‘টাকা না দিলে ধানে চিটা, আর্দ্রতা কমসহ নানা সমস্যা। আর প্রতিটন ধানের বিপরীতে খাদ্য নিয়ন্ত্রককে পাঁচ হাজার টাকা দিলেই সব সমস্যা সমাধান। চিটা, আর্দ্রতাবিহীন খারাপ ধানও তখন ভাল হয়ে যায়। কর্মকর্তারা এই রকম হইলে সরকারের কাছে ন্যায্যমূল্যে ধান বিক্রি করবো কিভাবে। টনপ্রতি পাঁচ হাজার টাকা দিলে লাভের বদলে গুনতে হবে লোকসান।’ কথাগুলো বলছিলেন আগৈলঝাড়া উপজেলা খাদ্য গুদামে…