শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২১, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪

রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি বগুড়া পৌরসভা সড়ক

নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি বগুড়া পৌরসভা সড়ক

বগুড়া পৌরসভায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বেড়েছে জনদুর্ভোগ। টানা ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষামতায় থাকলেও সংস্কার ও পুরনায় নির্মিত হয়নি পৌরসভার সড়কগুলোর। 

বৃহৎ এই পৌরসভায় ৪৫০ কিলোমিটার পাকা সড়কের অধিকাংশই এখন ক্ষতবিক্ষত। এসব সড়ক সংস্কার ও ও পুনরায় নির্মাণ না করায় এখনো বেহাল অবস্থায় হয়ে আছে সড়কগুলি। বর্ষকালে কাঁদাপানি, আর শুষ্ক মৌসুমে ঝাঁকুনি। গর্ত আর খানাখন্দকে পড়ে বেশিরভাগ দিন কেউ না কেউ আহত হচ্ছেন। বেহাল সড়কের কারণে যানবাহন বিকল হয়ে যাচ্ছে। এসব সড়ক দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে পৌরসভাবাসীকে। একই সাথে ভয়াবহ যানজট যেন পিছু ছাড়ছে না। আবার সড়কের উপর যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে ময়লা আবর্জনা। থাকে ইচ্ছেমত পার্কিং। ফলে চরম দুর্ভোগ আর ভোগান্তিতে শহরবাসি। 

বগুড়া পৌরসভা সুত্রে জানা যায়, বগুড়া পৌরসভাটি ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠত হয়। কালক্রমে আয়তন বাড়তে বাড়তে এখন ৬৯ দশমিক ৫৬ বর্গ কিলোমিটার। ২১টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত বগুড়া পৌরসভা প্রায় ৭০ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ১০ লাখ। দেশের কুমিল্লা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের চেয়ে আয়তনে এবং জনসংখ্যায় বড় বগুড়া পৌরসভা। 

‘ক’ শ্রেণীর এই পৌরসভাটি আয়তন বড় হলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় অন্যান্য পৌরসভার মতই বরাদ্দ পেয়ে থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কুমিল্লা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন করা হলেও তৎকালীন সরকারের পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে বগুড়াকে সিটি করর্পোরেশন করা হয়নি। 

অথচ বগুড়াকে উত্তরাঞ্চলের রাজধানী বলা হয়। শিক্ষা, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বগুড়া অন্যান্য জেলা শহরের চাইতে অনেক বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী। সকল সুবিধা থাকার পরেও বগুড়া রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি হয়েছে। 

জানা যায়, এই পৌরসভায় ৪৫০ কিলোমিটার পাকা সড়কের অধিকাংশই এখন ক্ষতবিক্ষত। পৌরসভার আওতাধীন কার্পেটিং রাস্তা আছে ৩১০ কিলোমিটার। এছাড়া কাঁচা সড়ক, সিসি, আরসিসি, সোলিংসহ অন্যান্য রাস্তা রয়েছে আরো প্রায় ১০৩০ কিলোমিটার। সব মিলিয়ে প্রায় ১৩৪০ কিলোমিটারের রাস্তা রয়েছে পৌরসভাটিতে। যার বড় অংশ সড়ক এখন ভাঙ্গা। বগুড়া পৌর এলাকার গোহাইল সড়ক, কারমাইকেল সড়ক, মালতিনগর, বউবাজার, আজিজুল হক কলেজ থেকে নুরানী মোড় সড়ক, হাড্ডিপট্টি থেকে বাদুরতলা সড়ক, জহরুলনগর, জাহেদ মেটাল মোড়, নিশিন্দারা সড়ক, কামারগাড়ি-হাড্ডিপট্টিসহ শহরের ছোট-বড় সড়কগুলো এখন খানাখন্দকে ভরা। সড়কের পাশের ড্রেনও নষ্ট হয়ে পড়েছে। এসব পথ দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। পথচারীরা যানবাহনে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ভোগের শিকার হতে হয়। 

এদিকে শহরের কাঁঠালতলায় সড়কের ওপর বাজার বসায় এবং ময়লা-আবর্জনার স্তূপ করে রাখায় পথচারীদের বছরজুড়েই যাতায়াতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পুরো সড়ক দখল করে আছে ব্যবসায়িরা। 

বগুড়া শহরের হাড্ডিপট্টি এলাকার ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী মিঠু মিয়া জানান, হাড্ডিপট্টি থেকে বাদুরতলা পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার সড়ক এখনও পাকা করা হয়নি। পুরো সড়কটি কাঁচা এবং ভাঙ্গা। দীর্ঘ ২০ বছর যাবৎ বেহাল অবস্থায় রয়েছে এই সড়কটি। অথচ এই সড়ক দিয়ে দিনে শত শত বাস-ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে। পথচারীরা পাঁয়ে হেটে চলাচল করতে পারে না। বর্ষার সময় সড়কে কাঁদা জমে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। সড়কটি পৌরসভা এলাকায় হলেও আজ পর্যন্ত কোন কাজ হয়নি। দিনে চলাচল করলেও রাতে আলো কম থাকায় গর্তে পড়ে অনেকেই আহত হয়। ফলে এই এলাকার ব্যবসায়ীসহ সর্বস্তরের মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি এবড়ো থেবড়ো থাকলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সড়কটি পাকাকরণ হলে এলাকাটি আরো উন্নয়ন হবে। 
 
বগুড়া শহরের বাসিন্দা আমিনুল হক আরজু জানান, পৌর এলাকার বেশিভাগ সড়কের বেহাল অবস্থা। খানাখন্দকে ভরে গেছে। সামান্য বৃষ্টি হলে সড়কে পানি জমে যায়। পৌরসভার সড়কসহ ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা জরুরী। পৌরসভা থেকে সে বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। এছাড়া ড্রেনের পানি প্রবাহিত হওয়ার কারণে সড়কে খানাখন্দকে ভরে যাচ্ছে। এর সাথে সড়কের উভয়পাশ দখল করে নেওয়ায় পথচারিদের পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়। 

বগুড়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্র থেকে জানা যায়, শহরের প্রায় ২৬৬ কিলোমিটার পাকা সড়ক রয়েছে। সড়কগুলো মেরামতে পর্যাপ্ত বরাদ্দ পাওয়া যায় না। বগুড়া পৌরসভার বেশিরভাগ সড়ক মেরামত করা প্রয়োজন। শহরের বেশ কিছু সড়কের অবস্থা খুব খারাপ হলেও স্বল্প বরাদ্দ দিয়ে বিপুল পরিমাণ সড়ক সংস্কার করা যাচ্ছেনা। কোন কোন সড়ক নির্মাণের পর সংস্কার হয়নি। অনেকস্থানে বা সড়কের পাশে ড্রেন নির্মাণ করা হয়নি। তারপরও যতটা সম্ভব হয় পৌরসভা থেকে সড়কগুলো সংস্কার করা হয়ে থাকে।

বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজের ইংরেজী বিভাগের প্রভাষক মাহবুবর রহমান মন্টু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের পাশের জেলাগুলোও অনেক উন্নত হয়েছে। নতুন রাস্তাঘাট, অবকাঠামো হয়েছে। আমরা কেন পিছিয়ে থাকবো। আমরা চাই বগুড়া আরও এগিয়ে যাক। কারন ভৌগলিক কারনে বগুড়া উত্তরাঞ্চলের যে কোন জেলার চেয়ে সব কিছুতে অগ্রাধিকার পাওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বগুড়া উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে রয়েছে। বিশেষ করে বগুড়া শহরের যানজট নিরসন এবং পৌর এলাকার সড়কগুলো সংস্কার জরুরি। 

বগুড়া জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজা জানান, উন্নয়নে পিছিয়ে পড়া বগুড়াকে এগিয়ে নেয়ার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। যেগুলো উন্নয়ন হওয়ার কথা ছিল সেগুলো কেন হয়নি বিয়ষটি খতিয়ে দেখা হবে।

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’
‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’
কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
সর্বশেষ খবর
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

এই মাত্র | শোবিজ

গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার
সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সুশাসন নিশ্চিত না হলে অন্তর্বর্তী সরকার জনপ্রিয়তা হারাবে : মঞ্জু
সুশাসন নিশ্চিত না হলে অন্তর্বর্তী সরকার জনপ্রিয়তা হারাবে : মঞ্জু

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!
পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’
‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য
টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ
বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত
‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক
গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি
ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে