শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

অন্তর্বর্তী সরকার কতদিন থাকবে

শহিদ ইসলাম
অন্তর্বর্তী সরকার কতদিন থাকবে

সম্প্রতি গণ অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর দেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়েছে। তবে এ সরকার কতদিন থাকবে, তারা কী কাজ করবে এটা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আলাপ হচ্ছে। স্বৈরাচারী সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “আমি আশা করব, ভারত নিশ্চিত করবে যে ৯০ দিনের সাংবিধানিক সময়সীমার মধ্যে বাংলাদেশের নির্বাচন  অনুষ্ঠিত হবে।” জয়ের এ বক্তব্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। প্রথমত তিনি একটি স্বাধীন দেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার জন্য অন্য একটি রাষ্ট্রকে এভাবে আহ্বান করতে পারেন কি না? এটা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল কি না তা অবশ্যই সরকার বিবেচনা করবে। দ্বিতীয়ত সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা এ সরকারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি না? এ সরকারের মেয়াদ কি ৯০ দিন?

৫ আগস্ট দীর্ঘ ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সৃষ্ট গণ অভ্যুত্থানে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতনের পর দেশে শূন্যতা তৈরি হয়। শেখ হাসিনার পদত্যগ, পলায়ন ও সংসদ ভেঙে দেওয়ার কারণে দেশে কোনো সরকার ছিল না। এ পরিস্থিতিতে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটির’ ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শের মাধ্যমে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়। তাছাড়া সর্বোচ্চ আদালত এ সরকারের বৈধতা দিয়েছেন। সেনাবাহিনী এক্ষেত্রে মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করেছে। গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত এ সরকারের বৈধতা নিয়ে যতটা মতানৈক্য তার চেয়ে বেশি কথা হচ্ছে এ সরকারের মেয়াদ নিয়ে।

অনেকের মধ্যে একটা ধারণা তৈরি হয়েছে এ সরকারকে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। তাদের এ ধারণার ভিত্তি হলো আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অভিজ্ঞতা। ১৯৯০ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতো। ফলে এটাকেও সেরকম সরকার বিবেচনা করে কেউ কেউ মনে করছে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। কিন্তু মনে রাখা দরকার ২০১১ সালে সংবিধান সংশোধন করে সেটা বাতিল করা হয়েছে। তদুপরি ভুলে গেলে চলবে না এ সরকারের সংবিধান অনুযায়ী তৈরি হয়নি। ‘বিপ্লবের’ মাধ্যমে তৈরি হওয়া সরকারের মেয়াদ সংবিধানে খুঁজতে যাওয়াটা ভুল।

তার মানে এই নয় যে, এ সরকার যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে। এ সরকারের অন্যতম কাজ হলো দেশের সংস্কার করে দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় প্রত্যাবর্তন করানো। এ জন্য সরকারকে অতি শিগগিরই একটি রূপরেখা প্রণয়ন করতে হবে। এ অন্তর্বর্তী সময়ে তারা কী কাজ করতে চায়, কীভাবে করতে চায় তার জন্য একটি টাইমলাইন থাকা দরকার। এ কাজগুলো তারা কতদিনের মধ্যে করতে পারবে তার ওপরই তাদের মেয়াদ নির্ভর করছে। তবে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন চাওয়াটা সমস্যাজনক।

প্রথমত, এ সরকার কোনো স্বাভাবিক অবস্থার ভিতর দিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেনি। একটি জরুরি প্রয়োজনে তারা রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরের একনায়কতান্ত্রিক ও স্বৈরশাসনের ফলে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানে অগণতান্ত্রিক চর্চা বিদ্যমান। সেগুলো সত্যিকার অর্থেই ৯০ দিনের মধ্যে সংস্কার সম্ভব কি না বলা মুশকিল। দ্বিতীয়ত, দেশে এখনো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। গণআন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যেসব অবৈধ অস্ত্র দিয়ে ছাত্রদের ওপর হামলা করেছে সেগুলো এখনো পুরোপুরি উদ্ধার হয়নি। তাছাড়া স্বৈরাচারী সরকারের পতনের দিনে অনেক থানার অস্ত্র লুট হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী সেগুলো এখনো পুরোপুরি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য এগুলো উদ্ধার করা প্রয়োজন। সন্ত্রাসীদের কাছে এখনো অস্ত্র রয়েছে এবং সংবাদমাধ্যমে গোপন হত্যাকান্ডের ঘটনা আমরা জানতে পেরেছি। এসব পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতি দরকার।

তৃতীয়ত, দীর্ঘদিন রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে তারাও এখনো সংগঠিত নয়। নির্বাচন করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলো এখনো প্রস্তুত নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম স্বাভাবিক হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনোভাবেই একটা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। রাজনৈতিক সমাবেশের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করা, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জনগণের সংযোগ স্থাপনের জন্য পর্যাপ্ত সময়ের প্রয়োজন।

