এত অল্প সময়ে দ্রুত আগাইছে। এখন সবাই বাংলাদেশ প্রতিদিন কিনে। এই পত্রিকা কেমনে এত তাড়াতাড়ি মার্কেট দখল করে নিল। সবার হাতে হাতে এখন বাংলাদেশ প্রতিদিন’। এভাবেই কথাগুলো বললেন টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক। স্থানীয় নতুনবাজার পার্টি অফিসে তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর এত দ্রুতগতিতে এই পত্রিকাটিই সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। পাশে থাকা অপর এক ব্যক্তি বললেন, কম টাকায় অনেক খবর, যার কারণেই বাংলাদেশ প্রতিদিন বেশি চলে। টঙ্গী সফিউদ্দিন একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইয়াছমিন আক্তার বিউটি বলেন, আমি বাসা থেকে বের হয়ে আগে এই পত্রিকাটি কিনি। অল্প টেহায় বেশি খবর, তাই সবাই বাংলাদেশ প্রতিদিন পড়ে। অন্য পত্রিকা কেউ পড়তে চায় না। টঙ্গী সিরাজ সরকার বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান জাহানারা বেগম বলেন, এই পত্রিকাটি আমার কাছে এত ভালো লাগে, সকালে এক নজর না দেখলে মনে হয় কি যেন বাদ পড়েছে। সব খবরই নজর কাড়ার মতো। টঙ্গী স্টেশন রোড এলাকার পত্রিকা এজেন্ট ফারুক হোসেন বলেন, টঙ্গীতে এখন বাংলাদেশ প্রতিদিন ৮ হাজার কপি চলে। মার্কেটে আরও চাহিদা আছে। ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের পত্রিকা বিক্রেতা জুলহাস বলেন, এই পত্রিকা অনেক গ্রাহককে দিতে পারছি না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, পত্রিকাটি খুব কম সময়ে অনেকদূর এগিয়ে গেছে। যেসব পত্রিকা গণমানুষের কথা বলবে, সেসব পত্রিকা এগিয়ে যাবেই।