গায়ে আগুন দিয়ে গৌরীপুর থানার নারী কনস্টেবল হালিমা খাতুনের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের নতুন মোড় নিয়েছে। গত সোমবার হালিমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা হেলাল উদ্দিন সংবাদ সম্মেলন করার পর এই মোড় নিয়েছে বলে জানান মামলা তদন্ত কর্মকর্তা জেলা ডিবির ওসি ইমারত হোসেন। তিনি বলে বলেন, সংবাদ সম্মেলনে হালিমার বাবা একটি নোট দেখিয়ে দাবি করেন তার মেয়ে ধর্ষণের শিকার হলেও সেই অভিযোগ গৌরীপুর থানার ওসি গ্রহণ করেননি। এ ছাড়া তিনি একটি অভিযোগনামাও দেখিয়েছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) সীমা রানী সরকার বলন, বিষয়টির তদন্ত চলছে। ইতিমধ্যে ওসি দেলোয়ার আহমেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এসআইর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে গত ২ এপ্রিল গৌরীপুর থানা ব্যারাকের নিজকক্ষে দরজা বন্ধ করে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন কনস্টেবল হালিমা খাতুন (২৫)। ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তার মৃত্যু হয়।