নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে একটি ডাকাতি মামলায় রিমান্ডে নেওয়া আসামিকে নির্যাতনের ভয়ভীতি দেখিয়ে তার দুই স্ত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের এসআই আতাউর রহমান এবং দুই সোর্স নজরুল ও শুভ’র বিরুদ্ধেই অভিযোগের আঙ্গুল ছিল ধর্ষণের শিকার দুই সতীনের।
তবে বিকালে তাদের পুলিশ হেফাজতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় নেওয়ার পরই পাল্টে গেছে ভাষ্য। পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের দাবি ধর্ষণের শিকার দুই সতীন তাদের জানিয়েছে ঘটনার সঙ্গে এসআই আতাউর সম্পৃক্ত নন। দুই সোর্স নজরুল ও শুভই ঘটনাটি ঘটিয়েছে। যদিও পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার আগে ওই দুই সতীনের অভিযোগের তীর ছিল এসআই আতাউরের দিকেও। তবে দুই ধর্ষিতা এসআই আতাউরের নাম বলেছে এবং গণমাধ্যমের কাছে তার ভয়েস রেকর্ড আছে সে কথা বলার পর তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ফারুক হোসেন বলেন, আমরা কাউকে বাঁচানোর চেষ্টা করছি না। যদি এসআই আতাউর দোষী হয় তাহলে তার বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
