শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪

একাত্তর ও চব্বিশের দুই স্বাধীনতা

সুমন পালিত
একাত্তর ও চব্বিশের দুই স্বাধীনতা

আমাদের সন্তানেরা- নতুন প্রজন্ম সমস্বরে বলছে তারা ৩৬ দিনের কঠিন লড়াই শেষে স্বাধীনতা এনেছে। প্রায় ৭০০ ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এ স্বাধীনতা। আমরা যারা প্রবীণ আমাদের স্মৃতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম এখনও অটুট। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিও সমুজ্জ্বল। অনেকেই সন্তানদের এই দাবিকে ভিন্ন চোখে দেখছেন। কেউ কেউ ভাবছেন নতুন প্রজন্ম কি বাঙালির হাজার বছরের সেরা অর্জন একাত্তরের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করছে।  মুক্তিযুদ্ধকে তারা কি দেখছেন খাটো করে?

আমরা যারা বাঙালির ২৩ বছরের স্বাধীনতা সংগ্রাম দেখেছি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি, তাদের সঙ্গে নতুন প্রজন্মের চিন্তা-ভাবনার দূরত্ব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে একাত্তর আর সদ্য অর্জিত স্বাধীনতা বিতর্কে।  যারা ভাবেন আমাদের নতুন প্রজন্ম একাত্তরের মহান স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করছে- তাদের ভাবনায় আছে মস্তবড় এক ভুল। নতুন প্রজন্ম তাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার পর অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। সে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শপথ নেওয়ার পর প্রথমেই শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে ছুটে গেছেন সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে। যে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য। শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে পড়েছিলেন বৃষ্টির কবলে। ৮৪ বছর বয়সি সরকারপ্রধান স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও সেই বৃষ্টিকে তোয়াক্কা করেননি। শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে পিছু হটেননি। আশ্রয় নেননি নিরাপদ স্থানে কিংবা কারও ছাতার তলে।

নতুন প্রজন্ম জেনারেশন জেডের বসানো অন্তর্বর্তী সরকার অতি অবশ্যই এক সাংবিধানিক সরকার। আমাদের সংবিধানের শুরুতেই রয়েছে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের কথা। সহজেই বোধগম্য সাংবিধানিক কোনো সরকারের পক্ষে একাত্তরের মহান স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার দূরের কথা পাশ কাটিয়ে যাওয়াও সম্ভব নয়। এ নিয়ে কথা হচ্ছিল বন্ধুদের সঙ্গে। এক বন্ধু ক্ষমতাচ্যুত দলের একনিষ্ঠ সমর্থক। তিনি কথা প্রসঙ্গে প্রশ্নটি উঠতেই বললেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো বৈধতা নেই। কারণ সংবিধানে অনির্বাচিত কোনো সরকার গঠনের সুযোগ নেই। বন্ধুকে বললাম, কথাটি সত্যি। সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো বিধান নেই।

ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগে বাধ্য হন। দেশ থেকে পালিয়ে যান তিনি। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরাও গণরোষের মুখে ‘চাচা আপন প্রাণ বাঁচা’ বলে আত্মগোপন করেন। দেখা দেয় এক সাংবিধানিক শূন্যতা। এ অবস্থায় রাষ্ট্রপতি করণীয় কর্তব্য সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শ চান। মহামান্য আদালত অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরামর্শ দেন রাষ্ট্রপতিকে। এ পরামর্শ মেনেই গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের উপদেষ্টারা শপথ নিয়েছেন সংবিধান মেনে। সংবিধানের মর্যাদা রক্ষার ব্যাপারেও তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ফলে একাত্তরের মহান স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের আনুগত্য নিয়ে সংশয়ের  অবকাশ নেই। আর যারা দেশ পরিচালনার জন্য এ সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে- সেই নতুন প্রজন্ম তাদের আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে লাল-সবুজ পতাকা হাতে নিয়ে। মাথায় বেঁধেছে লাল-সবুজ পতাকার শিরস্ত্রাণ। স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে, একাত্তরের মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতি যারা অঙ্গীকারবদ্ধ, তারা ৫ আগস্ট বা তাদের ভাষায় ৩৬ জুলাইয়ের বিজয়কে স্বাধীনতা অর্জন বলে অভিহিত করছেন কেন? এটি কি একাত্তরের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার শামিল? এ প্রশ্নের একটাই জবাব- না। একাত্তরে বাংলাদেশের মানুষ যে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, সে স্বাধীনতার কোনো তুলনা নেই। ৩০ লাখ মানুষের রক্ত আর দুই থেকে আড়াই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে পৃথিবীর মানচিত্রে জন্ম নিয়েছিল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসন আর ২৩ বছরের পাকিস্তানি দুঃশাসন শেষে বাংলাদেশের মানুষ অর্জন করেছিল ভৌগোলিক স্বাধীনতা। গোলামির শিকল ছিন্ন করে বিশ্বপরিসরে স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশের সুযোগ দিয়েছে যে স্বাধীনতা তার সঙ্গে কোনো কিছুরই তুলনা নেই।

একাত্তরে বাংলাদেশের মানুষ অর্জন করেছিল রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা। পাশাপাশি অর্জিত হয়েছিল জনগণের স্বাধীনতাও। গত ৫৩ বছরে রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা দৃশ্যত সমুন্নত থাকলেও জনগণের স্বাধীনতা বারবার বিঘ্নিত হয়েছে। যার অভাবে রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতাও অর্থহীন হয়ে পড়েছে বারবার জনগণের কাছে। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানে সেনাশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতনের পর দেশে গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠা পায়। কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃত্বের লোভ-লালসা ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করার মনোভাবের কাছে বারবার জিম্মি হয়ে পড়েছে সে স্বাধীনতা। ২০০৯ সালে দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে মহাজোট সরকার। কিন্তু এ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনকে প্রহসন বললেও কম বলা হবে। ভোটারদের বদলে পুলিশ ও প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা ভোটের ভাগ্য নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। সাধারণ মানুষ কিংবা বিরোধী দল সমর্থকরা দূরের কথা আওয়ামী লীগ সমর্থকরাও ভোটদানের অধিকার হারায়। দিনের ভোট আগের রাতে ব্যালট বাক্সে ভরে গণতন্ত্রের কফিনে পেরেক মারার ধৃষ্টতাও দেখায় পতিত কর্তৃত্ববাদী সরকারের চেলা চামুন্ডারা। হত্যা, গুম, জেল-জুলুম নিত্যকার ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। আয়নাঘরে বন্দি হয়ে পড়ে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার। কর্তৃত্ববাদীদের মুখে ‘চেতনাবিষয়ক বাতচিত’ মুক্তিযুদ্ধের মহিমান্বিত মর্যাদাকে ভূলুণ্ঠিত করে। নজরকাড়া উন্নয়নের পাশাপাশি দেশজুড়ে চলে নজিরবিহীন লুণ্ঠন।

বাংলাদেশের ইতিহাস হলো ছাত্রসমাজের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস। জাতির সব মহৎ অর্জনে ছাত্রসমাজ ছিল সামনের কাতারে। ১৯৫২ সালে বুকের রক্ত ঢেলে তারা মায়ের ভাষা বাংলায় কথা বলার অধিকার অর্জন করেছিল। এর আগে কোনো জাতি মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় বুকের রক্ত ঝরায়নি। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সাড়ে চার বছরের মাথায় ছাত্রসমাজ উপলব্ধি করে ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার নামে তারা প্রতারিত হয়েছে। ১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি সেনাশাসক স্বঘোষিত ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের পতন ঘটে গণ অভ্যুত্থানে। যার নেতৃত্বে ছিল ছাত্রসমাজ। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধেও ছাত্রসমাজের ভূমিকা ছিল মুখ্য।

স্বাধীনতার পর গণতন্ত্রের বদলে যখনই ফ্যাসিবাদ ও সেনাশাসনের অপচর্চা চলেছে রুখে দাঁড়িয়েছে ছাত্রসমাজ। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানে তারাই ছিল পরিচালিকা শক্তি। ২০০৯ থেকে ২০২৪ পৌনে ১৬ বছর ধরে দেশে কর্তৃত্ববাদের যে নগ্ন চর্চা চলেছে তার সামনে বিরোধী দলগুলো ছিল অসহায়। কোথাও প্রতিবাদের কথা উচ্চারিত হলেই দমন করা হতো শক্তভাবে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষমতাসীনদের হিজ মাস্টার্স ভয়েসে পরিণত হয়েছিল। দেশে চালু হয়েছিল জঘন্য এক পরিবারতন্ত্র। রাষ্ট্রীয় সম্পদ পরিণত হয়েছিল ক্ষমতাসীনদের ব্যক্তিগত সম্পদে। সংবিধানে উল্লিখিত গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রহসনে পরিণত হয়েছে নিষ্ঠুরভাবে।

এ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসে ছাত্রসমাজ। যার শুরু কোটা বা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে। শান্তিপূর্ণ এ আন্দোলনকে পাত্তা দেয়নি অপরিণামদর্শী শাসকগোষ্ঠী। আন্দোলন নিয়ে শুরু হয় তাচ্ছিল্য। ছাত্রদের রাজাকার বলার ধৃষ্টতাও দেখান পতিত প্রধানমন্ত্রী। নেত্রীর কথায় বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তার সহযোগীরা। কাকের সঙ্গে তুলনা করা হয় এমন এক নেতা হুমকি দেন ছাত্রদের আন্দোলন দমন করতে তাদের ছাত্রলীগই যথেষ্ট।

ছাত্রসমাজ ফুঁসে উঠেছিল রাজাকার অভিধায়। কাউয়া কাদেরের হুমকি-ধমকি বারুদে আগুন লাগায়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেওয়া ব্রিফিংয়ে এক পুলিশ কর্মকর্তার হতাশাজনিত বক্তব্যে বাস্তব অবস্থার চিত্র ফুটে ওঠে। তার ভাষ্য- গুলি করলে একজন মরে কিন্তু অন্য কেউ সরে না। ছাত্রলীগ ও পুলিশ গুলি, টিয়ারগ্যাস সাউন্ড গ্রেনেড চালিয়েও আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হয়। হেলিকপ্টার থেকেও চালানো হয় গুলিবর্ষণ। ছোড়া হয় টিয়ারগ্যাস। পুলিশ বিজিবি ব্যর্থ হলে নামানো হয় সেনাবাহিনী। জারি করা হয় কারফিউ। সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার রক্ত ঝরাতে অস্বীকৃতি জানালে কর্তৃত্ববাদের আয়ু প্রশ্নবিদ্ধ হয়। ছাত্র-জনতার পাশে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নামে। ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের পর এ বছরের জুলাইয়ে গড়ে ওঠে সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য। পার্থক্য হলো কোনো দল নয়, নেতা নয়, ছাত্রসমাজের নেতৃত্বে সংঘটিত হয় মহাজাগরণ। দেশের মানুষ দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছর ধরে কথা বলার, মতপ্রকাশের, নিজেদের ইচ্ছামতো চলার যে স্বাধীনতা হারিয়েছিল তা অর্জিত হয় ৩৬ জুলাই বা ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের সুমহান জয়ে।

মানুষ জন্ম নেয় স্বাধীনভাবে। রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার মতো জনগণের স্বাধীনতাও সবচেয়ে বড় মানবাধিকার। জনগণের স্বাধীনতা রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার প্রতিপক্ষ নয়। বরং এ স্বাধীনতা ছাড়া রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা অর্থহীন। রাষ্ট্রের প্রধান উপাদান নির্দিষ্ট ভূখন্ড নয়, মানুষ। মানুষ ছাড়া কোনো রাষ্ট্র কল্পনা করাও কঠিন। ছাত্র-জনতার আন্দোলন মানুষের কথা বলার, স্বাধীনভাবে চলার, যে অধিকার এনে দিয়েছে তাকে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। লাল-সবুজের পতাকাবাহী ছাত্রসমাজ তথা নতুন প্রজন্মের কাছেই জনগণের স্বাধীনতার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতাও নিরাপদ থাকবে- তার প্রমাণ ইতোমধ্যে মিলেছে। বাংলাদেশ এখন সব প্রতিবেশীর সঙ্গে মর্যাদা নিয়ে কথা বলছে। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম ভারত ও পাকিস্তানের ছাত্রদের আইকন হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানে বাংলাদেশি পতাকা নিয়ে মিছিল করছে সে দেশের ছাত্রসমাজ।  ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও কর্তৃত্ববাদের বুকে কাঁপন ধরিয়ে আন্দোলন করছে ছাত্ররা। ঘুষ, দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন দেশ গড়ার যে প্রেরণা ছাত্ররা পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পাড়ের সাহসী জাতির মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছে তা অপরাজেয়। এটি বাস্তবায়িত হলে চব্বিশের পাশাপাশি একাত্তরের ৩০ লাখ শহীদের আত্মাও শান্তি পাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম
আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১
রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা
গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন
বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন
জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'
'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার
সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্র-জনতার শক্তির সাথে জোট করতে চায় এবি পার্টি
ছাত্র-জনতার শক্তির সাথে জোট করতে চায় এবি পার্টি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা