শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পিঁপড়ার বন

হাফিজুর রহমান
পিঁপড়ার বন

- আচ্ছা দাদু, আমাদের এখানে তো একটাই বিশাল বড় আয়তনের বন। যে বনের অধিকাংশ গাছেই তো শালগাছ। এই বনের নাম তো শালবন বা শাল বাগান হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু তা না হয়ে ‘পিঁপড়ার বন’ নাম হয়েছে কেন? যে কোনো বনে তো মানুষজন ঘুরে বেড়াতে যায়, ওখানে যায় না কেন? কীসের ভয়ে যায় না? দাদির কাছেও জানতে চেয়েছিলাম, বলতে পারেনি, তুমি কি জানো?

হাসতে হাসতে দাদু বলে, জানি তো, জানব না কেন? ছোট্টবেলায় ওই বনের অনেক গল্প শুনেছি। অত্র এলাকার এটিই সবচেয়ে বড়ো বন, অসংখ্য গল্প আছে এই বনকে ঘিরে। আমি ওই সময়টা নিজ চোখে দেখিনি, তবে শুনেছি ওখানে একসময় কয়েক জাতের বাঘ ছিল। এক সাংঘাতিক রকমের ঘটনায় খাবারের অভাবে, না খেতে পেয়ে বাঘগুলো মরতে মরতে শেষ হয়ে গেছে।

- তাই নাকি? বড়সড় চোখ করে তাকিয়ে থাকে ডালিম।

- বলো না দাদু, আমি শুনতে চাই সেই ‘পিঁপড়ার বনের’ গল্প। কী কারণে খাবারের অভাবে, না খেতে পেয়ে মরে গিয়েছিল বাঘগুলো, আর বাঘ মরার সাথে পিঁপড়ারই বা কী সম্পর্ক? আমি জানতে চাই দাদু।

পা তুলে বিছানায় আরাম করে বসে বললো দাদু, তবে শোন, কেন ওই বন ‘পিঁপড়ার বন’ হলো এর গল্প।

সে অনেকদিন দিন আগের কথা, আমারও জন্মের অনেক আগে। ওই বনে একসময় বিভিন্ন প্রজাতির জীবজন্তুর বসবাস ছিল। পুরো বনজুড়ে ছিল পাখপাখালিদের আনাগোনা, মুখরিত ছিল কলরবে।

- আচ্ছা দাদু, তুমি না বললে এ তোমারও জন্মের অনেক আগের কথা, তাহলে তুমি এসব জানলে কী করে?

- এই যে তুমি যেভাবে আমার মাধ্যমে জানতে চাইছো, সেই ভাবে- আমিও ছোটবেলায় আমাদের এলাকার প্রবীণ মানুষগুলোর কাছে থেকে জেনে নিয়েছি।

- ও - তাই বলো। বেশ দাদু তারপর বলো কী হয়েছিল? খুব মনোযোগ সহকারে আগ্রহভরে দাদুর মুখের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে ডালিম।

- শোন, বনে যতোগুলো প্রাণী ছিল, ওদের রাজা ছিল বাঘ। তবে এই রাজা নির্বাচনের বিষয়টি ছিল একটু ব্যতিক্রম। সাধারণত অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সের ও জ্ঞানী গুণীদের মধ্য থেকে রাজা নির্বাচনের প্রচলন থাকলেও এই বনের নিয়মকানুন ছিল একটু অন্যরকম। সেখানে বিবাহ উপযুক্ত বাঘদের মধ্যে থেকে অপেক্ষাকৃত বেশি কোনো রাগী বাঘকে রাজা নির্বাচন করা হতো। এর মূল কারণ হলো, ওদের ধারণা রাজা যদি বদমেজাজের খুব রাগী হয়, তাহলে বাইরের শত্রুদের আক্রমণ থেকে অনেকটাই মুক্ত থাকা যাবে। রাজার ভয়ে বাইরের কোনো জীবজন্তু, এমনকি মানুষ পর্যন্ত বনের ধারের কাছে আসতে ভয় পাবে।

- নড়েচড়ে ভালোমতো বসে ডালিম বলে, বলো দাদু তারপর কী হলো?

- এক সময় ওই বনের জীবজন্তুগুলো এমন এক বাঘকে রাজা বানিয়েছিল, যে শুধু বদ মেজাজেরই ছিল না, অত্যাচারীও ছিল! অন্যান্য প্রাণীদেরকে শুধু শাসনই করতো না শোষণও করতো! বাঘ ছাড়াও বনে হরিণ, খরগোশ, শিয়াল, বনবিড়াল ইত্যাদি প্রাণীর বসবাস ছিল। অত্যাচারী রাজা, অন্যান্য জীবজন্তুদেরকে ধরে এনে ওদের বুক ফাঁড়িয়ে কলিজা খাওয়া শুরু করে দিয়েছিল। মাংস খেত না, শুধু কলিজাটুকু ছিঁড়ে খেত, অবশিষ্ট পুড়ো দেহটা পড়ে থাকতো, যা বিভিন্ন ধরনের কীটপতঙ্গ খেয়ে ফেলতো। শুধু কলিজা খেয়ে বেঁচে থাকতে এক রাজার জন্যই প্রতিদিন চার-পাঁচটা প্রাণীকে শিকার করা লাগতো।

এ অন্যায়ের অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়েছিল, কিন্তু রাজার স্বভাবের পরিবর্তন হয়নি। ফলে বাঘ ছাড়া অন্যান্য জীবজন্তুগুলো বন ছেড়ে অন্যত্র চলে গিয়েছিল।

খুব মনোযোগ সহকারে দাদুর গল্প শুনছিল ডালিম। মায়ের ডাকে নীরবতা ভাঙে, কিছুটা বিরক্তির স্বরে গলা উঁচিয়ে জবাব দেয়, একটু পরে আসছি মা।

- বাকিটুকু পরে বলব, মা খেতে ডাকছে যাও এখন।

- না দাদু, একটু পরেই যাই। তুমি বলো তারপর কী হয়েছিল?

নাতির পীড়াপীড়িতে দাদু বলতে থাকে, তারপর আর কী হবে, যা হবার তাই হলো। অত্যাচারী রাজার আফসোসের সীমা রইল না। এক সময় যেগুলো না খেয়ে ফেলে দিত, এখন এর থেকেও বাজে খাবার জোটে না। ওদের শিকার হওয়ার মতো আর কোনো প্রাণীই রইল না বনে। সেই কারণে একসময় কঠিন খাদ্য সংকটে পড়েছিল। শুনেছি কিছু বাঘ পেটের ক্ষুধা সহ্য করতে না পেরে, নিজেদের দেহের মাংস নিজেরাই ছিঁড়ে খেত! শেষ পর্যন্ত জীর্ণশীর্ণ হয়ে এক এক করে সবগুলো বাঘ মরে পড়ে ছিল বনে।

- তারপর?

ওই মৃত বাঘগুলোকে খেতে দূরদূরান্ত থেকে অজস্র পিঁপড়া এসেছিল। তখন থেকে পিঁপড়ার দখলে পুরো বন। লাল পিঁপড়ার কামড়ের ভয়ে বনে কেউ বেড়াতে যায় না, আর সেই কারণেই ওই বনের নাম হয়েছে ‘পিঁপড়ার বন’।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুুমিও
লিখতে পারো তুুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া
দুটি ছড়া
দুটি ছড়া
ষোলই ডিসেম্বর
ষোলই ডিসেম্বর
বিজয়ের গান
বিজয়ের গান
চালাক শেয়াল
চালাক শেয়াল
রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া
রক্তাক্ত বিজয়
রক্তাক্ত বিজয়
ঘাস ফড়িংয়ের দেশে
ঘাস ফড়িংয়ের দেশে
শহীদের শ্রদ্ধা
শহীদের শ্রদ্ধা
নিজেই তৈরি কর কাগজের সেতু
নিজেই তৈরি কর কাগজের সেতু
সর্বশেষ খবর
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!
পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’
‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য
টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ
বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত
‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক
গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি
ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু
আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন