শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

দেশের উন্নয়ন ও স্থানীয় পরিকল্পনা

আর্য সারথী
দেশের উন্নয়ন ও স্থানীয় পরিকল্পনা

স্থানীয় পর্যায়ে (আমাদের বর্তমান কাঠামো অনুযায়ী গ্রাম, ইউনিয়ন, পৌরসভা, উপজেলা, জেলা, সিটি করপোরেশন ইত্যাদি) বা স্থানীয় এলাকার উন্নয়নে স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসনের পরিপ্রেক্ষিতে যে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় তাকে স্থানীয় পরিকল্পনা বা Local Planing বলা হয়। খুব সরল ভাষায় আমরা আঞ্চলিক পরিকল্পনা বা এলাকাভিত্তিক পরিকল্পনাও বলতে পারি। একটি দেশের কোনো বিশেষ অঞ্চলের জন্য অথবা বিভিন্ন অঞ্চলের জন্য আলাদা আলাদা পরিকল্পনা তৈরি করা এখানে প্রধান বিষয়। স্থানীয় পরিকল্পনার ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমরা যদি তাত্ত্বিকভাবে স্থানীয় পরিকল্পনার ধারণাকে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখতে পাব, এখানে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, মতামত প্রদান ও সহযোগিতা থাকে। স্থানীয় প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা জনপ্রতিনিধিরা জনগণের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থেকে ও জনগণের মতামতের ভিত্তিতে যথাযথভাবে কোনো কাজ করার সুযোগ পান। স্থানীয় পরিকল্পনার দ্বারা কর্তৃপক্ষ ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব কমে যায়। ফলে গণতান্ত্রিক চর্চা সফল হয় ও সবার মাঝে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বৃদ্ধি পায়। সাধারণ মানুষ পরিকল্পনা বলতে বেশির ভাগ সময় জাতীয় পরিকল্পনা বোঝে। জাতীয় পরিকল্পনায় সাধারণ মানুষের বিশেষ অংশগ্রহণ থাকে না। জাতীয় পরিকল্পনা হয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, কেন্দ্রভিত্তিক, মুষ্টিমেয় লোকের পরিকল্পনাভিত্তিক ও আমলাতান্ত্রিক। জাতীয় পরিকল্পনা খুব খারাপ বা সম্পূর্ণ বর্জন করতে হবে- এমনটা কিন্তু বলা যাবে না। জাতীয় পরিকল্পনারও দরকার আছে। তার প্রয়োজনীয়তা ভিন্ন। তবে স্থানীয় পরিকল্পনাকে উপেক্ষা করে জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ করা যাবে না। স্থানীয় পরিকল্পনার মাধ্যমে একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষ প্রতিনিয়ত নিজের মতামত প্রদানের সুযোগ পায়। মতামত প্রদানের এই সুযোগ শুধু কথা বলার সুযোগ নয় বরং রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক বিভিন্ন গঠনমূলক কাজে অংশগ্রহণ করার সুযোগ। এ সুযোগ যখন সাধারণ মানুষ পায় তখন পুরো রাষ্ট্রকাঠামো সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে ব্যক্তির সার্বিক বিকাশ নিশ্চিত করতে পারে। শুধু জাতীয় পরিকল্পনার ওপর নির্ভর করে স্থানীয় এলাকার উন্নয়ন করা যায় না। জনগণের দারিদ্র্যবিমোচন, বেকারত্ব হ্রাস, অবকাঠামোগত কার্যক্রমসহ বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘকালীন পদক্ষেপ গ্রহণ বাধাগ্রস্ত হয় সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে। সুষ্ঠু পরিকল্পনা করতে গেলে পরিকল্পনা একমুখী হওয়া চলবে না। একমুখী পরিকল্পনার মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা বিঘ্নিত হয় ও বাস্তব পরিস্থিতির পর্যালোচনা কম থাকে। ফলে পুরো উন্নয়ন কার্যক্রম হয় জনবিচ্ছিন্ন ও ধীরগতিসম্পন্ন। যদিও তাতে ব্যাপক গতি থাকে তবু তাকে দুর্নীতিমুক্ত রাখা কঠিন হয়ে পড়ে এবং এ ধরনের প্রচেষ্টা পুরো রাষ্ট্রকাঠামোকে সমাজের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়। তা ছাড়া ক্ষমতার কেন্দ্রে যারা বসে থাকেন তারা সমাজের সার্বিক উন্নতিতে মনোযোগী না হয়ে যেনতেন উপায়ে (প্রয়োজনে সমাজে অপরাধপ্রবণতা ও অন্ধবিশ্বাস ছড়িয়ে) নিজেদের উন্নতিতে মনোযোগী হন। অর্থাৎ দেশের উন্নয়ন পরিণত হয় মুষ্টিমেয় লোকের উন্নয়নে। রাজনীতি শাস্ত্রের পদ্ধতি অনুসরণ করে আমরা এক্ষেত্রে বলতে পারি : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ব্যতিরেকে প্রকৃত উন্নয়ন অসম্ভব। স্থানীয় পরিকল্পনা হলো গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা। মানবসম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র্যবিমোচন, প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবার উন্নয়ন, বাসস্থান সমস্যার সমাধান, শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে স্থানীয় পরিকল্পনার গুরুত্ব অপরিসীম। কেবল জাতীয় পরিকল্পনা দ্বারা বিষয়গুলো করতে চাইলে শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতা ছাড়া কিছু পাওয়া যায় না। এই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়েই স্থানীয় পরিকল্পনা সম্পর্কে সারা বিশ্বে সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। পরিকল্পনা যখন ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, তখন বাজারকে অধিক প্রাধান্য দেওয়া বা কিছু পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দেওয়ার প্রবণতা থাকে। সাধারণ মানুষের প্রয়োজনকে খুব বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় না এক্ষেত্রে। মানুষ চাহিদা অনুযায়ী দ্রব্য ও সেবা পায় না। দেখা যায়, গোটা উৎপাদন প্রক্রিয়া তথা আর্থিক কার্যক্রম মানুষের জীবনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে যায়। স্থানীয় পরিকল্পনা এ সমস্যার সমাধান করতে পারে। এক্ষেত্রে আরেকটি কথা না বললেই নয়, বর্তমানে প্রয়োজনীয় পুঁজিতান্ত্রিক বিকাশ নিশ্চিত করতেও স্থানীয় পরিকল্পনার বিকল্প নেই। অধিকাংশ দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশে উন্নয়ন প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হয় সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে। স্থানীয় পরিকল্পনা এই গুরুতর সমস্যার সমাধান দিতে পারে। স্থানীয় পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশের বিক্ষিপ্ত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়কে একত্রিত করে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা সম্ভব। এর ফলে পুঁজিতন্ত্রের অবিকশিত অবস্থা থেকে উত্তরণ সম্ভব। দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে মানুষের জীবনমান নিম্নমানের থাকে ও মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব হয় অনুন্নত পুঁজিতন্ত্রের কারণে। পুঁজিতান্ত্রিক বিকাশ রুদ্ধ থাকার ফলে মানুষ অধিক নির্যাতিত হয়। সেক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে একটি প্রগতিশীল জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু এই জাতীয় পরিকল্পনা কীভাবে তৈরি করতে হয়? কেননা জাতীয় পরিকল্পনা যদি উন্নয়নকে ত্বরান্বিত না করতে পারে বা পুঁজির ত্বরান্বিত বিকাশ না ঘটাতে পারে তাহলে এর নৈতিক ভিত্তি থাকে না। এ সমস্যার সমাধান হলো স্থানীয় পরিকল্পনা। স্থানীয় পরিকল্পনার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও উপাত্ত স্থায়ীভাবে সংগ্রহ করা হয়। ফলে পরিকল্পনা বেশ সুদূরপ্রসারী হয়। এ অভিজ্ঞতা সরাসরি কাজে লাগানো যায় জাতীয় পরিকল্পনায়। স্থানীয় পরিকল্পনার মাধ্যমে উৎপাদন, বণ্টন, বিনিময় ও ভোগের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়। দেশের প্রতিটি অঞ্চল বা বলয় বিশেষ কোনো উপকরণে বা কারণে সমৃদ্ধ হয়। মানুষের সংস্কৃতি ও চিন্তাধারায়ও ভিন্নতা থাকে। মানুষের চাহিদা ও সামর্থ্য বাকি অঞ্চলের সঙ্গে মেলানো চলে না। স্থানীয় পরিকল্পনায় পরিকল্পনার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য মানবিক ও প্রাকৃতিক সম্পদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সম্পদের জোগান সব সময় বিবেচিত হয়। এগুলো বিবেচনা করলে রাষ্ট্রের পুরো অর্থনৈতিক কাঠামোর আমূল পরিবর্তন হয়। বাংলাদেশে যারা সংবিধান ও রাষ্ট্রকাঠামো নিয়ে কাজ করেন তারা যদি স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ও স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন উদ্যোগে জনগণের অংশগ্রহণের ব্যাপারে সচেতন হন তাহলে স্থানীয় পরিকল্পনা সফল হবে ও দেশের অগ্রযাত্রা সুনিশ্চিত হবে। বাংলাদেশের সংবিধান ভাবনায় ও রাষ্ট্রকাঠামো ভাবনায় ব্যাপারটা অর্ধেক হয়েই আছে। পুরোটা করতে পারলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

লেখক : গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি
বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি
উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান
রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ
নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা