শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

শেখ হাসিনা কি সাইকিয়াট্রিক পেশেন্ট?

খায়রুল কবির খোকন
শেখ হাসিনা কি সাইকিয়াট্রিক পেশেন্ট?

একটি প্রথম শ্রেণির বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রের ১২ আগস্ট সংখ্যায় প্রথম পাতার শীর্ষ খবরে বলা হয়েছে- সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং পরবর্তীকালের এক-দফার আন্দোলনে ১৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট অবধি মোট নিহতের সংখ্যা ৫৮০ জন। ৪ আগস্ট থেকে ৬ আগস্ট এই তিন দিনে নিহত হয়েছেন ৩২৬ জন- ৪ আগস্ট : ১১১ জন, ৫ আগস্ট : ১০৮ জন, ৬ আগস্ট : ১০৭ জন। ৪ থেকে ৬ আগস্ট নিহত ব্যক্তিদের পরিচয়- শিক্ষার্থী-২৩ জন, আওয়ামী লীগ-৮৭ জন, বিএনপি-১২ জন, পুলিশ-৩৬ জন বাকি অন্যসব শহীদ ব্যক্তি বিভিন্ন পেশার ও কর্মসংস্থানহীন লোকজন। ১৬ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ২১৭ জন। ৭ আগস্ট থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত নিহত ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া যায় মোট ৩৭ জনের, তাদের কয়েকজনের মৃতদেহ দেরিতে হাসপাতাল মর্গে পৌঁছেছিল এবং বাকি অন্যসব ব্যক্তির প্রাণহানি ঘটেছে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়। পুলিশ ও আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে নিহত হন বেশির ভাগ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও অন্য সব নাগরিক। পরে পাল্টা হামলায় আওয়ামী লীগ কর্মী ও পুলিশ সদস্যরা নিহত হন। আওয়ামী লীগ কর্মীদের যারা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালাতে নেমেছিলেন তাদের কিছুসংখ্যক পুলিশের গুলিতে নিহত হন এবং অন্য সবাই ও পুলিশ সদস্যদের সবাই নিহত হন গণপিটুনিতে।

১৪ আগস্ট একই বাংলা দৈনিকের খবর- ১৮ থেকে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে বিভিন্ন স্থানে বাসার ভিতরে, বারান্দা বা ছাদে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ৬ জন নারী ও কন্যাশিশু। যাদের একজন প্রৌঢ় নারী, এক মেয়ে-শিশু, এক কিশোরী ও তিন তরুণী। কর্তৃত্ববাদী সরকারের দস্যু-দানব বাহিনী কতটা নিষ্ঠুর হামলা চালিয়েছে যে, বাড়ির মধ্যেও কেউ নিরাপদ থাকতে পারেননি। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন তার প্রকৃত হিসাব পাওয়াও মুশকিল, অনেক পরিবার ভয়েও সব ঘটনা প্রকাশ করেননি এত দিন। সাধারণ ও গুরুতর আহতের সংখ্যা কমপক্ষে ১০ হাজার হবে বলে অভিজ্ঞজনদের অনুমান।

নজিরবিহীন এই হত্যাযজ্ঞ। বিগত ৪০০ বছরেও এখনকার বাংলাদেশের ভূমিতে এমনকি অবিভক্ত বাংলায় শিক্ষার্থী বা জনতার বিক্ষোভ দমনে এত অল্প সময়ে এভাবে এত বিক্ষোভকারী বা সাধারণ মানুষ পুলিশের ও সরকারি দলের সন্ত্রাসীদের আক্রমণে নিহত হননি। এটা বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকেরই কল্পনার বাইরের ঘটনা। কীভাবে পারলেন আওয়ামী লীগ সরকার নেতারা- এতটা নির্মম হতে?

ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা তো বটেই, তার বাইরের লোকজন যেমন- মুক্তিযোদ্ধা, বুদ্ধিজীবী শ্রেণির নাগরিকরা, এমনকি আওয়ামী লীগের কিছু নেতা-কর্মী-সমর্থক, যারা সুস্থ-চিন্তার মানুষ, তারাও এরকম নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডে স্তম্ভিত হয়ে পড়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের এই চরম আহাম্মকির নিন্দা করেছেন। কারণ এটা শতভাগ সত্য যে, বিশে^র কোনো দেশেই একমাত্র উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মতো কর্তৃত্ববাদী শাসকের দেশ ছাড়া কোনো শাসক-দল এত মানুষের লাশের ওপরে ক্ষমতায় বসে থাকতে পারবেন না। আওয়ামী লীগ নেতাদের অভিযোগ- একটা সুস্থ-চিন্তার নিরপেক্ষ বক্তব্যও তারা কর্তৃত্ববাদী শাসক শেখ হাসিনাকে কখনো বোঝাতে পারেননি, তিনি নিজে যা ‘ভালো মনে করেছেন’ তা-ই করেছেন। তবে অনেকের মতোই, ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে বিস্ময়কর মনে হয়েছে- শেখ হাসিনার সবচেয়ে কাছের মানুষ তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ও কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশে^র অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার মাধ্যমে উচ্চ-ডিগ্রি অর্জন করে এবং দুনিয়াব্যাপী রাষ্ট্র-পরিচালনা ও রাজনীতির হাল-চাল দেখেও তাদের মা-কে তাঁর ‘নির্মম পুলিশি ও ছাত্রলীগ-সন্ত্রাসীদের হামলার’ পরিণতি সম্পর্কে সাবধান করে ঠেকাতে পারলেন না! তারা দুই ভাইবোন এতটা নির্বোধ হলেন কীভাবে!

বাংলাবাজারের এক বিখ্যাত প্রকাশক যিনি পুরোপুরি মুক্তিযুদ্ধ চেতনার পক্ষের ব্যক্তি, দুনিয়া-ঘোরা অভিজ্ঞ ব্যক্তি এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের অনেক বই প্রকাশ করেছেন; তিনি বলেছেন সম্প্রতি আমার এক নিকটজনের কাছে, ‘কীভাবে প্রধানমন্ত্রীর পদে এমন দীর্ঘ সময় থেকে, দশকের পর দশক আওয়ামী লীগের সভাপতি থেকে এবং সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুর কন্যা হয়েও পারলেন- এই দেশের এত-সংখ্যক শিক্ষার্থী ও গণমানুষের বুকে তার বাহিনী দিয়ে, তার লোকজনকে দিয়ে এভাবে গুলি ছুড়ে হত্যা করতে? রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ছোড়া একটা গুলিও ছাত্রছাত্রী কিংবা সাধারণ মানুষের বুকে লাগার আগেই তাঁর প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেওয়া উচিত ছিল। তিনি জীবনে যা পেয়েছেন, তাঁর আর কী পাওয়ার বাকি আছে! এমন নিষ্ঠুরতা তাঁর মধ্যে ভর করতে পারে আমি কল্পনাও করতে পারি না।’ আমি সামান্য রাজনৈতিক কর্মী, আমার মাথায়ও ঢুকছে না- দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদে থেকে শেখ হাসিনা কেন এবং কীভাবে এরকম ‘মাতাল-আচরণ’ করলেন, চরম নিষ্ঠুরতা দেখালেন তার দেশবাসী শিক্ষার্থী (যারা ন্যায়সংগত কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেমেছিলেন) ও অন্য নাগরিকদের সঙ্গে, শিশু-কিশোর-তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে!

আসল বিষয়টা মনে হয় একটু ভিন্নতর। সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসন-শোষণ চালাতে চালাতে শেখ হাসিনা একটি ‘সাইকিয়াট্রিক পেশেন্ট’-এ পরিণত হয়েছিলেন। তিনি ভাবতেন, ‘আমার শাসনামলে দেশের যেসব মেগা-প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে, সেসব তো নজিরবিহীন, এরপরে আমার কোনো ভুল হতেই পারে না, আমি হলাম সবচেয়ে বড় দেশপ্রেমিক শাসক, মুক্তিযুদ্ধ-চেতনার ধারক-বাহক-রক্ষক, দেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন করা সরকারপ্রধান, আমার তুলনা তো শুধুই আমি। আমাকে চ্যালেঞ্জ করে কার সাধ্য!’ আর ক্ষমতার বাইরে থাকা, এমনকি মন্ত্রীর পদমর্যাদায় রাষ্ট্রীয় সমস্ত সুযোগ-সুবিধা নিয়ে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে পারতেন না। ক্ষমতার লোভ ও অহংকার তিনি পরিত্যাগ করার কথা কল্পনায়ও আনতেন না। এটাই প্রমাণ করে যে, তিনি ‘সাইকিয়াট্রিক পেশেন্ট’-এ পরিণত হয়েছিলেন।

কর্তৃত্ববাদী শাসনের চরম পর্যায়ে তিনি পুরোপুরি স্বৈরাচারের অবস্থানে নিয়ে গিয়েছিলেন নিজেকে। তিনি একবারও শিক্ষা নেননি ইতিহাস থেকে। তাঁর পিতা এদেশের জাতীয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমান অগণতান্ত্রিক একদলীয় বাকশাল শাসনব্যবস্থা কায়েম করেই নিজের ও তাঁর দলীয় সরকারের উচ্ছেদ হওয়ার সব ব্যবস্থা নিজেই পাকাপোক্ত করে রেখেছিলেন। তা না হলে ফারুক-রশীদ তথা ছয় মেজর ও আরও জুনিয়র ১১ অফিসারের এক ব্যাটালিয়ন/প্রায় ৭০০ সৈন্যের বাহিনী বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা ও ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করতে সাহস পেত না!

