পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) জশনে জুলুছ উপলক্ষে তিন পার্বত্য জেলা মিলে নানা কর্মসূচীর গ্রহণ করেছে রাঙামাটি জেলা গাউছিয়া কমিটি। আগামী শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাঙামাটিতে বের করা হবে হাজারো মানুষের জশনে জুলুছের র্যালি। শুধু রাঙামাটির জেলার ১০টি উপজেলা নয়, অপর দুই পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান থেকে এ র্যালিতে অংশ নিবে হাজারো মানুষ।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাঙামাটি স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন সংগঠনটির সদস্য সচিব মুহাম্মদ আবু সৈয়দ।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীনএসময় গাউছিয়া কমিটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মাহবুব এলাহী শিকদার, রাঙামাটি জেলা গাউছিয়া কমিটির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাওলানা শফিউল আলম আল-ক্বাদেরী, হাজী মোঃ মুছা, হাজী মোঃ নাছির উদ্দিন, হাজী মোঃ আবদুল করিম খান ও হাজী মোঃ জসীম উদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলন বলা হয়, প্রতি বছরের ন্যায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপন করা হবে জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)। এবারের জুলুছে গত বছরের চেয়ে দ্বিগুন লোক সমাগম হবে রাঙামাটি শহরে। রাঙামাটি জেলার ১০টি উপজেলা থেকেও হাজারো মানুষের ঢল নামবে। আগামী ১৬ নভেম্বর শুক্রবার জুমার নামাজের পর রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ শুরু করে প্রেসক্লাব, দোয়েল চত্বর, পৌরসভা, কাঠালতলী হয়ে বনরূপা জামে মসজিদে সমাপ্ত হবে। সেখানে আল্লাহ ও নাবী রাসূলদের বানী নির্দেশনা দিবেন স্থানীয় বিভিন্ন খতিবগণ।
এব্যাপারে রাঙামাটি জেলা গাউছিয়া কমিটি সদস্য সচিব মুহাম্মদ আবু সৈয়দ বলেন, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) জশনে জুলুছে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামবে রাঙামাটি শহরে। আর এসব মানুষদের জন্য পুলিশেল নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। পুরো শহরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থ গ্রহণ করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ ও জেলা পুলিশ সুপার মো. আলমগীর কবীর।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন