শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

ইমেজই হোক পুলিশের বড় হাতিয়ার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
ইমেজই হোক পুলিশের বড় হাতিয়ার

১৯০৮ সালে আমেরিকার দৈনিক ‘দি সানডে স্টার’ এক পুলিশ অফিসারের বরাতে ১৮৭২ সালের একটি ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা প্রকাশ করে। বর্ণনা মতে, প্রথম জীবনের সেনা অফিসার এবং পরবর্তীতে আমেরিকার ১৮তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ১০ বছর (১৮৭০-১৮৮০) পৃথিবীর অন্যতম শক্তিধর ব্যক্তিরূপে পরিচিত ছিলেন ইউলিসিস এস গ্রান্ড। অনুমোদিত গতির চেয়ে বেশি গতিতে ঘোড়ার গাড়ি চালানোর জন্য ১৮৭২ সালে অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় তাকে সতর্ক করেন মেট্রোপলিটন পুলিশ ডিপার্টমেন্ট অব দ্য ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার ৩০ বছর বয়সি একজন পুলিশ অফিসার। পরদিন ঘোড়ার গাড়ি চালাতে গিয়ে আবারও অনুমোদিত গতির মাত্রা অতিক্রম করায় টহলরত একই অফিসার আটক করেন ঘোড়ার গাড়ি ও তার চালককে। আটকের পর স্বয়ং দেশের প্রেসিডেন্টকে চালকের আসনে দেখে মোটেও বিচলিত হননি এই পুলিশ অফিসার। অন্য সবার মতো তাকে থানায় নিয়ে আসেন এবং তার কাছ থেকে সেই আমলের ২০ ডলার আদায় করে থানায় জমা রাখেন। প্রচলিত নিয়মে তাকে পরদিন আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। কথা ছিল পরদিন তিনি আদালতে গিয়ে নির্দোষ প্রমাণিত হলে এই ২০ ডলার ফেরত পাবেন, আদালতে না গেলে এই অর্থ বাজেয়াপ্ত হবে আর দোষী সাব্যস্ত হলে আদালত জরিমানার অঙ্ক ঠিক করবেন। তবে পরদিন সেই চালক তথা প্রেসিডেন্ট আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় তার জমাকৃত ২০ ডলার বাজেয়াপ্ত তথা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হয়।

প্রিয় পাঠক, এবার শুনুন সেই পুলিশ অফিসারের ছোট্ট পরিচয়। আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ল এনফোর্সমেন্ট অফিসার্স ফান্ড মেমোরিয়াল’ ওয়েবসাইটে উল্লিখিত এই অফিসারের নাম উইলিয়াম ওয়েস্ট। আমেরিকার মেরিল্যান্ডে জন্ম নেওয়া উইলিয়াম ওয়েস্ট প্রথম জীবনে ছিলেন একজন কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাস। বর্ণবাদবিরোধী গৃহযুদ্ধে উইলিয়াম ওয়েস্ট অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং যুদ্ধ শেষে তিনি আমেরিকার পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেন। এর পরের গল্পটা কেবল উইলিয়াম ওয়েস্টের এগিয়ে যাওয়ার গল্প নয়, যুদ্ধবিধ্বস্ত আমেরিকার সর্বস্তরে পুলিশি সহায়তায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার এক অসাধারণ উপাখ্যান।

পৃথিবীর ইতিহাসে পুলিশের উৎপত্তি এবং বিবর্তনের শুরুটা বেশ পুরনো। এ নিয়ে নানা মত রয়েছে। তবে খ্রিস্টপূর্ব যুগের বিভিন্ন সভ্যতার যে নিদর্শন ও ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায়, তাতে অনায়াসে বলা যায় যে দুই বা তিন হাজার বছর আগেই পুলিশ নামক একদল সেবক শ্রেণির প্রচলন ছিল। এক্ষেত্রে ব্রিটিশ পুলিশের ঐতিহ্য বেশ সমৃদ্ধ। রয়েছে ব্রিটিশ পুলিশের সুনামও। তবে এই ব্রিটিশ পুলিশ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫) পর্যন্ত খুব একটা অস্ত্র বহন করত না। লাঠি বা চোখে ছিটানোর এক ধরনের স্প্রে ছিল তাদের নিজেদের রক্ষাকবচ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কিছু নাশকতার কারণে এবং ভূমি দখলের ঘন ঘন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্বল্প পরিসরে নিতান্ত আত্মরক্ষামূলক কাজে অস্ত্রের ব্যবহার, প্রশিক্ষণ এবং সর্বশেষ উপায় হিসেবে অস্ত্র ব্যবহারের প্রচলন শুরু হয়। তবে সে অস্ত্রও সেনাবাহিনীর তুলনায় ছিল নিতান্ত সাদামাটা এবং অনেক পুরনো মডেলের। ব্রিটিশদের বদ্ধমূল ধারণা হলো পুলিশি কার্যক্রমের ভিত্তি হওয়া উচিত ‘সম্মান ও সম্মতি’। পরবর্তীতে পৃথিবীর বহু দেশে এই ব্রিটিশ মডেল অর্থাৎ ‘পুলিশিং বাই রেসপেক্ট অ্যান্ড কন্সেন্ট’ তথা ‘সম্মান ও সম্মতির ভিত্তিতে পুলিশিং’ কার্যক্রমকে সামনে রেখে সভ্য দেশ গড়ে তুলেছে।

পুলিশ সম্মান অর্জন করে অথবা সম্মান হারায় কেবল নিজস্ব ইমেজের কারণে। সভ্য মানুষ যে কোনো বিপদে আপনজনদেরও আগে পুলিশকে সামনে পেতে চায়। একই সময়ে পুলিশ দেখলেই ভয় পেয়ে যায় অপরাধীরা। একবার পুলিশের খাতায় নাম উঠলে তাৎক্ষণিকভাবে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, সরকারি চাকরি ও অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার পথে অন্তরায়, অর্থ উত্তোলন স্থগিত এমন নানাবিধ জটিলতায় পড়তে হয় বিধায় পুলিশের খাতায় নাম উঠুক, কেউ এটা চায় না। বরং পুলিশকে সম্মান করে চলে।

পুলিশের হাতে বহু ক্ষমতা থাকে। বলা হয় ‘গগনের যত তারা-পুলিশের তত ধারা’ অর্থাৎ পুলিশ কাউকে আটকাতে চাইলে ধারা বা উপলক্ষের অভাব হয় না। তবে এটাও সত্য যে, মাঝে মাঝে পুলিশের এমন ক্ষমতার অপব্যবহার হয়। এতে পুঞ্জীভূত হতে থাকে ক্ষোভ, আর এক দিন তার বিস্ফোরণ ঘটে। ‘বাঘে ছুঁলে আঠারো ঘা আর পুলিশ ছুঁলে ছত্রিশ ঘা’ এমন একটি বাংলা প্রবাদই প্রমাণ করে পুলিশ কী পারে আর না পারে।

এমন একটি বাহিনী যদি সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে, তবে দেশে কেমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তার ছোট্ট একটা ঘটনা বলি। সরকারি কাজে অস্ট্রেলিয়া হয়ে পূর্ব তিমুর যাচ্ছিলাম। মাঝে ট্রানজিট ছিল অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন শহরে। বিমান কর্তৃপক্ষই হোটেল ঠিক করে রেখেছিল। হোটেলে উঠে ধাতস্থ হয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। স্থানীয় সময় তখন মধ্যরাত হলেও বাংলাদেশে তখনো ঘুমানোর সময় হয়নি। তাই অভ্যাসের কারণে ঘুমাতে পারছিলাম না। ভাবলাম বাইরে একটু মুক্ত বাতাসে হাঁটব। নিচে এসে অভ্যর্থনার দায়িত্বে থাকা মেয়েটিকে বললাম, আমি একটু বাইরে হাঁটতে চাই। এ সময় বাইরে হাঁটা কি নিরাপদ হবে? মিষ্টি হেসে মেয়েটি বলল, বাইরে তুমি তোমার রুমের চেয়েও নিরাপদ। কারণ তোমার রুমে পুলিশ বা সিসি ক্যামেরা নেই। কিন্তু বাইরে এই দুটোই আছে। উল্লেখ্য, ১০০টি দেশের মধ্যে দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশের তালিকায় অস্ট্রেলিয়ার অবস্থান ৮৯ নম্বরে, আর বাংলাদেশ ২১ নম্বরে (সূত্র : ইনডেক্সমান্ডি ডটকম)।

দেশের গণমাধ্যম নানা কারণে পুলিশের অনিয়মের বিরুদ্ধে কোনো তথ্য বা সংবাদ প্রচার করতে না পারলেও বিশ্ব মিডিয়ায় পুলিশের কীর্তিকলাপ ঠিকই প্রকাশ পেয়েছে, যা দেশের সম্মান নষ্ট করেছে। বিশেষত পুলিশ কর্তৃক মানুষ গুম করার ঘটনা প্রচার হয়েছে সবচেয়ে বেশি। আর সর্বাধিক সমালোচিত নাম মো. হারুন অর রশীদ। পুলিশের গুলিতে রংপুরের বীরসন্তান আবু সাঈদ নিহত হওয়ার ঘটনাও দেশের পুলিশকে হেয় করেছে।

মূলত লোভ, লালসা, দুর্নীতি ও রাজনীতিকরণ আজ পুলিশের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। যে পুলিশ জনগণকে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা, অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র থাকা সত্ত্বেও জনগণের হাতে তাদের এমনভাবে মার খাওয়া এবং জনগণের ভয়ে পালিয়ে যাওয়া, থানায় অগ্নিকান্ড ও লুটপাটের ঘটনা মেনে নেওয়া কঠিন। পৃথিবীর বহু দেশে এমনকি খোদ আমেরিকাতেও পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়েছে। তবে তা ছিল মূলত স্থানীয় বা আঞ্চলিক পর্যায়ে বা বর্ণবাদকেন্দ্রিক। কিন্তু সমগ্র দেশের পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অবস্থা বিশ্বের বুকে নতুন লজ্জাজনক ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। অথচ পুলিশ না থাকলে দেশের কী হয়, সে অভিজ্ঞতা হয়েছে আমাদের।

মূলত ইমেজই পুলিশের বড় অস্ত্র এবং বড় শক্তি। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের ইমেজ সংকটটাই আজ বড় সমস্যা। কেন পুলিশের ইমেজ সংকট-তা আমরা সবাই জানি ও বুঝি। তবে তা থেকে উত্তরণের উপায় হয়তো অনেকের অজানা কিংবা জানা থাকলেও তা কঠিন একটি প্রস্তাবনা। অথচ সেই কঠিন বা অসাধ্য কাজটিকেই আজ যে কোনো মূল্যে করে দেখাতে হবে। আমাদের তরুণরা এর চেয়ে কঠিন কাজ করতে পারলে আমরাও পারব আদর্শ পুলিশ গড়তে। মানুষ নিজের শক্তিতে না পারলে ক্রেনের সাহায্যে গভীর খাত থেকে কোনো কিছু টেনে তোলে। আজ পুলিশের ইমেজ উদ্ধার নিজেদের প্রচেষ্টায় সম্ভব না হলে বিদেশি সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

শুরু করেছিলাম মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘোড়ার গাড়ি আটকের ঘটনা বলে। শেষ করব পাশের দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর গাড়ি ও ক্রেনজনিত ঘটনার বর্ণনা দিয়ে।

১৯৮২ সালের ৫ আগস্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বাসার (মতান্তরে অফিসের) ১৮১৭ নম্বর প্লেটবিশিষ্ট একটি গাড়ি অননুমোদিত স্থানে থামানো (পার্কিং) ছিল। পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) নির্মল সিং সেই গাড়ি রেকার লাগিয়ে থানায় তুলে নিয়ে যান। তখন দিল্লির ট্রাফিক পুলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ছিলেন কিরণ বেদী নামের এক সাহসী নারী। তারা উভয়েই জানতেন গাড়িটি প্রধানমন্ত্রীর বাসা অথবা অফিসের এবং ইন্দিরা গান্ধী স্বয়ং এই গাড়িতে করেই মাঝে মাঝে যাতায়াত করেন। তারপরও সেই গাড়ি রেকার লাগিয়ে সরানো হয়। এতে সাব-ইন্সপেক্টর নির্মল সিংয়ের ওপর বিরক্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাকে বদলির কথা বললেও কিরণ বেদী এমন বদলি আদেশে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার করেন। কিরণ বেদীর সাক্ষাৎকার মতে, তখন ঊর্ধ্বতন কেউ (মতান্তরে বিদেশি সফর শেষে দেশে ফেরা ইন্দিরা গান্ধী স্বয়ং) কিরণ বেদীকে ফোন করে জিজ্ঞেস করেন তুমি কি এসআই নির্মল সিংকে শাস্তি  দেবে? নির্ভীক কণ্ঠে কিরণ বেদী উত্তর দেন, না আমি তাকে এমন সাহসী কাজের জন্য পুরস্কার দেব। এরপর থেকেই কিরণ বেদীর নাম হয়ে যায় ‘ক্রেন বেদী’। ইন্দিরা গান্ধী এ ঘটনার পর সাহসী নারী কিরণ বেদীকে তার বাসভবনে নিমন্ত্রণ করেন এবং মধ্যাহ্নভোজে আপ্যায়ন করেন। এ সংক্রান্ত একটি ছবিও নেটদুনিয়ায় পাওয়া যায়।

আমাদের পুলিশ জগতে শিগগিরই সততার কিরণ (আলো) ছড়াবে সেই প্রত্যাশায় থাকলাম।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল :  [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির
গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ
টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার
কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড
গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি
ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের
যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব
ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?

২ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী
দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ
জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল
নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান
আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