এখন শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁকে ভারত বা আমেরিকা ও ইউরোপের কোনো রাষ্ট্রই গ্রহণ করতে- রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে রাজি নন। কতটা দুর্ভাগ্য তাঁর! তিনি শিক্ষার্থী ও গণমানুষ হত্যা করেছেন- যা গণহত্যার মতো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারযোগ্য অপরাধ। এর আগে তিনি তাঁর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারেক আহমদ সিদ্দিককে দিয়ে প্রতিরক্ষা দপ্তরের একটা গোপন বাড়িতে ‘আয়নাঘর’ বানিয়ে বিরোধী মতের রাজনৈতিক কর্মী ও বুদ্ধিজীবীদের গুম করেছেন, চরম শারীরিক-মানসিক নিপীড়ন করেছেন, অনেককে হত্যা করে লাশ গুম করে দিয়েছেন। পরিবারের সদস্যরা তাদের লাশটিও ফেরত পাননি। আরও কত প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য খুনের অভিযোগ আসবে তাঁর বিরুদ্ধে তার হিসাব কে বলতে পারে! আর অনাচার নৈরাজ্য তো করেছেন সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে- সব জাতীয় প্রতিষ্ঠান চরম নৈরাজ্যে ডুবুডুবু দশায়, তাদের সার্ভিস প্রদান এখন চূড়ান্ত ভঙ্গুর অবস্থায়। এসবের বিচার তো হতেই হবে- সঠিক ও সুবিচার। তা না হলে অচিরেই নতুন কর্তৃত্ববাদী ও স্বৈরতন্ত্রী কোনো শাসক বা শাসক গোষ্ঠীর সৃষ্টি হবে। কারণ, নতুন স্বৈরতন্ত্রীরা ভাববে, বিচার তো কারও আগে হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না, অতএব যা-খুশি তাই করাই তো ভালো।

তাই এসব বিচারের মুখোমুখি দাঁড়ানোর সৎসাহস আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার থাকতে হবে, অবশ্যই থাকতে হবে। তা না হলে আর দেশের মানুষের কাছে, নিজের দলের মানুষের কাছে তাঁকে কেউ ফিরতে দেবে না। রাজপথের ওই আন্দোলনের কর্মীরাই তাঁকে প্রতিরোধ করবেন, তাঁর বিচার করে ছাড়বেন। তাঁর নিজেরই উচিত- বাংলাদেশ সরকারের কাছে আত্মসমর্পণ করে যথাযথ বিচারের মুখোমুখি হওয়ার জন্য উপযুক্ত দেশি-বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ করা- যাতে শাস্তির মাত্রাটা একটু কম হয়। শহীদ পরিবারগুলোসহ ক্ষতিগ্রস্ত সব মানুষ এবং সামগ্রিকভাবে সমগ্র দেশবাসীর কাছে আন্তরিক ক্ষমা প্রার্থনা করা শেখ হাসিনার আশু-কর্তব্য। আর আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ইতিবাচক অর্জনের বিরুদ্ধে কোনোরকম ষড়যন্ত্র না করা হবে তাঁর বুদ্ধিমানের কাজ। এরপরও তিনি ‘নির্বোধ ও অশিক্ষিত-জনের মতো’ চক্রান্ত করে দেশবাসী শিক্ষার্থী ও গণমানুষের বিপক্ষে দাঁড়ালে তাঁকে আবারও ভয়াবহ পরিণতি বরণ করতে হবে। আমাদের প্রত্যাশা- মহান আল্লাহপাক তাঁকে সুবুদ্ধি দেবেন।

♦ লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে যারা চাকরি নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে যারা চাকরি নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’

এই মাত্র | জাতীয়

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'এক ইঞ্চি মাটি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধা করবো না'
'এক ইঞ্চি মাটি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধা করবো না'

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স
হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’
‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন
স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি
পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা
কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা