ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার নোয়াবাজার এলাকায় যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত দুই যাত্রীর লাশ আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম কুমিল্লা শাখায় হস্তান্তর করা হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় তাদের কুমিল্লা টিক্কারচর কবরস্থানে দাফন করা হয়। এদিকে গতকাল ভোররাতে কুমিল্লা মেডিকেল থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় নেওয়ার পথে মৃত্যু হয় ওই দুর্ঘটনায় আহত সূচনা (৭) নামের এক শিশুর। সে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার বাতাবাড়িয়া গ্রামের সুমন মিয়ার মেয়ে।
চৌদ্দগ্রামের মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নাজিম উদ্দিন জানান, নিহতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়ার পর তাদের লাশ স্বজনের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে। দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। তাদের লাশ দাফনের জন্য আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম কুমিল্লা শাখায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম কুমিল্লা শাখার সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন জানান, তাদের কাছে হস্তান্তর করা দুই যুবকের বয়স ৩০-৩৫ এর মধ্যে। একজনের পরনে ছিলো জিন্স প্যান্ট ও চেক হাফ শার্ট। আরেক জনের পরনে লুঙ্গি ও চেক ফুল হাতা শার্ট।