ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় কড়িতলা ফেরিঘাটে বিএনপির উদ্যোগে শেখ হাসিনাসহ সকল দোসরদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে বাঞ্ছারামপুরের ১৩টি ইউনিয়ন ও ০১টি পৌরসভার বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, কৃষকদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সকল অঙ্গসংগঠন অংশগ্রহণ করে। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক লিয়াকত আলী ফরিদ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষকদল কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক কৃষিবীদ মেহেদী হাসান পলাশ। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ.কে. এম. মুসা।
সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মহসিন। আরও উপস্থিত ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক হারুনুর রশিদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের য্গ্মু আহ্বায়ক রুহুল আমিন সরকার রাজীব, বাঞ্ছারামপুর পৌর যুবদলের সদস্য সচিব ফয়সাল বিন ইউসুফ সামি, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুব হাসান, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আবু কালাম, আব্দুল করিম চেয়ারম্যান, আব্দুল কাইয়ূম, শাখাওয়াত হোসেন, দেলোয়ার হোসেন সবুজ, আব্দল মতিন, সেলিম আক্তার, রফিকুল ইসলাম সেন্টু, জাহাঙ্গীর চেয়ারম্যান, হারুনুর রশিদ, ফরিদ মিয়া, মজিবুর রহমান, হানিফ মিয়া মাঝি, আনোয়ার চৌধুরী, রশিদ মেম্বার, হামিদ মেম্বার, মোবারক মেম্বার, আব্দুল খালেক, নাছির উদ্দিন, বাদশাহ্ মেম্বার, মহিউদ্দিন, ওবায়দুল্লাহ, স্বপন শিকদার, বিল্লাল হোসেন, আমির হোসেন, হুমায়ূন কবির, আব্দুর রহিম, ময়না বেগম, জাহাঙ্গীর আলম, আশিকুর রহমান অপু প্রমুখ।
প্রধান অতিথি মেহেদী হাসান পলাশ বলেন, সকল অপকর্ম করে শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে। বিশ্বের কোথাও পালিয়ে থাকতে পারবে না। বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনাসহ সকল দোসরদের আইনের মাধ্যমে খুনের বদলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র তফাজ্জল হোসেনকে গ্রেফতারের দাবি জানান। বাঞ্ছারামপুরে নয়ন হত্যার মামলা বিশেষ ট্রাইব্যুনালে এনে বিচারের দাবি জানান। নয়ন হত্যা মামলার সকল আসামিদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবি করেন।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত