শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

কর্তৃত্ববাদী শাসকের এমন পতন!

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
কর্তৃত্ববাদী শাসকের এমন পতন!

এটা তো কোনোভাবেই মিথ্যা প্রমাণ করা যাবে না যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরবর্তী সাড়ে তিন বছরের আওয়ামী লীগ ও বাকশাল শাসনামলে জাতির তখনকার প্রধান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ গড়ার কর্মকান্ডে জান-প্রাণ দিয়ে প্রচেষ্টা চালানোর পরও তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মী লুটেরা গোষ্ঠী ও অন্য অপরাধীদের অনাচারে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল। সরকারি দলের নেতাদের ক্ষমতার দাপটে রাষ্ট্রের সম্পদ লুণ্ঠনে, দুঃশাসনে নব্বই শতাংশ মানুষ সর্বস্বান্ত দশায় পৌঁছেছিল। চুয়াত্তরে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। তা ছাড়া নিষ্ঠুর আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্ররোচনায় ও সরাসরি হামলায় নিরপরাধ, নিরীহ মানুষ, বিরোধী রাজনৈতিক কর্মী ও সংগঠক নিহত হয়েছিলেন ২০ হাজার থেকে ৩৩ হাজারের মধ্যে (বামপন্থি নেতাদের একটা অংশের অভিযোগ হত্যাকান্ডের শিকার ৩৩ হাজার, তবে অন্যসব সূত্রে দাবি করা হয়, কমবেশি ২০ হাজার এসব রাজনৈতিক খুন সংখ্যা)। ওই সব অনাচার ও ‘গণতন্ত্রহীন একদলীয় বাকশালী ব্যবস্থার রাষ্ট্র শাসন’ ইত্যাদির পরিণামে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ড ও বঙ্গবন্ধুকে ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করা হয়। দেশ-বিদেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীরা তাঁদের ভাষণে ও বইপত্রে মন্তব্য করেছেন- ওই সাড়ে তিন বছরের দুঃশাসন ওইভাবে না চললে বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তা এমনভাবে তলানিতে নেমে যেত না এবং হত্যাকারী চক্র তাঁকে এভাবে সপরিবারে খুন করে ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করতে সাহস পেত না।

তাঁর কন্যা একটানা সাড়ে পনেরো বছরের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনেরও কারণ প্রায় একই ধরনের। ২০০৯ সাল থেকে এই সাড়ে পনেরো বছর ক্ষমতায় থাকাকালে কর্তৃত্ববাদী শাসনে, তাঁর সঙ্গী দুর্নীতিবাজ রাজনীতিক ও আমলা-গোষ্ঠীর অপকর্মে এই দেশের প্রায় নব্বই শতাংশ মানুষ সব হারিয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েছিল। একের পর এক জাতীয় নির্বাচনগুলো ‘জাল-জালিয়াতির ও প্রহসনের নির্বাচনে পরিণত’ করা হয়, যাতে সারা দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার হারিয়ে ফেলে। বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সংগঠকদের সরকারদলীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে হত্যাকান্ডসহ অসংখ্য হামলা চালানো, রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দলীয় গুন্ডা-মাস্তান বাহিনীতে রূপান্তর ঘটিয়ে বিরোধী দলের লোকজনকে হামলা-মামলা দিয়ে গুম-খুন, গুপ্তহত্যা, প্রকাশ্য-হামলায় খুন, জেল-জুলুম, মিথ্যা মামলায় ঝুলিয়ে দেওয়া চলে অবিরাম। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গরিব-নিম্নবিত্ত তো দূরের কথা, মধ্যবিত্ত মানুষের নাগালের বাইরে নিয়ে যায় দুঃশাসনের সরকার। কোটি কোটি মানুষ পর্যাপ্ত খাবার (উপযুক্ত ও পুষ্টিকর) না-পেয়ে অপুষ্টির শিকারে পরিণত হচ্ছিলেন। দেশের অর্থনীতি লুটপাটের ফলে একেবারে চরম দুর্দশায় পৌঁছে যায়। শেয়ারবাজার থেকে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা লুট করে নেন আওয়ামী লীগ সমর্থক ক্ষমতাধররা। নিরীহ শেয়ার-বিনিয়োগকারীদের ধ্বংসের পথে ঠেলে দেওয়া হয়। তাদের কান্নায় আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল। একইভাবে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো থেকে নেওয়া খেলাপি ঋণের অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ২ লাখ কোটি টাকা। (এই অর্থের আশি ভাগই চিরতরে লোপাট হয়ে গেছে)। দুর্নীতি প্রতিটি সরকারি অফিস গিলে খাচ্ছে, সরকারি কাজের ঠিকাদারিতে রাস্তা বা ভবন নির্মাণ ও জিনিসপত্র কেনাকাটা হয়েছে পাঁচ গুণ, দশ গুণ এমনকি ২০ গুণ বেশি দামে। রাষ্ট্রীয় অর্থের এমন লুণ্ঠন বিশে^র আর কোনো রাষ্ট্রে আছে কি না সন্দেহ রয়েছে। মেগা প্রকল্পগুলো হয়েছে ‘মেগা-দুর্নীতি’ চালানোর লক্ষ্য নিয়ে। এমনকি সাধারণ একটা ঠিকাদারি নির্মাণ বা ক্রয়-কাজেও বেজায়রকম দুর্নীতি হয়েছে। ক্ষমতাধর রাজনীতিকরা তো লুণ্ঠনবাজিতে ছিলেনই, আমলাগোষ্ঠীর বড় অংশ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের একটা অংশ অর্থবিত্তের পাহাড় গড়েছেন, বেনজীর আহমেদ, আছাদুজ্জামান মিয়া, মতিউর রহমানসহ বেশ কিছু আমলার দুর্নীতির কাহিনি সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় থাকাকালে নিজের মুখে স্বীকার করেছেন, তার পিওন (চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী) দুর্নীতির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়েছে। এর আগে স্বাস্থ্য বিভাগের গাড়িচালক থেকে অন্য অনেকের কোটি কোটি টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জনের খবর প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ কর্মকমিশনের প্রশ্নপত্রসহ বহু বিশেষ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের মাধ্যমে হাজার কোটি টাকা অর্জনের ও পরীক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের খবর বেরোয়। কিন্তু কোনো ক্ষেত্রেই সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, কাউকে শাস্তিও দেওয়া হয়নি। ফলে দুর্নীতি বেড়েছে সীমাহীন গতিতে, নিরীহ সাধারণ মানুষ, খেটে খাওয়া লোকজন সবকিছুর জন্য নিঃস্ব থেকে সর্বস্বান্ত হয়েছে। (এসব মানুষ আওয়ামী লীগ সরকার ও সরকারপ্রধানকে সারাক্ষণ অভিশাপ দিয়েছে আর মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেছে, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই জালেম সরকারকে বিদায় করো মহান আল্লাহপাক’)।

কর্তৃত্ববাদী শাসকের অনুগ্রহভাজন দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিকরা হাজারো বার অভিযোগ করার পরও সাবেক প্রধানমন্ত্রী কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেননি। উন্নয়ন তিনি করেছেন, কিন্তু তাঁর আসল উপকারভোগী হয়েছেন দুর্নীতিবাজ ঠিকাদার, ক্ষমতাধর রাজনীতিক ও আমলাগোষ্ঠী, এমনকি সরকারি অফিসের পিওন-কেরানি অবধি। দেশের নাগরিকরা সেসব উন্নয়ন কর্মকান্ডের উপকার সামান্যই পেয়েছেন। কেন সরকারের শীর্ষ-নেতার নিরাপত্তা উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে- প্রতিরক্ষা বাহিনীর একটা দপ্তরে ‘আয়নাঘর’ বানিয়ে বছরের পর বছর ধরে বিরোধী রাজনৈতিক কর্মী, সরকারের-শত্রু বিবেচিত বুদ্ধিজীবী এসব ব্যক্তিকে গুম করে রাখা হয়েছিল? এখন অনেকেই সেই আয়নাঘর থেকে বেরিয়ে আসছেন। ভুক্তভোগী লোকজনের অভিযোগ- আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রায় ৬০০ লোককে গুম করা হয়েছে, তাদের অনেককেই গুপ্তহত্যা করা হয়েছে। সারা দুনিয়ায় এসব নিয়ে তোলপাড় হয়েছে, গুমের শিকার পরিবারগুলোর স্বজনরা বিশেষভাবে শিশুরা, বৃদ্ধ বাবা-মায়েরা চোখের পানিতে ভেসেছেন, বুকফাটা আর্তনাদ করছেন, কিন্তু স্বজনদের ফেরত পাচ্ছেন না।

কোটা সংস্কার আন্দোলন দমনে ছাত্রলীগ-যুবলীগকে নামানো হয়- হেলমেট-পরা মাস্তান, পিস্তল, রাইফেল, রামদা হাতে তারা আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। আর পুলিশ বাহিনীর নামে সন্ত্রাসী গুন্ডা-মাস্তান কায়দায় হামলা চালাতে। ফলে চার/পাঁচ দিনে গণমাধ্যমের হিসাব মতেই নিহত (অবশ্যই ‘শহীদ’) আন্দোলনকারী ছাত্র ও অন্য পেশাজীবী এবং শিশু-কিশোর সব মিলিয়ে ৪ শতাধিক। কারও কারও মতে, নিহতের (শহীদ) সংখ্যা অনেক বেশি, আন্দোলনকারীদের হত্যা করে লাশ গুম করে দেওয়া হয়েছে, গণকবরের সন্ধান মিলছে এমন অভিযোগও পাওয়া যায়।

শেষাবধি, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা দেশপ্রেমিক দৃষ্টিভঙ্গিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপর গুলি ছুড়তে অপারগতা প্রকাশ করেন এবং হামলাকারী পুলিশ বাহিনীও ভয় পেয়ে যায়। আর বিশেষভাবে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বিমান বাহিনী ও নৌবাহিনীর দুই প্রধানকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বোঝান, তার পদত্যাগ ছাড়া উপায় নেই, তারা কারফিউ দিয়ে মানুষকে ঘরবন্দি রাখতে ব্যর্থ এবং এসব মানুষকে আর গুলি করে হত্যা করা যাবে না। অনেক কষ্টে শেখ হাসিনাকে রাজি করানো সম্ভব হয়। তিনি পদত্যাগ করেন এবং দেশ ছেড়ে চলে যান।

একটা বিষয় আমার নিজের চোখে দেখা, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থানের সময় জেনারেল জিয়াকে উদ্ধারের পর সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মানুষ হাত মিলিয়েছে, ট্যাংকের ওপর মাল্যদান করেছে, পুষ্পবৃষ্টি ঝরিয়েছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখলাম এই ২০২৪ সালের ৪/৫/৬ আগস্টে সেনাবাহিনীর ট্যাংকে মালা দিয়েছে শিক্ষার্থী ও জনতা, সেনা ও ছাত্ররা হাত মিলিয়ে উল্লাস প্রকাশ করেছে। আমরা অভিনন্দন জানাই দেশপ্রেমিক ও আত্মত্যাগী ছাত্র-জনতাকে।  অভিবাদন জানাই দেশপ্রেমিক সামরিক বাহিনীকে।

সর্বান্তকরণে কামনা করি- অতীতের সব অনাচারের সুষ্ঠু বিচার করে নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দেশপ্রেমিক সামরিক বাহিনীর সহযোগিতায় একটা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সুখী-সমৃদ্ধ সমাজ কায়েমের দরজা খুলে দিতে পারে যেন।

♦ লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন