নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে গৃহবধূ কণিকা আক্তারের (১৯) লাশ উদ্ধারের সময় তার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ছিল। কিন্তু ময়নাতদন্ত রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও খুনিদের কারসাজিতে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্বজনরা। গতকাল নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে তারা এ অভিযোগ করেন। কণিকার মা রীনা অভিযোগ করেন, চলতি বছরের ২০ জুন মেয়ে শ্বশুরবাড়িতে খুন হয়। লাশ উদ্ধারের সময় মেয়ের শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ছিল; যা ভিডিও করে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০ জুন সোনারগাঁ উপজেলার খৈতারগাঁও গ্রামের প্রবাসী স্বামী বিপুলের বাড়ি থেকে কণিকার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যা মামলা করা হয়।