শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

কদুর তেলের কুদরতি : লাউয়ের খোসার বৈরাগী!

গোলাম মাওলা রনি
কদুর তেলের কুদরতি : লাউয়ের খোসার বৈরাগী!

আমি যে সময়ের কথা বলছি তখন আমার বয়স বড়জোর ছয় কিংবা সাত বছর। আমাদের এলাকার অন্য সব শিশু-কিশোরের মতো আমার মাথায় তখনো লাউ এবং কদুর পার্থক্য কী এমন প্রশ্ন প্রবেশ করেনি। আমরা লাউ কী তাও জনতাম না- কারণ ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার শামপুর গ্রামে সবাই লাউকে কদু বলেই জানত। কদু আমাদের সেই জমানায় আহামরি কোনো তরকারি ছিল না। ডালের মধ্যে কদু দিয়ে মা-চাচিরা ডাল-কদু রান্না করতেন- আর আমরা মাছ-মাংসের তরকারি ছাড়া সেই ডাল-কদুর তরকারি যে কতটা অপছন্দ করতাম তা এই যুগের বাচ্চারা কল্পনাও করতে পারবে না।

কদু নিয়ে আমার উল্লিখিত অভিজ্ঞতার বাইরে প্রথম যে আশ্চর্য ঘটনা ঘটল তা আমাকে ভারী চিন্তার মধ্যে ফেলে দিল। এক দিন বিকালে আমার দাদিকে দেখলাম একটি সুগন্ধি তেলের বোতল খুলে মাথায় তেল মাখছেন। আমাকে কাছে পেয়ে তিনি আমার মাথায় খানিকটা তেল মালিশ করতে করতে বললেন, কদুর তেল! তোমার মাথা ঠান্ডা রাখবে। আমি তেলের বোতলের দিকে তাকিয়ে সদ্য তোলা অক্ষরজ্ঞান দিয়ে পড়লাম, তিব্বত কদুর তেল।

একটি শিশুর মস্তিষ্কে নানা বিষয় নিয়ে নানা রকম অদ্ভুত প্রশ্নের উদয় হয়। আমার মাথার মধ্যে সর্বপ্রথম যে প্রশ্নটি উদয় হয়েছিল তা হলো, কদু থেকে কীভাবে তেল বের হয়ে বোতলের মধ্যে ঢুকল। এ ঘটনার অনেক দিন পর আমি কদুর অন্য নাম লাউ সম্পর্কে কৌতূহলী হলাম। সাধের লাউ বানাইল মোরে বৈরাগী-গানটি আগেই শুনেছিলাম। কিন্তু কদুর অপর নাম যে লাউ তা বুঝে ওঠার আগেই আমাদের বাড়িতে একতারা হাতে এক বৈরাগীর আগমন ঘটল। সামান্য সেলামির বিনিময়ে তিনি একতারা বাজিয়ে বেশ কয়েকটি গান গাইলেন। আশপাশের কয়েক বাড়ির ছেলে-বুড়ো, নারী-পুরুষ মিলে প্রায় শ’খানেক লোক বৈরাগীর গান শুনলাম এবং জীবনে প্রথম একতারা স্পর্শ করার সুযোগ পেয়ে খুশিতে ফেটে পড়লাম। দাদির কাছে যখন শুনতে পেলাম যে কদু বুড়া হয়ে গেলে তার খোসা শুকিয়ে একতারার নিচের অংশটি তৈরি করা হয় তখন কদু সম্পর্কে আমার আগ্রহ কীভাবে বাড়ল এবং পরবর্তী জীবনে লাউ-কদু একতারা নিয়ে কী ঘটল তা না হয় আরেক দিন বলব। বরং আজ লাউ-কদু নিয়ে চলমান বাংলাদেশে যে তোলপাড় চলছে তা নিয়ে কিছু বলি।

যাহা লাউ তাহাই কদু- বাংলা ভাষার এই সরল বাক্যটি জটিল আকার ধারণ করে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহটিকে আমাদের জীবনকে কতটা দুর্বিষহ করে তুলেছে তা আমরা কমবেশি সবাই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আমাদের আবেগ-অনুভূতি, হাসি-কান্না, ভয়-আতঙ্ক, আনন্দ-বেদনা ইত্যাদি কদুর তেলের মতো লাউয়ের খোসার মধ্যে জমা হচ্ছে। তারপর আমাদের পুরো জীবনকে একতারা বানিয়ে বৈরাগীর কণ্ঠে সুরের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। আমরা বুঝতে পারছি না- কদুর কোন জায়গা দিয়ে তেল বের হয়- কিংবা লাউয়ের খোসায় তৈরি একতারা দিয়ে এত সুর কীভাবে উপচে পড়ে!

আমাদের জীবনের গত দুই দশকের ১৫ আগস্ট এবং ২১ আগস্ট হঠাৎ কীভাবে হিন্দি গান লুঙ্গি ডান্সের উন্মাদনার মধ্যে হারিয়ে যায় অথবা একটি রাষ্ট্র কীভাবে টানা চার দিন সরকারবিহীন অবস্থায় চলতে পারে তার আগা-মাথা আন্দাজ করা আমার জন্য শৈশবের সেই কদুর তেলের মতো জটিল হয়ে পড়েছে। আমি বুঝতে পারছি না- দেশ কীভাবে চলছে এবং আগামীতে কীভাবে চলবে। বড় বড় শিল্প-কলকারখানা-ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান- আমলা-কামলার তেল বের করে যেভাবে লাউয়ের খোসায় জমা করা হচ্ছে তা দিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা কীভাবে চলবে তা বোধগম্য হচ্ছে না। ইতিহাসের সবচেয়ে আশ্চর্য এক সরকার কীভাবে ১৮ কোটি মানুষের আবেগ-অনুভূতি, বিপদ-আপদ, প্রয়োজন, অভাব-অভিযোগ সামাল দেবে তাও অনুমান করতে পারছি না।

দিনের বেলার শহর-বন্দর-গ্রাম আর রাতের বেলার জমিনের মধ্যে যে হাহাকার তা কীভাবে নিষ্পত্তি হবে অথবা দলীয় রাজনীতির বিষবাষ্প কী গণ অভ্যুত্থানের আলো দ্বারা শেষ হবে তা দেখার ধৈর্য আমাদের মধ্যে কয়জনের আছে। রাষ্ট্র পরিচালনার অর্থ আমরা কোথায় পাব- দেশি-বিদেশি ঋণের যে পরিমাণ পত্র-পত্রিকায় আসছে তা সচেতন নাগরিকের মনে যে আতঙ্ক ও অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে তা দূর হওয়ার কোনো লক্ষণ তো দেখা যাচ্ছে না। দেশের কোর্ট-কাচারি, অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা কোম্পানিগুলোতে বিপ্লবের ছোঁয়া লাগেনি। বরং গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগ যাদের ধীরে-সুস্থে তাড়িয়েছিল এবং শূন্যপদে নিজেদের লোককে লালন করে বসিয়েছিল তা গত ১৫ দিনে তছনছ হয়ে গেছে। নতুন কেউ আসেনি- কোনো পরিবর্তন হয়নি। শুধু সেটাই হয়েছে যার আশঙ্কা সবাই করছিল। দলীয় পরিচয় রয়েছে- বিএনপি-জামায়াতের গন্ধ রয়েছে অথবা আওয়ামী দালাল হওয়ার মতো যথেষ্ট যোগ্যতা যাদের ছিল না তারা সবাই একত্র হয়ে সরকারি পদ-পদবিগুলোতে বসে থাকা আওয়ামী পান্ডাদের সরিয়ে দিয়ে মুহূর্তের মধ্যে জড়ো হওয়া, কালবৈশাখী অথবা মরুঝড় সাইমুমের মতো শূন্যস্থান পূর্ণ করে ফেলেছে।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে পদ-পদবির যে পালাবদল চলছে সেখানে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পুলিশ বাহিনী। গত ৫ আগস্টের পর ঝড়ের গতিতে যেভাবে পুলিশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ যথা আইজি, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার এবং র‌্যাবের মহাপরিচালক পদে পরিবর্তন আনা হয়েছে তা শুভফল বয়ে আনেনি, বরং নজিরবিহীন বিশৃঙ্খলা-অনিয়ম এবং বাহিনীর সদস্যদের মনের ওপর যে বাড়তি চাপ পড়ছে যা শেষ পর্যন্ত শহর-বন্দর, গ্রামগঞ্জের সাধারণ আমজনতার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে।

আপনি যদি ঢাকা শহরে সন্ধ্যার পর বের হন- তবে রাস্তায় কোনো পুলিশ দেখতে পাবেন না। গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় দশ-বারোজন পুলিশের দলকে বিষণ্ণ অবস্থায় ঝিমুতে দেখবেন এবং কাছাকাছি হয়তো সেনাবাহিনীর গাড়িগুলোকে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখবেন। রাত যত গভীর হবে ততই রাজধানী আপনার জন্য ভয়ংকর হয়ে পড়বে। টঙ্গী-উত্তরা-আজমপুর, মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ প্রভৃতি অপরাধপ্রবণ এলাকায় প্রতি রাতে যত গণছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে তা গুণে শেষ করতে পারবেন না। আপনি যদি কোনো থানায় নালিশ জানাতে যান তবে রাতের আঁধারে থানার সদর দরজা খোলা পাবেন কি না এ নিশ্চয়তা এখনো কেউ দিতে পারছে না।

পুলিশ সদর দপ্তরে প্রতিদিনই পদোন্নতি র‌্যাংক ব্যাজ পরানোর উৎসব চলছে। অন্যদিকে চাকরি থেকে বিদায়, অপমানজনক বদলি, ইত্যাদি কর্মের বেদনাবিধুর যজ্ঞ চলছে। নতুন পুলিশ প্রধানের সামনে এমন সব ঘটনা ঘটেছে যা ইতিপূর্বে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। পুলিশের পোশাক পরা ঊর্ধ্বতন কর্তারা অধস্তনদের হাতে নাজেহাল হয়েছেন তা পুরো বাহিনীকে হতাশার সাগরে ফেলে দিয়েছে। পুলিশে যদি আপনার জানাশোনা কেউ থাকে তবে তাদের জিজ্ঞাসা করলেই জানতে পারবেন যে প্রায় আড়াই লাখ সদস্যের বাহিনীতে হাজার তিনেক ক্যাডার সদস্য, ৮ হাজার ওসি পদমর্যাদার কর্তা এবং বিয়াল্লিশ হাজার সাব ইন্সপেক্টর পদের লোকজনের মধ্যে কয়জন-কট্টরপন্থি হারুন-বেনজীর-বিপ্লব-মেহেদি আছেন। সবাই বলবেন- বড়জোর ১০০ সুযোগসন্ধানী এবং ভোল পাল্টানো কর্মকর্তার সংখ্যাও হাজার খানেকের বেশি নয়। বাকিরা পরিস্থিতির শিকার। অন্যদিকে কনস্টেবল পদে চাকরি করা লোকজনের মধ্যে দলীয় পান্ডা হাতেগোনা কয়েক ডজনের বেশি হবে না।

উল্লিখিত অবস্থায় পুরো বাহিনীটিকে গত ১৫ বছর ধরে যেভাবে উপর্যুপরি অকার্যকর করা হয়েছে তা বর্তমানের তাপ-চাপে একেবারে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। প্রায় সবার মধ্যে হতাশা ও নিরাপত্তাহীনতা কীভাবে কাজ করছে তার দুটো উদাহরণ দিচ্ছি। প্রথমটি ঢাকার বাইরের একটি থানার কাহিনি। জনৈক ভুক্তভোগীর অনুরোধে ওসি সাহেবকে ফোন দিলাম। তিনি এলোমেলো কথা বলতে আরম্ভ করলেন। তার বিরুদ্ধে নালিশ জানানোর জন্য ঊর্ধ্বতন কয়েক কর্তার সঙ্গে কথা বললাম, তারা জানালেন যে ওসি পলাতক আছেন। থানায় যেতে পারছেন না- তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়েরের জন্য থানায় বিক্ষুব্ধ জনতা প্রতিদিন ভিড় করছে।

দ্বিতীয় ঘটনাটি রাজধানী ঢাকার এক গুরুত্বপূর্ণ থানার। সেখানে ওসির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়েরের জন্য লোকজন থানা ঘেরাও করেছে। সেই থানায় কর্মরত এক সাব-ইন্সপেক্টর পূর্ব পরিচয়ের সুবাদে আমাকে অনুরোধ জানালেন যে ওসি সাহেবকে রক্ষা করার জন্য কিছু করতে পারি কি না!

উল্লিখিত ঘটনার আলোকে আপনি যদি পুলিশের মধ্যে যে ভয়-আতঙ্ক কাজ করছে তার কারণ খুঁজতে যান তবে প্রথমেই দেখবেন- সব কনস্টেবল পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যরা হতোদ্যম হয়ে পড়েছেন। কারণ তাদের মধ্যে এবং ঊর্ধ্বতন ক্যাডার সার্ভিসের সদস্যদের মধ্যে যারা সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করেন সেই ৪২ হাজার সাব-ইন্সপেক্টরের মধ্যে হত্যা মামলার আসামি হওয়ার আতঙ্ক ভাইরাস আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। অন্যদিকে, যেসব পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন তাদের মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে এখনো কোনো মামলা না হওয়ায় পুলিশের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। যাত্রাবাড়ীতে যে পুলিশ সদস্যকে মেরে টাঙিয়ে রাখা হয়েছিল এবং সেই পুলিশের লাশ আনতে গিয়ে যে লঙ্কাকান্ড ঘটেছে তা যেমন পুলিশকে ভয়ানক ট্রমার মধ্যে ফেলে দিয়েছে অন্যদিকে এত সব ট্রমার বিপরীতে নতুন পদ-পদবি পাওয়া লোকজনের মতিগতি উৎসব-আমেজ, খানাপিনা ও র‌্যাঙ্ক ব্যাজ পরানোর হাস্যোজ্জ্বল মুখচ্ছবি দর্শনে ট্রমায় থাকা পুলিশ সদস্যদের আতঙ্ক বহুগুণে বেড়ে যাচ্ছে।

পুলিশ বাহিনীর বর্তমান হালহকিকতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়েও নিত্যনতুন লঙ্কাকান্ড ঘটে চলছে।  ফলে আমার মতো অনুর্বর মস্তিষ্কের প্রাপ্তবয়স্ক নাবালক তার শৈশবের স্মৃতিতে ফিরে যাচ্ছে এবং কদুর ভিতর থেকে কীভাবে তেল বের হয় এবং লাউয়ের খোসা দিয়ে তৈরি একতারায় বৈরাগীরা কীভাবে সুর তোলে তা ভেবে আঙুল চুষে দিন-রাত পার করে দিচ্ছে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি
পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা
কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ
গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন বিচারপতি জিয়াউল করিম
অবসরে গেলেন বিচারপতি জিয়াউল করিম

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় প্রকল্পের টাকা ছাত্রলীগ নেতার পেটে, ফেরত দিতে চিঠি
কুলাউড়ায় প্রকল্পের টাকা ছাত্রলীগ নেতার পেটে, ফেরত দিতে চিঠি

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোরেলগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মোরেলগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা
লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত
নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?
শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের
এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি
ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী
আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা