মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০১৫ ০০:০০ টা

সম্ভাবনার হাতছানি মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ

সম্ভাবনার হাতছানি মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশের জনশক্তি খাত সুখবরের অপক্ষোয় ছিল। এই খাত নিয়ে বারবার তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা, সংশয় আর সংকট। নানা কারণে একের পর এক প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে এই খাত। সম্প্রতি সেই সংকট আরও তীব্র আকার ধারণ করেছিল অবৈধভাবে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে করুণভাবে সাগরে মরণযাত্রার কাহিনী দেখে। টেলিভিশনের বদৌলতে আমরা স্বচক্ষে দেখেছি কীভাবে অভিবাসী হতে ইচ্ছুকরা মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। সেই মরণযাত্রার ঘটনাবলি সবাইকে বিস্মিত করেছে। একই সময়ে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় হতদরিদ্র এসব মানুষের গণকবরের কাহিনী দেশে-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনার ঢেউ তুলেছিল। তবে সব সংকট আর অনিশ্চয়তা ভেদ করে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ঘিরে পুনরায় নতুন আলোর বিচ্ছুরণের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। সংবাদ এসেছে মালয়েশিয়া আবারও বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী নেবে বাংলাদেশ থেকে। অবশ্যই এই সংবাদটি আমাদের সবার জন্যই ভীষণ সুখকর। যা নিঃসন্দেহে কিছুটা হলেও আমাদের প্রবাস গমনেচ্ছু কর্মীদের স্বপ্নের জায়গা তৈরি করে দিতে সক্ষম হবে।

মালয়েশিয়া দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের শ্রমবাজার হিসেবে পরিচিত। কর্মীদের উপার্জনের রেমিট্যান্সের একটা বৃহৎ অংশই আসে এই দেশ থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের পর মালয়েশিয়াতেই আমাদের লাখ লাখ তরুণের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে সাত থেকে আট লাখের মতো শ্রমিক সেখানে কর্মরত রয়েছে। কিন্তু এই শ্রমবাজার ঘিরে গত ছয়/সাত বছর চলে নানা চড়াই-উৎরাই। বৈধ শ্রমিকের নামে অবৈধভাবে শ্রমিক প্রেরণ, দালাল মধ্যস্বত্বভোগীর নিয়ন্ত্রণ, সেখানকার আনডকুমেন্টেড শ্রমিকদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়া, হাইকমিশনের দুর্নীতি ও দায়িত্বহীনতা- এরকম আরও অনেক কারণেই এই শ্রমবাজার ঘিরে মালয়েশিয়া সরকারের কাছে চরম অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। এরকম পরিস্থিতিতে ২০০৮ সাল থেকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী প্রেরণ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর নানা কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে জি টু জি প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় সরকারিভাবে কর্মী নেওয়ার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিষয়টি মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু বেকার তরুণদের মধ্যে দারুণ উদ্দীপনা তৈরি করে। দেশের কর্মপ্রত্যাশী ১৪ লাখ ৫০ হাজার তরুণ ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় নিজেদের নাম নিবন্ধন করে। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের প্রথম চাহিদাপত্র আসে। একই বছর এপ্রিল মাসে সর্বপ্রথম ৭০ জন কর্মী জি টু জি এর আওতায় মালয়েশিয়ায় গমন করেন। কিন্তু গত তিন বছরে সব মিলিয়ে মাত্র সাড়ে সাত হাজার কর্মী যেতে পেরেছে মালয়েশিয়ায়। অথচ একই সময়ে স্টুডেন্ট ও ট্যুরিস্ট ভিসায় অন্তত এক লাখ মানুষ কাজের সন্ধানে মালয়েশিয়ায় গমন করে। আর সাগরপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে মরণযাত্রায় পাড়ি জমানোর চেষ্টা করেছেন দেড় লাখের বেশি মানুষ।

জি টু জি প্রক্রিয়ায় স্বল্প খরচে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ করে সফলতার প্রত্যাশা ছিল সংশ্লিষ্ট সবার। কিন্তু মালয়েশিয়ার নিয়োগকারীদের কাছ থেকে পর্যাপ্ত ডিমান্ড না আসায় জি টু জি প্রক্রিয়ার পাশাপাশি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় বিকল্প হিসেবে বিটুবি পদ্ধতিতে কর্মী প্রেরণের পরিকল্পনা হাতে নেয়। যাতে সাড়া দেয় মালয়েশিয়া সরকারও। আর এ উদ্দেশ্যে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল মালয়েশিয়ায় সফর শেষে ঢাকায় ফিরেছেন। যাদের মধ্যে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিবসহ প্রবাসী কল্যাণ সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের ড্রাফটিং উইংয়ের সচিব ও বিএমএটির ডিজি। এ সফরের আগে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানান, 'বাংলাদেশ থেকে এতদিন সরকারিভাবে কর্মী মালয়েশিয়ায় গেলেও মালয়েশিয়া সরকার এখন সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন'। ফলে পুনরায় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বেসরকারি উদ্যোক্তার দ্বারা জনশক্তি প্রেরণের দ্বার উম্মুক্ত হতে যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে প্রায় পাঁচ লাখ শ্রমিক মালয়েশিয়া যাওয়ার সুযোগ পাবে। তবে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে বলা হচ্ছে আগে নিবন্ধিত ১৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষের মধ্য থেকে এই কর্মী প্রেরণ করা হবে মালয়েশিয়ায়। কিন্তু যেসব লোক মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য এই নিবন্ধনের তালিকাভুক্ত হয়েছেন তাদের মধ্যে দক্ষ কিংবা অতি দক্ষ কর্মী আছে কিনা তা নিবন্ধিত তালিকায় উল্লেখ নেই। একটা কনস্ট্রাকশন কোম্পানিতে কাজ করার জন্য সাধারণ শ্রমিকের পাশাপাশি স্কাফোল্ডার, ব্লক লেয়ার, ওয়াটারপ্রুফ ওয়ার্কার, ফকলিফট ড্রাইভার, ড্রাম ট্রাক ড্রাইভার, আয়রন ওয়ার্কার, ট্রান্সমিশন লাইন ওয়ার্কার, এঙ্কাভেটর অপারেটর, ক্রেন অপারেটর, বেচিং প্ল্যান্ট অপারেটর, সিপিসি অপারেটর, পে-লোডার অপারেটর, হুইল লোডার অপারেটর, মিক্সার ট্রাক অপারেটর, বিভিন্ন রকম টেকনিশিয়ানসহ আর্কিটেক ও ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন। কোনো কনস্ট্রাকশন কোম্পানি এ ধরনের দক্ষ লোকের চাহিদা প্রদান করলে সরকারের নিবন্ধিত ডাটাবেইজে তা পাওয়ার সম্ভাবনা কম। এ ছাড়া কোনো মিল-কারখানা, সুপার মল কিংবা ইলেকট্রিক্যাল প্ল্যান্ট থেকে যদি দেশে-বিদেশে আগের কাজের অভিজ্ঞতা, ইংরেজি ভাষা জ্ঞানসহ আরও কোনো যোগ্যতা চাওয়া হয় তাহলেও এই ডাটাবেইজ থেকে নির্বাচন করা নাও যেতে পারে। তাই এতে করে যাতে সরকারি ডাটাবেইজে দক্ষ কর্মীর অভাবে বেসরকারি পর্যায়ে জনশক্তি প্রেরণের ক্ষেত্রগুলো সঙ্কুচিত না হয়ে যায় সেদিকে সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে।

মালয়েশিয়ায় যাওয়ার আগে জাতীয় সংসদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানিয়েছেন, বিভিন্ন অপরাধে মালয়েশিয়ার ১৪টি কারাগারে ১ হাজার ৬০৪ জন বাংলাদেশি আটক রয়েছেন। এ ছাড়াও আরও ১১টি ক্যাম্পে মোট ১ হাজার ৩০৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফেরার অপেক্ষায় রয়েছে। এরা পাসপোর্ট, ওয়ার্ক পারমিট না থাকা, ওয়ার্ক পারমিটের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও অবস্থান করা, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ও অবৈধ অনুপ্রবেশের কারণে মালয়েশিয়ার আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে আটক হয়। যারা মালয়েশিয়ায় আটক রয়েছে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে বলে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী সংসদকে অবহিত করেছেন।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ঘিরে অনেক কথা হয়েছে। পাহাড়সম আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। কিন্তু এই শ্রমবাজারটিকে একটি নিশ্চিত জায়গায় আনা এখন জরুরি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে নানা প্রেক্ষাপটের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি- এই শ্রমবাজার ঘিরে নতুন এক সুবাতাসের হাতছানি। বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর বিটুবি মাধ্যমেই কর্মী প্রেরণের নতুন এক পথ উন্মুক্ত হচ্ছে। আমাদের সবারই লক্ষ্য হওয়া উচিত যে নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে সেটাকে অটুট রাখতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের যেমন অনেক দায়িত্ব রয়েছে তেমনি আরও বেশি দায়িত্ব রয়েছে বেসরকারি এজেন্সিগুলোর। এই দুপক্ষের মধ্যে অবশ্যই একটি সুন্দর সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে। এ কথা সত্য, বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো সরকারি বিধিবদ্ধ নীতিমালা অনুসরণ করে যত বেশি শ্রমিক মালয়েশিয়াতে প্রেরণ করতে পারবে ততবেশি আমাদের দেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে দৃষ্টি রাখতে হবে মালয়েশিয়ার এই শ্রমবাজার যাতে আগের মতো গুটিকয়েক সিন্ডিকেটের হাতে বন্দী না হয়ে যায়। আমাদের এটিও মনে রাখতে হবে, বিশ্ব শ্রমবাজার কোনো দেশের জন্যই একার নয়, এখানেও রয়েছে তীব্র প্রতিযোগিতা। স্বভাবতই আমরা মালয়েশিয়ার এই শ্রমবাজার ফের হারালে এই জায়গাটি অন্যরা দ্রুতই দখল করে নেবে। এর আগেও আমরা দেখেছি নানা টানাপড়েনের মধ্যে যখন কোনো দেশের শ্রমবাজার আমাদের জন্য সঙ্কুচিত হয়েছে তখনই সে জায়গা দখল করে নিয়েছে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনাম। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পেয়েছি সৌদি আরবে আমাদের নানা হঠকারী কার্যক্রমের কারণে উমরাহ ভিসা পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে। পবিত্র রমজানে উমরাহ পালনে ইচ্ছুক এই মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য এর চেয়ে বড় লজ্জার আর কিছু হতে পারে না। একইভাবে কাতার, আবুধাবি-দুবাইয়ে আমাদের কর্মী নেওয়া বন্ধ রয়েছে। এমনকি দুবাইতে বাংলাদেশিদের জন্য সব ধরনের ভিসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে দেশের সবচেয়ে মেধাবী তরুণরা মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়েও দুবাইকেন্দ্রিক শিপিং কোম্পানিতে চাকরি পাচ্ছে না। অন্যদিকে ইতিপূর্বে যেসব মেরিন ইঞ্জিনিয়ার দুবাইয়ের শিপে অত্যন্ত সম্মানজনক বেতনে চাকরি করতেন তারাও তাদের চাকরি হারাচ্ছেন, শুধু ভিসা সমস্যার কারণে। একইভাবে সিঙ্গাপুরভিত্তিক শিপে কর্মরত আমাদের মেরিন ইঞ্জিনিয়ারদের বহনকারী শিপকে তীরে ভিড়তে দেওয়া হয় না। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা ফিজিক্যালিশিপে গিয়ে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারসহ অন্যান্য বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট ও ভিসা চেক করার পর সেই শিপ তীরে ভিড়তে দেওয়া হয়। অথচ অন্য কোনো দেশের মেরিন ইঞ্জিনিয়ারদের বেলায় এ ধরনের ফিজিক্যালি ইমিগ্রেশন চেকিং করা হয় না। কিন্তু দুবাই এবং সিঙ্গাপুরকে শিপিং হাব বলে অভিহিত করা হয়। এরকম দৃশ্য এবং অদৃশ্যমান বহুবিধ সমস্যা রয়েছে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ঘিরে।

ফলে আমাদের সবারই সতর্ক এবং সহনীয় থাকতে হবে। সে কারণেই আমাদের হারিয়ে যাওয়া মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরুদ্ধারের সুযোগ উন্মুক্ত হতে যাচ্ছে তা যেন অতি লোভীদের কারণে কোনোভাবেই নষ্ট না হয়। কোনো অসাধু অপশক্তি যেন আমাদের এ সুযোগটি কেড়ে নিতে না পারে- সে ব্যাপারে একটি সমন্বিত কর্মকৌশল প্রণয়নের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা আশা করি, প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সচিব খন্দকার মো. ইফতেখার হায়দার ও কর্মসংস্থান ব্যুরোর মহাপরিচালক বেগম শামসুন্নাহার এ বিষয়ে টেকশই একটি পরিকল্পনা ও নির্দেশনা জনশক্তি রপ্তানিকারকদের দিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে একটি সমন্বয় তৈরি করবেন। নিয়ন্ত্রিত ও উপযুক্ত অভিবাসন ব্যয়ে কর্মী প্রেরণের লক্ষ্যে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় যে কর্ম-পরিকল্পনা দীর্ঘদিন থেকে করে আসছে তা বাস্তবায়নে যাতে কোনো বাধার সৃষ্টি না হয় সেদিকে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের মনে রাখতে হবে। সরকার এবং জনশক্তি প্রেরণে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে যদি একটি নিরাপদ আস্থার জায়গা তৈরি হয় তাহলে এই খাতে অবশ্যই একটি সুন্দর, সুশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। একই সঙ্গে মালয়েশিয়ায় অধিক কর্মী প্রেরণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের নতুন এক সূর্যের উদয় ঘটবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি ও অভিবাসন বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]

 

 

সর্বশেষ খবর