুল জীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে কাজ করে আসছি। এবার জেলা আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলাম। নেত্রীর সিদ্ধান্ত মেনে তার মনোনীত নেতৃত্বকে বরণ করে নেই। আমি আওয়ামী লীগের পতাকাতলে থেকে দেশ ও দলের জন্য আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই। এর দায়িত্ব নেত্রীর ওপর অর্পণ করলাম।’

সর্বশেষ খবর