শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৪

কোটাবিরোধী আন্দোলন শব্দসৈনিকের অনুভূতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী
Not defined
কোটাবিরোধী আন্দোলন শব্দসৈনিকের অনুভূতি

কোটার যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি চলাকালে কয়েক দিন ব্যাপক সহিংসতা হয়েছে। মৃত্যুও হয়েছে অনেক। আহত হয়েছেন সহস্রাধিক। চিকিৎসক, নার্সরা বিরামহীনভাবে চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সীমিত জনবলের কারণে ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। অনেকে বাসায় ফিরতে পারেননি, তবুও তাদের চোখেমুখে নেই ক্লান্তির ছাপ। নিজের আপনজনের মতো করে চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন নার্স-ডাক্তাররা। নিরীহ মানুষকে বাঁচানোর জন্য তাদের চেষ্টার ত্রুটি নেই। অসহায় বাবা-মারা তাদের সন্তানদের সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে পেতে চান। ইতোমধ্যে সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বিষয়ে হাই কোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ। সরকারি চাকরিতে নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে ৯৩ ভাগ, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য ৫ ভাগ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ১ ভাগ এবং প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ ভাগ কোটা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ নির্দেশনা ও আদেশ সত্ত্বেও সরকার প্রয়োজন এবং সার্বিক বিবেচনায় এ আদালতের নির্ধারিত কোটা বাতিল, সংশোধন বা সংস্কার করতে পারবে। এ রায় ও আদেশের পর শিক্ষার্থীরা কোটা-সংক্রান্ত চলমান কর্মসূচি প্রত্যাহার করবে বলে আদালত দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন। কোটা সংস্কার নিয়ে উচ্চ আদালতের রায়ে শিক্ষার্থীদের দাবি শতভাগের বেশি পূরণ হয়েছে। দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সম্প্রতি তাঁর নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও তিন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে বৈঠকে তিনি নির্দেশনা দেন। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চলা সেই আন্দোলন একপর্যায়ে রূপ নেয় সহিংসতায়। সহিংসতা রোধে সরকার দেশজুড়ে জারি করে কারফিউ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এগিয়ে আনা হয় কোটা বাতিলের মামলার শুনানি। ফলে কারফিউর মধ্যে রবিবার সকাল (২১ জুলাই ২০২৪) বসেছিলেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এদিকে আদালত কোটার পরিমাণ নির্ধারণ করে দিলেও তাতে স্থান হয়নি নারী ও জেলা কোটার। ২০১৮ সালে কোটাপদ্ধতি বাতিলের আগে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও তাদের পোষ্যদের জন্য চাকরিতে নির্ধারণ করা ছিল ৩০ শতাংশ কোটা। এখন আপিল বিভাগ তা ৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছেন। এদিকে কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার ঘটনায় অনেক প্রাণহানি হয়েছে, যা মোটেও কাম্য ছিল না বলে রায়ে উল্লেখ করেছেন আপিল বিভাগ। কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিনে সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা, সংঘাত, গুলি, সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ১০০ জনেরও বেশি মৃত্যু হয়েছে, অসংখ্য আহত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, অনেক গ্রেপ্তারও হয়েছে। এসব নাশকতায় মদতদাতা, বাস্তবায়নকারী এবং অভিযানে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে হচ্ছে তিনটি পৃথক তালিকা। তালিকায় উঠে আসা ব্যক্তিদের টার্গেট করেই শুরু হচ্ছে চিরুনি অভিযান। এখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নিজেদের তালিকা টার্গেট করে তাদের মতো করে অভিযান চালাবে বিভিন্ন স্থানে। ধ্বংসাত্মক এবং ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য কারফিউ ঘোষণা করে সরকার। কোটাবিরোধী আন্দোলনকে পুঁজি করে কৌশলে নাশকতাকারীরা অংশ নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করেছে। ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের দিকে ধাবিত করা হয়েছে আন্দোলনকারীদের। এসব কাজের নেপথ্যে মদতদাতা হিসেবে দেশে বিদেশি চক্রের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন গোয়েন্দারা। নাশকতাকারীদের আইনের আওতায় আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও আমাদের এখনো সেই পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মা, আলবদর রাজাকারদের সরব উপস্থিতি দেখতে হবে? যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে দেখতে পারে না, যারা লাল-সবুজের পতাকার বাংলাদেশকে সহ্য করতে পারে না, যারা মুক্তিযোদ্ধা বা তাদের সন্তানদের দেখতে পারে না, যারা বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব স্বীকার করতে চায় না, যারা বাংলাদেশের অগ্রগতি ও সুনাম দেখতে চায় না, তাদের নিয়ে আমরা কতদিন যুদ্ধ করব? ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমাদের জাতির জনককে হত্যার পর তারা ক্ষমতায় ছিল, এরপর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এসে আবার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য হাল ধরলেন, এরপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার জন্য গ্রেনেড হামলা হলো। এভাবে বহুবার তাঁকে হত্যার জন্য চেষ্টা করেছিল সেই পাকিস্তানি দোসররা। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা আর সমর্থনে তিনি বারবার আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন। এখনো তাঁর নেতৃত্বে বর্তমানে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপগুলোকে তারা বারবার আঘাত হেনে ধ্বংস করে দিতে চাচ্ছে। এর সুস্পষ্ট প্রমাণ হচ্ছে গত কয়েক দিনে কোটা আন্দোলনের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা দেখে। এমন নারকীয় তাণ্ডবলীলা কখনো ছাত্রসমাজ করতে পারে না। ছাত্রসমাজের কাঁধে ভর করে তারা দেশকে ধ্বংস করে ক্ষমতায় আসতে ব্যর্থ চেষ্টা করেছিল। সুতরাং এখন আমাদের জেগে উঠতে হবে। মুক্তিযুদ্ধে আমরা যেভাবে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সবাই একত্রিত হয়ে শত্রুবাহিনীর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম, তেমনি আমাদের আবারও দেশকে বাঁচাতে, অগ্রগতিকে ধরে রাখতে, সাধারণ মানুষের জনজীবন অক্ষুণ্ন্ন রাখতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে জয় বাংলা স্লোগান তুলে আরেকটি যুদ্ধ করতে হবে। জাতির জীবনে এমন দুর্যোগের দিন যেন আর না আসে সেজন্য আসুন সবাই মিলে দেশকে বাঁচাতে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করি।

লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত এবং শব্দসৈনিক, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস)

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি
উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান
রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ
নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা