শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪

শিশুদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর অকৃত্রিম ভালোবাসা

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
শিশুদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর অকৃত্রিম ভালোবাসা

প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অন্তরে শিশুদের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ও অকৃত্রিম ভালোবাসা ছিল। তিনি এ বিশ্ব চরাচরে রহমাতুল্লিল আলামিন হিসেবে তাশরিফ এনেছেন। মহান রাব্বুল আলামিন, প্রতিপালনকারী হিসেবে যেমন সর্বজনীন, ঠিক তেমনিভাবে মহানবীর প্রেম-ভালোবাসাও মানবতার জন্য সর্বজনীন। একবার মহানবী (সা.)-এর কানে হজরত হোসাইন (রা.)-এর কান্নার শব্দ এলো, এতে তিনি ভীষণভাবে ব্যতীত হলেন, তিনি হজরত ফাতিমা (রা.)-কে বললেন, তুমি কি জানো না, তাঁর কান্না আমাকে বড়ই কষ্ট দেয়। হজরত আনাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) শিশু-কিশোরদের কাছ দিয়ে গমনকালে তাদের সালাম দিতেন। (বুখারি ও মুসলিম) একবার মহানবী (সা.) ভাষণ দেওয়ার নিমিত্তে মিম্বরে আরোহণ করেন এবং দেখতে পেলেন যে, হাসান ও হোসাইন (রা.) দৌড়াদৌড়ি করছেন এবং পা পিছলে পড়ে যাচ্ছেন, তিনি তৎক্ষণাৎ ভাষণ দান বন্ধ করে মিম্বর থেকে নেমে এলেন, শিশু দুটির দিকে অগ্রসর হয়ে দুই বাহুতে উঠিয়ে নিলেন, তারপর মিম্বরে আরোহণ করে বললেন, হে লোক সব! তোমাদের ধনসম্পদ এক পরীক্ষার বস্তু। আল্লাহর বাণী সত্য। আল্লাহর শপথ, আমি আমার এই দুই নাতিকে দৌড়াদৌড়ি করতে করতে পা পিছলে পড়ে যাচ্ছে দেখে নিজেকে সংবরণ করতে পারলাম না, তাই দৌড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়ার আগেই এদের দুই হাতে উঠিয়ে নিলাম (বুখারি ও মুসলিম) একদিন রসুলুল্লাহ (সা.) নামাজ আদায় করছিলেন, আর তখন হজরত হাসান ও হোসাইন (রা.) এসে তাঁকে সিজদারত অবস্থায় পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে প্রিয় নানাজির পিঠে চড়ে বসলেন। তিনি সিজদা দীর্ঘায়িত করলেন, আর তারা খেলা শেষ করে পিঠ থেকে খুশিমনে না নামা পর্যন্ত তিনিও তাদের নামিয়ে দিলেন না। অতঃপর প্রিয় নবী (সা.) সালাম ফিরালেন। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রসুল! আমরা লক্ষ্য করলাম যে, আপনি নামাজের সিজদা দীর্ঘায়িত করেছেন। তিনি উত্তরে বললেন, আমার নাতিদ্বয় আমাকে সওয়ারি বানিয়ে খেলা করছে এবং আনন্দ পাচ্ছে। কাজেই তাদের খেলা নষ্ট করে তাড়াতাড়ি নামিয়ে দেওয়াটা আমি চাইনি। হজরত হাসান হোসাইনের কান্না শুনে রসুলের মমতাময়ী দিল হাহাকার করে উঠত। এতে তিনি তার কলিজার টুকরা হজরত ফাতেমা (রা.)-এর প্রতিও ক্ষুব্ধ হতেন। একদা এক সকাল বেলা রসুলে কারীম (সা.) হজরত ফাতেমা (রা.)-এর ঘরের পাশ দিয়ে কোথাও যাচ্ছিলেন, আর তখনই তার কানে হজরত হুসাইন (রা.)-এর কান্নার আওয়াজ এলো, নবীজি তা বড়ই অপছন্দ করলেন। তিনি ফাতেমাকে ডেকে ভর্ৎসনার সুরে বললেন হে ফাতেমা! তুমি কি জানো না, যে তার ক্রন্দন আমার মনে ব্যথা দেয়, আমার বড়ই কষ্ট হয়। তার প্রতি যত্নবান হও। তাকে শান্ত কর। হজরত আনাস (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর তুলনায়, সন্তান-সন্ততির প্রতি অধিক স্নেহ, মায়া-মমতা পোষণকারী আমি আর কাউকে দেখিনি। প্রিয় নবীর পুত্র হজরত ইব্রাহিম মদিনার উঁচু প্রান্তে ধাত্রী মায়ের কাছে দুধ পান করতেন। তিনি প্রায়ই সেখানে যেতেন এবং আমরাও তার সঙ্গে যেতাম। তিনি ওই ঘরে যেতেন, অথচ সেই ঘরটি প্রায়ই ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকত। কারণ ইব্রাহিমের ধাত্রী মায়ের স্বামী ছিল একজন কর্মকার। প্রিয় নবী নিজ সন্তান ইব্রাহিমকে কোলে তুলে নিতেন এবং আদর করে চুমু দিতেন। কলিজার টুকরা পুত্রধনকে অকৃত্রিম পিতৃস্নেহ দিয়ে আদরে আদরে ভাসিয়ে দিতেন। পরম মমতায় বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরতেন। পুত্রের শরীরের ঘ্রাণ নিয়ে অন্তরে প্রশান্তি লাভ করতেন। নয়ন ভরে দেখে চোখের শীতলতা লাভ করতেন। হজরত ইব্রাহিমও যেন পিতার পবিত্র স্পর্শ, পরম মায়া মমতা ও ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাবার কোলে ঘুমিয়ে যেতেন। মহানবী (সা.) সর্বোচ্চ শান্তি ও নিরাপত্তার চাদরে আবৃত করে স্বীয় পুত্রকে তাদের কাছে রেখে বিদায় হতেন। বর্ণনাকারী বলেন, যখন হজরত ইব্রাহিম ইন্তেকাল করেন, তখন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ইব্রাহিম আমার পুত্র। সে দুধ পান করার বয়সে ইন্তেকাল করেছে। সুতরাং জান্নাতে তাকে একজন ধাত্রী দুধ পান করাবে। (বুখারি ও মুসলিম) হজরত ইবনে ওমর (রা.) বলেন, রসুলে কারীম (সা.)-এর নেতৃত্বাধীন কোন যুদ্ধে এক মহিলাকে নিহত অবস্থায় পাওয়া গেল, এতে রসুলে কারীম (সা.) গভীরভাবে মর্মাহত হন এবং নারী ও শিশুদের হত্যা করতে নিষেধ করেন। প্রিয় নবী (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা তোমাদের সন্তানদের যত্ন নিবে এবং তাদের আদব-কায়দা-শিষ্টাচার শিক্ষা দিবে। মহানবী (সা.) আরও এরশাদ করেন, তোমরা তোমাদের শিশুদের ভালোবাসো এবং তাদের প্রতি দয়া প্রদর্শন কর। তাদের সঙ্গে কোনো ওয়াদা করলে, তা পূর্ণ কর। কেননা তারা তোমাদের রিজিক সরবরাহকারী বলে জানে। প্রতিটি প্রাণীর মা-বাবাই তাদের সন্তানের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে থাকে। আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে বিশেষ ভালোবাসা, মায়া-মমতা তাদের সন্তানদের জন্য দান করে থাকেন। প্রতিটি মা-বাবাই সন্তানকে জন্মদাতা হিসেবে ভালোবাসেন। আর আল্লাহতায়ালা তার সৃষ্টি জগৎকে স্রষ্টা হিসেবে ভালোবাসেন। যদি পৃথিবীর সমগ্র সমুদ্রের পানি পরিমাণ ভালোবাসা আল্লাহতায়ালার সৃষ্টি জগতের জন্য হয়ে থাকে, তো সেখান থেকে সুচ বরাবর এক বিন্দু পরিমাণ ভালোবাসা পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী জগতের জন্মদাতা মা-বাবাকে আল্লাহতায়ালা দান করেছেন। অবশিষ্ট ভালোবাসা আল্লাহতায়ালা তার জন্য রেখে দিয়েছেন।

লেখক : ইমাম ও খতিব  কাওলারবাজার জামে মসজিদ দক্ষিণখান, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের
এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি
ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি
এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়
ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি
ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়

৫৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ
ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লিলু হত্যার মিশনে ছিল ভাড়াটে কিলার, অস্ত্র-জুতা উদ্ধার
লিলু হত্যার মিশনে ছিল ভাড়াটে কিলার, অস্ত্র-জুতা উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

তৃতীয় পাকিস্তানি হিসেবে শাহিন আফ্রিদির অনন্য কীর্তি
তৃতীয় পাকিস্তানি হিসেবে শাহিন আফ্রিদির অনন্য কীর্তি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবিয়ানদের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মিরাজ
ক্যারিবিয়ানদের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মিরাজ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী
আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সংস্কার কমিটির কাছে র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ বিএনপির
পুলিশ সংস্কার কমিটির কাছে র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা
৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে
নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে

শোবিজ