শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

দেশ-বিদেশের মেধাবী ও জ্ঞানীদের কথা

সুমন পালিত
Not defined
দেশ-বিদেশের মেধাবী ও জ্ঞানীদের কথা

আমাদের এক দার্শনিক বন্ধু জ্ঞান ও মেধার পার্থক্য নির্ণয় করেছেন। তার মতে, জ্ঞান ও মেধার পার্থক্য আকাশ-পাতাল। মেধাবীরা একান্তভাবেই স্মৃতিনির্ভর। সৃজনশীলতার ক্ষেত্রে তারা পিছিয়ে। পক্ষান্তরে জ্ঞানীদের রয়েছে সঠিকভাবে বিদ্যমান বাস্তবতা উপলব্ধির অন্তর্দৃষ্টি। যে কারণে মেধাবীদের পক্ষে ভালো সংগঠক, প্রশাসক, আবিষ্কারক অথবা দেশ ও জাতিকে উপহার দেওয়ার মতো মহৎ গুণের অধিকারী হওয়া আদতেই কঠিন। বন্ধু দার্শনিকের মতে, জ্ঞান ও মেধার পার্থক্যের কারণেই বাংলাদেশের প্রশাসনে মেধাবীদের জয়জয়কার হলেও তারা জাতিকে দুর্নীতি ছাড়া আর কিছু উপহার দিতে পারেনি। বেনজীর ও মতিউরের মতো দুর্নীতির মহারাজরাও মেধাবী হিসেবেই চাকরি পেয়েছিলেন। প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনও পরিচালিত হয়েছে মেধাবীদের দ্বারা। জ্ঞান ও মেধার মধ্যে পার্থক্য স্বীকার করেও বলা যায়, এ দুটির সমন্বয় ঘটলে তা হয় সোনায় সোহাগা। আজ যাদের নিয়ে লিখব তাদের স্মৃতিশক্তি ছিল ঈর্ষণীয়। সে অর্থে তারা মেধাবী। তবে তারা যে একই সঙ্গে ছিলেন জ্ঞানী। দেশ জাতি ও মানব সমাজের জন্য তাদের মহৎ অবদান থেকেই তা উপলব্ধি করা যায়।

বিশ্বের বৃহত্তম দেশ রাশিয়া এক সময় ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। দুনিয়া কাঁপানো বিপ্লবের মাধ্যমে রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র কায়েম হয়। এ বিপ্লবের নায়ক ছিলেন মহামতি লেনিন। ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনকে বলা হয় সর্বকালের অন্যতম সেরা মেধাবী ও জ্ঞানী নেতা। লেখালেখির জগতে তার অবস্থানও অতি শীর্ষে। ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন যেসব রাজনৈতিক প্রবন্ধ লিখেছেন তা পড়তে গেলে যে কারোর বছর কেটে যাবে। লেনিনের লেখার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কী? বিদগ্ধ পাঠক ও গবেষকদের মতে, তিনি তার কোনো লেখায় আগের কোনো লেখার পুনরাবৃত্তি এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। একজন রাজনৈতিক নেতা ও দার্শনিকের স্মৃতিশক্তি কতটা তীক্ষè হলে এটা সম্ভব তা আজও একটি গবেষণার বিষয়। কর্মিসভা ও সমাবেশে বক্তব্য রাখার সময়ও লেনিন একই কথার পুনরাবৃত্তি করতেন না। লেনিন পশ্চাৎপদ রাশিয়াকে দুনিয়ার শীর্ষ ক্ষমতার অধিকারী দেশে পরিণত করেছিলেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করে লেনিনের দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হলেও তিনি আজও দুনিয়ার কোটি কোটি মানুষের শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি।

সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিবিদ ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ইংল্যান্ডের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া জানা প্রধানমন্ত্রী জন মেজর এবং ব্রাজিলের ক্লাস থ্রি পাস প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা নিজেদের কখনো মেধাবী বলে দাবিও করেননি। তবে তারা নিজেদের রাজনীতির জ্ঞানালোকে সারা বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্র্ভূত হয়েছেন

আমাদের জাতীয় ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা-উত্তর রাজনীতি আবর্তিত হয়েছে এ রাজনীতিককে কেন্দ্র করে। তার পক্ষে কিংবা বিপক্ষেই প্রবাহিত হয়েছে রাজনীতির মূল স্রোত। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরও রাজনীতিতে তার সরব উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ তার শাহাদাতবরণের দীর্ঘকাল পরও বঙ্গবন্ধুকেন্দ্রিক রাজনীতি থেকে সরে আসতে পারেনি। মনে হয়, এখনো তিনি আগলে আছেন পুরো দলের নেতৃত্ব।

বঙ্গবন্ধু তাঁর স্মরণশক্তির জন্য রাজনৈতিক অঙ্গনে নন্দিত ছিলেন। এক-দেড় দশক আগে যাদের সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন তাদের নামও তিনি ঠিক ঠিক মনে রাখতে পারতেন। এ গুণের জন্য তিনি পক্ষ-বিপক্ষের লোকদের মোহাবিষ্ট করতেও সক্ষম হতেন। মুসলিম লীগ নেতা মরহুম অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আইনুদ্দীন তার এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর এ অনন্য গুণের কথা স্মরণ করেছেন। আইনুদ্দীন ছাত্রজীবনে পূর্ব বাংলার স্বায়ত্তশাসনকামী একটি ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সে সময় দেখা হয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে। দীর্ঘকাল পর এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আইনুদ্দীনকে দেখে নাম ধরেই ডাক দেন। জিজ্ঞেস করেন, কেমন চলছে তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড? শেখ মুজিব তাঁর দলের হাজার হাজার কর্মীর নাম মনে রেখেছেন অনন্য স্মরণশক্তির গুণে। এমনকি সাধারণ কারোর সঙ্গে বহু বছর পর দেখা হলেও তিনি স্মৃতি মন্থন করতে পারতেন। তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে মরহুম তাজউদ্দীন আহমদের স্মরণশক্তিও ছিল প্রশংসা করার মতো। ঘনিষ্ঠজনরা তাঁকে জীবন্ত ডিকশনারি বলে অভিহিত করতেন।

বাংলাদেশের রাজনীতির আরেক দিকপাল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা ভাসানী। দেওবন্দ মাদরাসায় কিছুদিন পড়লেও কোনো সনদ অর্জন করেননি। বলা হয় মওলানা উপাধিটিও আরোপিত। পরবর্তীতে মওলানা ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে থাকতেই দল ছেড়ে গঠন করেন বাম ঘরানার দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি তাঁর ন্যাপ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় ঘাটতি থাকায় অনেকের বিবেচনায় তিনি মেধাবী নন। তবে এ প্রজ্ঞাবান রাজনীতিকের তুলনা একমাত্র তিনিই। যার রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে পিএইচডি করা হয়েছে পশ্চিমা দুনিয়ার একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিবিদ ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ইংল্যান্ডের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া জানা প্রধানমন্ত্রী জন মেজর এবং ব্রাজিলের ক্লাস থ্রি পাস প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা নিজেদের কখনো মেধাবী বলে দাবিও করেননি। তবে তারা নিজেদের রাজনীতির জ্ঞানালোকে সারা বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্র্ভূত হয়েছেন।

মেধা নিয়ে লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে খ্যাতনামা মুসলিম মনীষী ইমাম গাজ্জালীর কথা। এ জ্ঞানসাধক ছোটবেলায় কোনো কিছুই ঠিকমতো মনে রাখতে পারতেন না। স্মরণশক্তির ঘাটতির কারণে ইমাম গাজ্জালী যা কিছু পড়তেন বা নতুন যা কিছু জানতেন তা খাতায় টুকে রাখতেন। একবার মরু পথে কোনো স্থানে যাচ্ছিলেন। একদল ডাকাত ওই জ্ঞানতাপসের পথ রোধ করে। সবকিছু ছিনিয়ে নেয় তারা। ইমাম গাজ্জালী টাকা-পয়সা, জিনিসপত্র সবকিছু দিতে রাজি হলেও তার খাতাপত্রগুলো ডাকাতরা যাতে না নিয়ে যায় সে বিষয়ে অনুরোধ করতে থাকেন। সর্দার ইমাম গাজ্জালীর অনুরোধ পাত্তা দেননি। নাছোড় গাজ্জালী ডাকাত দলের পেছনে ছুটতে ছুটতে চিৎকার করে বলেন, তোমরা আমার সব জ্ঞান এভাবে কেড়ে নিও না। ডাকাত দলের সর্দার জানত খাতাগুলো তাদের কোনো কাজেই লাগবে না। ইমাম গাজ্জালীর আহাজারিতে ডাকাত সর্দার একপর্যায়ে ধমক দিয়ে বলে- ‘যে জ্ঞান ডাকাত নিয়ে যেতে পারে তার কোনো মূল্য নেই, সেই জ্ঞান দিয়ে তুমি কী করবে?’

এই একটি কথা ইমাম গাজ্জালীর দিব্যদৃষ্টি খুলে দেয়। এরপর থেকে তিনি কখনো খাতায় কোনো কিছু লিখে রাখতেন না। একনিষ্ঠতার গুণে পরবর্তীতে অসামান্য স্মৃতিশক্তির অধিকারী হন এ মনীষী। ইসলামী জ্ঞান ভান্ডারে ইমাম গাজ্জালীকে একজন দিকপাল হিসেবেই ভাবা হয়।

চেষ্টা করলে স্মরণশক্তি যে বাড়ানো সম্ভব তার আরেক প্রমাণ জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। এ মহান পদার্থ বিজ্ঞানী আপেক্ষিকতাবাদ ও মধ্যাকর্ষণ সূত্র আবিষ্কার করে বিজ্ঞান সাধনার সোনালি দ্বার উন্মোচন করেন। অথচ ছোটবেলায় পড়াশোনায় তার মন ছিল না। বই নয় তার ঝোঁক ছিল চারদিকের সবকিছুতেই। স্মরণশক্তি ছিল সাধারণ মাপের চেয়েও কম।

বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের বাবা ছিলেন তার সময়ের নামজাদা ইঞ্জিনিয়ার। পুত্রের স্মরণশক্তির ঘাটতি দেখে ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিলেন আতঙ্কিত। ৯ বছর বয়সে স্কুলে পাঠানো হয় আইনস্টাইনকে। পড়াশোনায় তিনি ছিলেন বেজায় খারাপ। মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথমবার ফেল করেন। দ্বিতীয়বার উত্তীর্ণ হন কোনোক্রমে। স্মরণশক্তিতে ঘাটতি থাকায় বাবার ইচ্ছানুযায়ী ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সাহস পাননি আইনস্টাইন। পরবর্তীতে অবশ্য তিনি নিজের এ ঘাটতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠেন। ভুলো মন হওয়ার বদনাম ঘোচাতে উঠেপড়ে লাগেন এ বিজ্ঞানী। শেষ পর্যন্ত একাগ্রতার জয় হয়। বলা হয়, আইনস্টাইন তার স্মৃতিশক্তিকে যতটা ব্যবহার করতে পেরেছেন সে সাধ্য আর কারোর হয়নি। অবাক হলেও সত্যি, মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি নোবেল পুরস্কার পান। আইনস্টাইনকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল- চেষ্টা করে স্মরণশক্তি কি বাড়ানো যায়? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার ছেলেবেলা এবং এখনকার অবস্থার সঙ্গে তুলনা করলেই এ প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে।’

বিশ্ব সাহিত্যে গ্রিক কবি হোমার এক অমর নাম। ছোটবেলায় তিনিও ছিলেন ক্ষীণ স্মরণশক্তির অধিকারী। অল্প বয়সেই দুর্ভাগ্যের শিকার হন এ মহান কবি। ভাগ্য বিপর্যয়ের কারণে তাঁকে সর্বহারা হতে হয়। ভবঘুরে জীবনের একপর্যায়ে তিনি অন্ধ হয়ে যান। অন্ধ অবস্থায় তিনি এক দোকানে বসে নিজের রচিত ট্রয় যুদ্ধের গীতি কবিতা আবৃত্তি করে শোনাতেন লোকজনকে। অন্ধ হওয়ার আগে যে কবি কিছুই মনে রাখতে পারতেন না, পরবর্তীতে তিনি শুধু কবিতা রচনাই নয়, তা পুরোপুরি মুখস্থ রাখার কৌশলও রপ্ত করেন। মহাকবি হোমারের এ অনন্য স্মরণশক্তির কারণেই তার রচিত ‘ইলিয়ড’ ও ‘অডিসি’ দুটি মহাকাব্য দুটি শেষ পর্যন্ত হারিয়ে যায়নি।

স্মরণশক্তির দিক থেকে খ্যাতনামা বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনও ছিলেন এক সময় খুব দুর্বল। পরবর্তী জীবনে নিজের স্মৃতিশক্তির কথা বলতে গিয়ে এডিসন বলেছেন, ছোটবেলায় স্মরণশক্তি এতই কম ছিল যে, পাঠ্যবইয়ের পড়া তিনি কিছুতেই মনে রাখতে পারতেন না। ফলে স্কুল থেকে তাঁর নামে প্রায়ই অভিযোগ আসত। অথচ তাঁর মা চাইতেন ছেলে পড়াশোনা করে মানুষের মতো মানুষ হবে। মায়ের এ স্বপ্ন পূরণে এডিসনের আগ্রহের ঘাটতি ছিল না। কিন্তু তারপরও কোনো কিছুই মুখস্থ রাখতে পারতেন না তিনি। ফলে তাঁকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। এডিসন যেদিন স্কুল ছাড়েন সেদিন তাঁর মায়ের চোখে অঝোরে অশ্রু ঝরে। যা এ বিজ্ঞানীর মনে রেখাপাত করে। পরবর্তী জীবনে এডিসন সেদিনের স্মৃতি মন্থন করে বলেছেন, ‘ছোটবেলার সে দৃশ্য মনে পড়লে আজও তার কান্না পায়।’ বলেছেন, ‘আজ আমি পাতার পর পাতা মুখস্থ রাখতে পারি। আর ভাবী আহা আমার মনে রাখার এ ক্ষমতা যদি ছোটবেলায় থাকত।’

স্মরণশক্তির দিক থেকে জাতিগতভাবে প্রাচীন আরবদের কৃতিত্ব সম্ভবত সবচেয়ে বেশি। আরবরা মুখস্থ বিদ্যায় ছিল ভীষণ পটু, আরব সমাজে স্মৃতিশক্তির অধিকারীরা বিশেষ মর্যাদা পেতেন। ইসলামপূর্ব যুগে মক্কার ওকাজের মেলা ছিল আরব জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ মেলায় যারা কবিতা মুখস্থ বলতে পারতেন তারা বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হতেন।

স্মৃতিশক্তি চর্চায় ইসলাম ধর্মের অবদানও অনস্বীকার্য। মুসলমানরা পবিত্র কোরআনকে ঐশী গ্রন্থ বলে বিশ্বাস করে। বিশাল আকারের এ ধর্মীয় গ্রন্থ অবিকৃতভাবে মুখস্থ করাকে ভাবা হয় পুণ্যের কাজ। যারা পবিত্র কোরআন মুখস্থ পড়তে পারেন তাদের কোরআনে হাফেজ বলা হয়। সারা দুনিয়ায় এমন হাফেজ কয়েক লাখ। কোরআন মুখস্থের সময় উচ্চারণ যাতে অবিকৃত থাকে সে বিষয়ে সবিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। গত ১৪ শ বছরে আরবি ভাষার অনেক বিবর্তন ঘটলেও কোরআনের একটি অক্ষরও পরিবর্তন হয়নি। কোরআন পাঠ ও কণ্ঠস্থ করার চর্চা মধ্যযুগের মুসলমানদের মধ্যে জ্ঞান স্পৃহার জন্ম দেয়। জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতির ক্ষেত্রে এ অভ্যাস যে তাৎপর্য ভূমিকা রাখে তার প্রমাণ মধ্যযুগের জ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মুসলমানরাই এগিয়ে।

স্মৃতিশক্তির বিকাশে আরবদের কৃতিত্বের আরেকটি পরিচয় হলো হাদিস সংকলন। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর বাণীকে হাদিস বলা হয়। মহানবীর জীবনাবসানের প্রায় ২০০ বছর পর হাদিস সংকলন সম্পন্ন হয়। মহানবীর বাণী সংকলন সম্ভব হয়েছিল আরবদের স্মরণশক্তি চর্চার অসামান্য গুণের ফলেই। মহানবীর জীবিত অবস্থায় সঙ্গী বা সাহাবাদের যে উপদেশ দিতেন তা পুরুষানুক্রমে চর্চা হয়। ফলে ২০০ বছর পর তা সংকলন করা হলেও হাদিসের বাণীগুলো যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অবিকৃত থেকেছে সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ কম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা
চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা

৪৪ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির

৪৮ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স
হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’
‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন
স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা