যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসে মধ্যরাতে হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম হাসানসহ সাতজন শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাস থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একইসঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের ও ঘটনার প্রকৃত কারণ উদঘাটনে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন। সাময়িক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের এস এম শামীম হাসান ও বিপ্লব কুমার দে শান্ত, পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের তানভির ফয়সাল, শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের মো. আল মামুন সিমন ও মো. মাসুদুর রহমান রনি এবং পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তানভির আহমেদ তানিন ও আশিক খন্দকার। বহিষ্কৃতরা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক এসএম শামীম হাসানের অনুসারী। অন্যদিকে গতকাল দুপুরে যশোর প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শামীম হাসান। তিনি ওই ঘটনায় ছাত্রলীগ সভাপতি সুব্রত বিশ্বাস ও তার অনুসারীদের অভিযুক্ত করেছেন। প্রসঙ্গত, ৫ অক্টোবর মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান হলে হামলা ও বোমাবাজির ঘটনা ঘটে।