নীলফামারীর সোনারায় থেকে ভিজিএফ’র সাড়ে ১১মেট্রিক টন চাল উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে সোনারায় ইউনিয়নের বেড়াকুটি গ্রামের দুটি বাড়ি থেকে ওইসব চাল উদ্ধার করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) মামুন ভুইয়া। এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবুল আসাদ মিয়া ও নীলফামারী থানার উপ-পরিদর্শক দিলিপ কুমার বর্মণ উপস্থিত ছিলেন।
পিআইও আবুল আসাদ মিয়া জানান, সেখানকার আব্দুস সোবহানের ছেলে আতা উদ্দিন ও পুটিহারী পাড়ার বুদাউয়ের ছেলে আলতাফ উদ্দিনের বাড়িতে ইউএনও’র নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে সাড়ে ১১মেট্রিক টনেরও বেশি চাল উদ্ধার করা হয়।টন প্রতি ৩৯ হাজার ১০১টাকা দরে যার মুল্য সাড়ে চার লাখ টাকার মত। ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টের প্রেক্ষিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুন ভুইয়া জানান, ভিজিএফ’র চাল কেনাবেচা না করার জন্য মাইকিং করে প্রচারণা চালায় উপজেলা প্রশাসন। নির্দেশ উপেক্ষা করে একটি মহল চাল ক্রয় করে কালোবাজারের বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুদ করেন। যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। উদ্ধারকৃত চাল পরিষদের গোডাউনে রাখা হয়েছে বলে জানান ইউএনও।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার