২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ০৩:৪৭

বেসিস সফটএক্সপোর দ্বিতীয় দিনে উপচে পড়া ভিড়

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বেসিস সফটএক্সপোর দ্বিতীয় দিনে উপচে পড়া ভিড়

বেসিস সফটএক্সপো ২০১৮ এর দ্বিতীয় দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। এবারের প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে দুইশোর বেশি প্রতিষ্ঠান। শুক্রবার দ্বিতীয় দিনে প্রদর্শনীর পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয়েছে ১০টি সেমিনার। 

দ্বিতীয় দিনের শুরুতে অনুষ্ঠিত হয়েছে সফটএক্সপোর-২০১৮, সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের মিডিয়া বাজারে 'হ্যাকএক্সপো: প্লেইং উইথ ম্যালওয়্যার' শিরোনামে সেশন অনুষ্ঠিত হয়। 

অধিবেশনে বিশেষজ্ঞ বক্তা হিসেবে কথা বলেন গবেষক জনাব আলমাস জামান। 

সাইবার বিশ্বে হ্যাকিং এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। ডিজিটাল নিরাপত্তা বিধানে কিংবা হ্যাক হওয়া থেকে নিরাপদ থাকতে হলে প্রয়োজন হ্যাকিং সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা। জানতে হবে কিভাবে ম্যালওয়্যার শনাক্ত করা যায়। কিভাবে ম্যালওয়্যার ডেভেলপ হয়। 

জানতে হবে কিভাবে র‌্যানসামওয়্যারের আঘাত থেকে আমাদের টেকনিক্যাল ডিভাইসগুলোকে নিরাপদ রাখা যায়। এ বিষয়সহ সাইবার সিকিউরিটি সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। আমাদের দেশে এই বিষয়ে দক্ষতা আর বিশেষজ্ঞের অভাব আছে। কেননা দেশে ডিজিটাল কর্মকাণ্ডের উন্নয়নে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে প্রয়োজন সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ।  

সফটএক্সপোর দ্বিতীয় দিন শুক্রবার সকালে (১০টা-১২:৩০) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের গ্রিন ভিউ-হলে  'ইনফরমেশন সিকিউরিটি কনফারেন্স' শিরোনামে একটি টেক সেশন অনুষ্ঠিত হয়।

আইসিটি বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে হাজারো কাজে তথ্য নিরাপত্তা সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। আর নিরাপত্তাহীনতা বা ডেটা হ্যাক হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলো আমাদের অজ্ঞতা আর অবেহলা। আছে ব্যবহৃত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের ক্রুটি আর দুর্বলতা। সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিনিয়োগ ও গণসচেতনতা। 

একইদিনে শুক্রবার সকালে (১০টা-১২:৩০) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সেলিব্রেটি হলে 'ফেসবুক: মার্কেটিং ইন দ্য ডিজিটাল এরা বাংলাদেশ প্রোসপেক্টিভ' শিরোনামে একটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।

এ সেশনে ফেসবুকের ব্যবসা উন্নয়ন প্রধান কুশাগ্রা সাগর মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন। সঞ্চালনা করেন অ্যানালাইজেন বাংলাদেশ লি. মোহাম্মাদ রিসালাত সিদ্দিকী। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন রেইজ আইটি সলিউশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব রাশেদুল মাজিদ। বর্তমানে পণ্যের প্রচার ও প্রসারে ফেসবুক সবচেয়ে জনপ্রিয় আর কার্যকরি মাধ্যম। 

সারা বিশ্বে পণ্যের ক্যাটাগরিভেদে নির্দিষ্ট ক্রেতার কাছে সুনির্দিষ্ট পণ্যতথ্য পৌঁছে দিতে ফেসবুকই সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। এটি সবচেয়ে আধুনিক প্লাটফর্ম। এক্ষেত্রে ছোট ভিডিওচিত্র, আকর্ষণীয় শব্দ সম্মিলিত কমেন্ট খুব সহজে মানুষকে আকর্ষণ করে। সব ধরনের ব্যবসা প্রসারে ফেসবুক মার্কেটিং বর্তমানে সর্বাধুনিক মাধ্যম। এর মাধ্যমে ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা দ্রুত মুনাফা করতে পারছেন। ই-কসার্সেও দ্রুত প্রসার এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। 

শুধু ফেসবুককে মার্কেট প্লেস হিসেবে বিবেচনা করে গড়ে উঠা ক্ষুদে মাঝারি ব্যবসায়ীদের সংখ্যাও কম নয় এদেশে। 

ফেসবুক বা ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত সব ধরনের ব্যবসা ব্যবসায়িক যোগাযোগ এবং প্রচারে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি। তাই মার্কেটিং এবং ব্যবসা প্রসারে ফেসবুকের ব্যবহার এখন অপরিহার্য মাধ্যম। তবে পুরোপুরি সুফল পেতে ফেসবুক ব্যবহারে দক্ষতার প্রয়োজন। বর্তমানে ফেসবুকের কারিগরি দিক ব্যবহার করে যেকোনো পণ্যের দ্রুত প্রসারে জাদুকরি ভূমিকা রাখছে।   

 

সফটক্সপো-২০১৮ পর্বের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার বিকেলে (৩টা-৫টা) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের মিডিয়া বাজারে 'সাসটেইনেবল ইগর্ভন্যান্স মডেল: প্রোসপেক্টস অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস' শিরোনামে সেশন অনুষ্ঠিত হয়। 

বর্তমান সরকার ই-গর্ভন্যান্স-এর উপর যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে। বর্তমান সরকার ই-গর্ভন্যান্স বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প প্রণয়ন করছে। তবে তা বাস্তবায়নে পেরোতে হয় বেশ কয়েকটি ধাপ। এ ধাপগুলোর মধ্যে আছে দুর্বলতা যেমন কিভাবে একটি প্রজেক্ট অ্যানালাইসিস করা, বাজেট করা, সবশেষ স্কেল আপ। 

সরকার গৃহীত প্রকল্পগুলোর মধ্যে দেখা যায়, প্রকল্প বাস্তবায়িত হলেও তা টেকসই হচ্ছে না। আবার একই ধরনের প্রকল্প ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্রণালয় অর্থ বিনিয়োগ করছে। ফলে একই কাজে ব্যয় হচ্ছে বিপুল অর্থ। আবার বিদেশি অনুদানের প্রকল্পে দাতা দেশগুলো নানা অপ্রয়োজনীয় শর্তজুড়ে দেয়। এছাড়া প্রকল্প হস্তান্তরের পর তা আর তদারকি হয় না। আর তদারকির জন্য কোনো রোডম্যাপও নেই। ফলে প্রকল্পগুলো টেকসই শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়।

সরকারের একেক মন্ত্রণালয় ভিন্ন ভিন্ন আর্কিটেকচারে কাজ করে। ফলে সরকারি ব্যয় বাড়ে। আর তা বাস্তবায়নে তদারকি হয় না। কোনো কমন টেমপ্লেট নেই, যাতে সরকারের সব মন্ত্রণালয় প্রকল্পগুলো একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাটে করতে পারে। এই সমস্যাগুলো সমাধানে প্রয়োজন সরকারের আন্ত:মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে কারিগরি এবং চুক্তিভিত্তিক সমন্বয়। ই-গর্ভন্যান্সকে টেকসই করতে সরকারি-বেসরকারি সব মহলের সক্রিয় এবং সমন্বিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। 

সফটএক্সপো-২০১৮ পর্বের দ্বিতীয় দিন, শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের উইন্ডি টাউনে ‘বাংলাদেশ-জাপান: আইসিটি অপরচুনিটিস অ্যান্ড প্রোসপেক্টাস’ শিরোনামে সেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ডেটাসফট’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব জামান মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন। সঞ্চালনা করেন অ্যাটম এপি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদুল ইসলাম বাবু।

বাংলদেশের স্বাধীনতার সময় থেকেই জাপান বাংলাদেশে অকৃত্রিম বন্ধুপ্রতিম দেশ। আইসিটি খাতে ব্যবসা উন্নয়নে জাপান-বাংলাদেশের ব্যবসা উন্নয়ন এবং সম্ভাবনা তৈরি করার বিষয়ে বক্তারা গুরুত্বারোপ করেন। তবে জাপানের সাথে ব্যবসা প্রসারে জাপানি ভাষা একটি অন্তরায়।

বাংলাদেশ এখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রারম্ভে। এ ধরনের বিপ্লবের মুখোমুখি হতে বা এর থেকে সুবিধা নিতে বাংলাদেশ এখনও পুরোপুরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনবল অপূতলতায় ভুগছে। জাপান চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের একটি অন্যতম দেশ। 

বিশ্বের তৃতীয় বড় শিল্প বাজার হলো জাপান। এখানে কাজের অনেক সুযোগ আছে। জাপান বিভিন্ন দেশ থেকে আইসিটি খাতে দক্ষ জনবল নিয়োগে আগ্রহী। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ। 

জাপানিরা আইটিইইতে ৩ হাজারের বেশি জনবল নিয়োগ করবে। সুতরাং সুযোগটি কাজে লাগানো গেলে একদিকে আমাদের মেধাবী তরুণরা যেমন জাপানে কাজ করার সুযোগ পাবে অন্যদিকে তা আমাদের অর্থনীতি সমৃদ্ধ করবে। এক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট আইসিটি জ্ঞান থাকা জরুরি। জাইকা, বেসিস ছাড়াও অন্যান্য সহযোগীদের নিয়ে এ উদ্যোগে কাজ করার সুযোগ আছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. কাজী এম আমিনুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান জনাব আখতারুজ জামান খান কবির, বংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব হোসনে আরা বেগম, এনডিসি এবং জাইকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি তাকাতশি নিশিকাতা। 

বেসিস সফটএক্সপো-২০১৮ এর দ্বিতীয় দিন শুক্রবার বিকেলে (বিকাল ৩টা-৫টা) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সেলিব্রিটি হলে 'ফ্রিল্যান্সার কনফারেন্স' শিরোনামে সেশন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বেসিস পরিচালক দেলোয়ার হোসেন ফারুক। হলভর্তি তরুণ ফ্রিল্যান্সারের অংশগ্রহণে এ সেশন ছিল বেশ জমজমাট।

বক্তা হিসেবে বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলামাস কবীর বলেন, শুধু ফ্রিল্যান্সার হলেই শর্তসাপেক্ষে বেসিস সদস্য হওয়া সম্ভব। মুনাফা অর্জিত হলেই তাকে একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিলে তা তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প উন্নয়নে অবদান রাখবে। সরকার স্টার্টসআপদের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে। ব্যাংক ও এ খাতে কাজ করছে। অর্থাৎ বাজার তৈরি আছে। ব্যক্তি উদ্যোগে এগিয়ে এলে বেসিসের নিজস্ব 'প্রশিক্ষণ কেন্দ্র' আছে। এখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের পছন্দের বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে।

সফটএক্সপোর আহ্বায়ক এবং বেসিস পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল বলেন, অনেকের ধারণা ফ্রিল্যান্সাররা পেশাজীবী নয়। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সারদের আইডেনটিটি ক্রাইসিস আছে। তবে আমি বলব ফ্রিল্যান্সাররা ভিআইপি। কারণ সবাই তাদের নিয়েই কথা বলে। তবে ফ্রিল্যান্সারদের আরও ভালো কাজ করার চেষ্টা করতে হবে। কারণ এখন কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। তাদের এ সুবিধাকে আরো বেশি কাজে লাগাতে হবে।

ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোহাম্মদ আরফান আলী বলেন, বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সারদের সুবিধা দিতে ব্যাংক এশিয়া কাজ করছে। তাদের আরও উৎসাহিত করতে ব্যাংক এশিয়া এবং বেসিস মিলে কো-ব্র্যান্ডেড 'স্বাধীন' নামে প্রিপেইড কার্ড চালু করেছে। এ কার্ডের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা খুব সহজেই বিদেশ থেকে দেশে লেনদেন করতে পারবেন।     
         
আউটসোর্সিং এখন বাংলাদেশ তরুণদের কাছে দারুণ একটি ক্যারিয়ার হিসেবে গুরুত্ব পেয়েছে। দেশি তরুণেরা এরই মধ্যে এ বিষয়ে বৈদেশিক মুদ্রাও আয় করতে শিখেছে। পরিকল্পনা, দিক-নির্দেশনা আর ঠিকমতো প্রশিক্ষণ দিতে পারলে এ খাত থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা ছাড়াও তরুণদের ঘরোয়া কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা সম্ভব। এ খাতের উন্নয়নে বেসিস শুরু থেকেই গুরুত্বের সাথে কাজ করে আসছে। আগামী দিনেও আউটসোর্সিং খাতের উন্নয়নে উদ্যোক্তা এবং আগ্রহীদের সহযোগিতায় কাজ করবে বেসিস।

বিশ্বের আউটসোর্সিং তালিকায় বাংলাদেশ এখন তৃতীয় অবস্থানে। বিল্যান্সার হচ্ছে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এরই মধ্যে বিল্যান্সে কাজ করছে নিবন্ধিত ৩৫ হাজার ফ্রিল্যান্সার। 

ফ্রিল্যান্সারদের প্রাপ্য অর্থ দেয়া হয় পেপ্যাল, পেওনিয়ার এবং মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে। এগুলোর সবই আন্তর্জাতিক মাধ্যম। শুধু মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কাজ জেনেই আগ্রহী যে কেউ ফ্রিল্যান্সার হতে পারে। তবে এ খাতে কাজ করতে সুনির্দিষ্ট দক্ষতার প্রয়োজন আছে। পেওনিয়ার ফ্রিল্যান্সারদের আন্তর্জাতিক অর্থ প্রাপ্তিতে দারুণ কাজ করছে। ফ্রিল্যান্সারদের আগ্রহী এবং উৎসাহ দিতে সরকার তরুণদের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করছে।     

এ সেশনের বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, বেসিস পরিচালক ও বেসিস সফটক্সপো ২০১৮ এর আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, বেসিস পরিচালক দেলোয়ার হোসেন ফারুক, ব্যাংক এশিয়ার সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আরফান আলী, ব্যাংক এশিয়ার হেড অব রিটেইল আরিফুল ইসলাম চৌধুরি, বেগম এর সিইও রাখশান্দা রুখাম, গুগল লোকাল গাইডস কমিউনিটি মডারেটর সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরী, বিল্যান্সার প্রতিষ্ঠাতা শফিউল আলম, বাক্য'র সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, পেওনিয়ার এর ব্যবস্থাপক শোয়েব মাহমুদ এবং ফ্রিল্যান্সার দিদারুল ইসলাম সানি।

বেসিস সফটএক্সপো ২০১৮ এর তৃতীয় দিনে (শনিবার) সকালে নিয়মিত প্রদর্শনীর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। 

শনিবার সকাল ১০:৩০ মিনিটে সেলিব্রিটি হলে অনুষ্ঠিত হবে এআই ও মেশিন লার্নিং বিষয়ে একটি আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এছাড়া সকাল ১০:৩০ মিনিটে মিডিয়া বাজারে কেবলমাত্র নারীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে তথ্যপ্রযুক্তিতে নারীদের সমস্যা ও সম্ভাবনা বিষয়ক সেমিনার। 

বিডি প্রতিদিন/২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর