চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ভবনে কর্ণফুলী ঘাটের ইজারা নিয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে পাঁচজন আহত হয়েছে। গতকাল বিকালে এ ঘটনা ঘটে।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাবেক সহ-সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ছাত্রলীগ নেতা আবু মুহাম্মদ মহিউদ্দিন গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। অভিযোগ আছে, মহিউদ্দিন গ্রুপের একজন দরপত্রের ফরম কিনতে গেলে আবদুল্লাহ আল মামুন তাকে বাধা দিলে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়।
জানা যায়, গতকাল ছিল কর্ণফুলী নদীর ১১ নম্বর পারাপার ঘাট, ১৪ নম্বর পারাপার ঘাট, ১৫ নম্বর পারাপার ঘাট, মাতবর ঘাট, ৮ নম্বর বিওসি ঘাট, অভয়মিত্র ঘাট, তিন টেঙ্গে ঘাট, চাক্তাই ঘাট, লবণঘাট, গাইজ্জ্যের ঘাটসহ মোট ১২টি ঘাটের ইজারার ফরম বিক্রির শেষ দিন। তাই সকাল থেকেই দুই গ্রুপের উত্তেজনা চলছিল।