চতুর্থত, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ঢেলে সাজানো প্রয়োজন। গত ১৫ বছরে স্বৈরাচারী শাসনের সময় যে গণবিরোধী পুলিশ বাহিনী তৈরি করা হয়েছে তাকে পুনর্গঠন করা জরুরি। পাশাপাশি পুলিশকে দলীয় প্রভাবমুক্ত করে জনমুখী ও সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা দরকার।

পঞ্চমত, সিভিল প্রশাসনে নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়ম এবং অনেককে দীর্ঘদিন পদবঞ্চিত করে রাখার কারণে প্রশাসনে এক ধরনের স্থবিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের আগে এগুলোর সংস্কার অত্যাবশ্যক।

ষষ্ঠত, গত ১৫ বছরে স্বৈরাচারী সরকারব্যবস্থায় খুন, গুমসহ নানা ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। সেগুলোর বিচার ছাড়া দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চর্চা আকাশ-কুসুম কল্পনার শামিল। ন্যায়বিচারের নজির স্থাপন না করতে পারলে ভবিষ্যতেও যে কেউ ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠতে পারে। এসব দিক বিবেচনায় এ সরকারের প্রধান লক্ষ্য হবে দুটো। সরকার সব কর্মকান্ড এ দুটো লক্ষ্যকে সামনে রেখে সাজাতে পারে।

১. জুলাই হত্যাকান্ডসহ দীর্ঘ ১৫ বছর যারা স্বৈরাচারী ব্যবস্থার সঙ্গে থেকে খুন, গুম করেছে, মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করেছে, মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে, নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে, বিচার বিভাগকে স্বৈরাচারের হুকুমের গোলামে পরিণত করেছে, মানুষের বাক-স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে, সংবাদপত্রগুলোকে দলের প্রচার বিভাগে পরিণত করেছে, প্রতিটা জায়গা একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে, তাদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে এসে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা।

২. সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে ব্যবস্থা করা। তার আগে সরকারের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, নির্বাচন কমিশন, পুলিশ বাহিনীসহ নির্বাচন ব্যবস্থার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো ঢেলে সাজাতে হবে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করবে এমন সবকিছু অপসারণ করতে হবে।

এ দুটো লক্ষ্য অর্জন করতে হলে সরকারকে একটা উল্লেখযোগ্য সময় দিতে হবে। তবে একটা ‘অনির্বাচিত’ সরকারকে দীর্ঘয়িত করতে গেলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে হলে অবশ্যই সব দলের অংশগ্রহণেই একটা নির্বাচন হতে হবে। তবে কোনো রাজনৈতিক দল আবার যেন শেখ হাসিনার মতো ফ্যাসিবাদ না নিয়ে আসতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য বর্তমান সংবিধান বাতিল বা পুনর্লিখন করে নতুন সংবিধান তৈরি করতে হবে। বিশেষ করে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ যে কোনো সরকারকে এক ব্যক্তির শাসনে রূপান্তর করতে সহায়তা করে। যেমনটা গত ১৫ বছরে দেখা গেছে। সংবিধানের আমূল পরিবর্তনের মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্রকে পুনর্গঠন করা সম্ভব।

তাছাড়া নির্বাচন কমিশনের সংস্কার অতীব প্রয়োজন। একই সঙ্গে নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দায়িত্বে যে প্রতিষ্ঠানগুলো থাকবে সেগুলোরও সংস্কার প্রয়োজন। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর সংস্কার দরকার। রাজনৈতিক দলগুলোরও সংস্কারের দরকার আছে। এগুলোর সমাধানের আগে কোনো নির্বাচনে আয়োজন করতে গেলে সেখানে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া নিয়ে শঙ্কা থাকবে। আবার সেই নির্বাচনের যারা ক্ষমতায় আসবে তারা যে অগণতান্ত্রিক আচরণ করবে না তার নিশ্চয়তা দেওয়া যাবে না। ফলে সংবিধানের ১২৩ এর ৪ দফা অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা থাকলেও বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষেত্রে সেটা প্রযোজ্য নয়। কারণ গণ অভ্যুত্থান ও গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার সংবিধান অনুসরণ করে হয় না। সংবিধান অনুসরণ করে কোনো গণ অভ্যুত্থান সংগঠিত হয় না। এর সঙ্গে জনগণের চাওয়া-পাওয়া সম্পর্কিত। ফলে যে উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে গণ অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সেই উদ্দেশ্যগুলো পূরণ কিংবা সেগুলো পূরণের একটা সূচনা তৈরি করে দেওয়া এ সরকারের দায়িত্ব।  সেগুলো করতে যতদিন সময় প্রয়োজন এ সরকারের ততদিনই ক্ষমতায় থাকা উচিত। তবে অনির্বাচিত সরকারের মেয়াদ যেন দীর্ঘায়িত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়োজনে স্থিতিশীল অবস্থা বিবেচনা করে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা ও মেয়াদ নিয়ে একটি গণভোটেরও আয়োজন করা যেতে পারে।

লেখক : গণতন্ত্র ও সুশাসন বিষয়ক গবেষক

পিএইচডি ফেলো, ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডা

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৫ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন