শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৪

মাজার ভাঙার পেছনে কাদের কালো হাত

সুমন পালিত
মাজার ভাঙার পেছনে কাদের কালো হাত

বলা নেই কওয়া নেই হঠাৎ করেই দেশের বিভিন্ন স্থানে সুফি সাধকদের মাজারে হামলা চালাচ্ছে মতলববাজরা। তাদের কর্মকান্ডে মনে হচ্ছে, পতিত স্বৈরাচারী ব্যবস্থা নয়, পীর আউলিয়া সুফি সাধকরাই এ দেশের মানুষের প্রধান প্রতিপক্ষ। এদেশে ইসলাম প্রচার করে তারা যেন এক মহা অন্যায় করেছেন। আর তাই একটি মহল ঝাঁপিয়ে পড়েছে সুফি সাধকদের মাজারের ওপর। মাজার ভাঙা যখন সারা দেশে অন্যতম আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে, ঠিক তখন গত ১৭ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে মহিউদ্দিন খান বাদলের কবর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। এ প্রতিহিংসাপরায়ণতা দলমত নির্বিশেষে শুভ চেতনাসম্পন্ন সব মানুষের নিন্দা কুড়িয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে এ ধরনের অপকর্মে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

মৃতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন সভ্য সমাজের ঐতিহ্য। একবার হজরত সাহল ইবনে হুনাইফ ও কায়স ইবনে সাদ (রা.) কাদিসয়াতে বসা ছিলেন, তখন লোকেরা তাদের সামনে দিয়ে একটি লাশ দাফনের জন্য নিয়ে যাচ্ছিল। তা দেখে তারা দাঁড়িয়ে গেলেন। তখন তাদের বলা হলো, এটা অমুসলিম ব্যক্তির লাশ। তখন তারা বললেন, ‘একবার রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে দিয়েও একটি লাশ যাচ্ছিল। তখন তিনি দাঁড়িয়ে গেলে তাকে বলা হয়েছিল, এটা তো এক ইহুদির লাশ। প্রিয় নবী ইরশাদ করেছিলেন, সে কি একজন মানুষ নয়?’ (বুখারি)

প্রাক ইসলামিক যুগের আরবে আইয়ামে জাহিলিয়া বা অন্ধকারের যুগ জেঁকে বসেছিল প্রতিহিংসাপরায়ণতার কারণে। ওহুদের যুদ্ধে মুসলমানরা বিধর্মীদের কোণঠাসা করে ফেলেন। যুদ্ধে তাদের জয় ছিল অবধারিত। জয় নিশ্চিত ভেবে মুসলিম সৈন্যরা প্রতিরক্ষা ব্যূহে অবস্থান না করে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠেন। এ বিশৃঙ্খল অবস্থার সুযোগ নেয় বিধর্মীরা। তারা প্রচন্ড পাল্টা হামলা চালিয়ে মুসলিম বাহিনীকে পরাস্ত করে। রসুল (সা.) নিজে আহত হন। তার চাচা মহাবীর হামজা শহীদ হন সে যুদ্ধে। তার লাশের ওপর যে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা হয় তা ইতিহাসের একটি নিন্দনীয় অধ্যায়। হজরত হামজার লাশের কলিজা বের করে চিবিয়ে বর্বরতার স্বাক্ষর রাখেন হিন্দা নামের এক মহিলা। যিনি ছিলেন কুরাইশ দলপতি আবু সুফিয়ানের স্ত্রী। মক্কা বিজয়ের পর রসুল (সা.) মক্কাবাসী বিধর্মীদের প্রতি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। যারা ইসলাম গ্রহণ করেন তাদের সাদরে গ্রহণ করা হয়। মুসলমানদের কাছে পরাজিত কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান ও তার স্ত্রী হিন্দা ওই সময় আসেন ইসলামের পতাকা তলে। উমাইয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা মুয়াবিয়ার বাবা ও মা তারা। উমাইয়া শাসক ইয়াজিদের দাদা ও দাদি আবু সুফিয়ান এবং হিন্দা। কারবালা প্রান্তরে আহলে বায়াত  ইমাম হোসাইন পরিবারের সব পুরুষ সদস্য ও অনুসারীকে হত্যা করে ইয়াজিদ বাহিনী। রসুল (সা.)-এর প্রিয় নাতি হোসাইন (রা.) যুদ্ধে শহীদ হলে তার মুন্ডু কেটে ইয়াজিদের কাছে পাঠানো হয়। ইয়াজিদ হজরত হোসাইনের পবিত্র মস্তকের সঙ্গে যে অবমাননাকর আচরণ করেন তা ইতিহাসের একটি কালো অধ্যায়।

উমাইয়া শাসকরাও নিজেদের মুসলমান বলে দাবি করতেন। তবে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, উমাইয়া আমলে বছরের পর বছর ধরে জুমার নামাজের খুতবায় আহলে বায়াতের প্রতি অভিশাপ দেওয়া হতো। ধর্মভীরু উমাইয়া খলিফা দ্বিতীয় ওমর সে ঘৃণ্য পন্থা বাতিল করেন। নবী পরিবারের যেসব সম্পদ উমাইয়া শাসকরা জবরদখল করেছিল তিনি তা ফেরত দেন। উমাইয়াদের পতনের পর আরবে প্রতিষ্ঠা হয় আব্বাসীয় রাজতন্ত্র। খলিফা আবুল আব্বাস আস-সাফ্ফাহর শাসনামলে আরবজুড়ে উমাইয়াদের কবর ভাঙচুরের মহোৎসব চলে। কবর থেকে লাশের হাড়গোড় উঠিয়ে হাতুড়ি পেটাও করা হয়। আগুনে পুড়িয়ে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা হয়। ভবিষ্যতে নিজের লাশের যাতে এমন পরিণাম না হয়, মৃত্যুর আগে সে বিষয়ে পুত্রদের ওসিয়ত করে যান দ্বিতীয় আব্বাসীয় খলিফা মুনসুর। মৃত্যুর পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ১০০টি কবর খোঁড়া হয়। তার একটিতে অতি গোপনে দাফন করা হয় খলিফার লাশ।

বলছিলাম সুফি সাধকদের মাজার ভাঙার কথা। যারা এ অপকর্মে জড়িত তাদের পরিচয় কি আমাদের জানা নেই। কেন সুফি সাধকদের প্রতি তাদের এ প্রতিহিংসা সে বিষয়টিও অজানা। তবে ইতিহাসের একজন অনুসন্ধিৎসু পাঠক হিসেবে আমার জানা আরবি ভাষার পর বাংলাভাষীরা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনগোষ্ঠী। সোজা কথায় আরব লিগের ২০টি দেশে যত মুসলমান রয়েছে বাংলাভাষী মুসলমানের সংখ্যা তার প্রায় সমান। বাংলাদেশে ইসলাম এসেছে সুফি সাধকদের হাত ধরে। ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজির আমলে বাংলার অংশবিশেষে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে তারও ৫০০ বছর আগে সুফি সাধকরা এ দেশের মানুষকে ইসলামের ছায়াতলে আনা শুরু করেন ভালোবাসার কথা বলে। তরবারি হাতে সুফি সাধকরা এদেশে আসেননি। তরবারির ভয়ে ভারতবর্ষের কোথাও মানুষ ইসলামে আশ্রয় নেয়নি। তরবারির সাহায্যে ইসলামের বিস্তার হলে দিল্লি ও আগ্রা শত শত বছর আগে মুসলিম প্রধান এলাকার মর্যাদা পেত। কাশ্মীরের মতো দুর্গম এলাকা মুসলিম প্রধান হতো না। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তা এক বড় সত্যি। কারণ বাংলাদেশে দিল্লির শাসন কখনোই খুব একটা পাকাপোক্ত ছিল না। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় বিস্তৃত এই জনপদে ইচ্ছে হলেই যে কোনো স্থানে সৈন্য পাঠানো সম্ভব ছিল না।

সুফি সাধক খানজাহান আলীর এলাকার মানুষ হিসেবে বলব সেই মধ্যযুগে তিনি খুলনা যশোর এলাকার মানুষের মধ্যে যে আধ্যাত্মিক প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তা অতুলনীয়। অনেকে ইসলাম গ্রহণ করেছেন খানজাহান আলী ও তার সহচরদের আচরণে মুগ্ধ হয়ে। এমনকি সাধারণ মানুষ তো বটেই সম্ভ্রান্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই ছিলেন এই মহান পীরের অনুসারী। অনেকেরই জানা বাংলা ভাষার সর্বকালের সেরা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্ব পুরুষদের বাড়ি ছিল খুলনার রূপসার পিঠাভোগ গ্রামে। কবিগুরুর পূর্বপুরুষরা ছিলেন ব্রাহ্মণ। তবে তারা হজরত খান জাহান আলীর প্রভাবে এতটাই প্রভাবিত ছিলেন যে তাদের পীরালি ব্রাহ্মণ হিসেবে অভিহিত করা হতো। গোঁড়া হিন্দুরা বাঁকা চোখে দেখতেন তাদের। সমাজ থেকে রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষদের বের করে দেওয়া হয় মুসলিম পীরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের কারণে। খুলনায় বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষরা কলকাতায় বসত গাড়েন। রবীন্দ্রনাথের বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ইসলামের ‘ঈশ্বর’ এক এবং ‘অদ্বিতীয়’ এই তত্ত্ব সামনে এনে ব্রাহ্ম ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেন রাজা রামমোহন রায়ের নেতৃত্বে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরও এ ধর্মের অনুসারী ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের বাবা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং দাদা প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ছিলেন ফারসি ভাষার প-িত। সুফি ফারসি কবি হাফিজের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। হাফিজের কবিতা গ্রন্থ দেওয়ানে হাফিজ ছিল দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মুখস্থ। সুফি সাধকদের মতো ঢোলা আলখেল্লা পরতেন তিনি। আলখেল্লা ছিল রবীন্দ্রনাথেরও পোশাক। সুফি সাধকরা এদেশের মানুষের মন কতটা জয় করেছিলেন শত শত বছর পরও তাদের মাজারে মুসলমান, হিন্দুসহ সব ধর্মের মানুষের উপস্থিতি ও শ্রদ্ধা জানানোর ঘটনায় অনুমান করা যায়।

আব্বাসীয়দের পতনের সাড়ে পাঁচ শ বছর পর কবর ভাঙার সংস্কৃতি আবার চালু হয় আরব ভূমিতে। সপ্তদশ শতাব্দীতে আরব বিশ্বের সিংহভাগ এলাকা ছিল তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফতের অধীনে। ওসমানীয়দের প্রতি ব্রিটিশদের সুসম্পর্ক ছিল চোখে পড়ার মতো। পরবর্তীতে জার্মানির সঙ্গে উসমানীয়দের দহরম-মহরমে নাখোশ হয়ে ওঠে তারা। ব্রিটিশ মদতে আরবে বিদ্রোহ দেখা দেয় ওসমানিয়া শাসনের বিরুদ্ধে। বিদ্রোহ সংগঠনে তারা ওহাবিদের মদত জোগায়। ওহাবি মতবাদের ঘোর সমর্থক আল সোউদ আরবের বিভিন্ন প্রান্তে আধিপত্য স্থাপনে সক্ষম হয়। ১৮০২ সালে ইরাকের পবিত্র কারবালা দখল করেন তারা। নগরীতে যথেচ্ছ লুণ্ঠন এমনকি অগ্নিসংযোগ করে ওহাবিরা। রসুল (সা.)-এর নাতি ইমাম হুসাইনের মাজারে ধ্বংসযজ্ঞ চালায় তারা। ১৮০৬ সালে পবিত্র মক্কা ও মদিনা আল সোউদের দখলে আসে। যেখানে যত কবর বা মাজার ছিল সব ভেঙেচুরে ফেলে তারা। ৫ আগস্টের পর আইনশৃঙ্খলার শিথিলতার সুযোগে সুফি সাধকদের মাজার ভাঙার মচ্ছব চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। মাজার ভাঙার পিছনে তারা মোক্ষম যুক্তিও খাড়া করেছে। তাদের বক্তব্য, মাজারগুলো গাঁজাখোর ও অনৈসলামিক কান্ডের আখড়া হয়ে উঠেছে। কোথাও কোথাও এমন অপকর্ম চললেও সেগুলো থেকে সংশ্লিষ্টদের নিবৃত্ত করার বদলে মাজার ভাঙা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য।

চট্টগ্রামের বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতা মহিউদ্দিন খান বাদলের কবরকে কেউ মাজার বানায়নি। সেখানে বেদাত কোনো কর্মকান্ড হতো এমন প্রমাণও নেই। একজন রাজনীতিক হিসেবে মহিউদ্দিন খান বাদলের সঙ্গে অনেকেরই হয়তো মতপার্থক্য গড়ে উঠেছিল। কিন্তু তার কবর যারা ভাঙচুর ও আগুন লাগিয়ে প্রতিহিংসাপরায়ণতা দেখিয়েছেন তারা সভ্য মানুষ কি না এমন সংশয় দেখা দেওয়াই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের মানুষ চরমপন্থাকে সমর্থন করে না। এদেশে নকশালবাড়ি, সিরাজ শিকদার ও জাসদের গণবাহিনীর রাজনীতি প্রত্যাখ্যাত হয়েছে চরমপন্থার কারণে। বাম ধারার রাজনীতির সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন তাদের আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেই বলতে চাই চরমপন্থার কারণেই এদেশের মানুষের মনে তারা ঠাঁই পাননি। একই কথা বলা যায় জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে। জঙ্গিবাদ সংশ্লিষ্টরা নিজেদের জীবনের জন্য শুধু হুমকি সৃষ্টি করেননি, ইসলাম সম্পর্কে ভুলবার্তা পৌঁছে দিয়েছে বিশ্ব সমাজের কাছে। যা মোটেও কাম্য হওয়া উচিত নয়।

আগেই বলেছি ১৪০০ বছর আগে বিরাজমান আইয়ামে জাহেলিয়ার কথা। প্রতিহিংসাপরায়ণতা ছিল সেই যুগের বৈশিষ্ট্য। মৃত ব্যক্তিও রেহাই পেত না তাদের প্রতিহিংসা থেকে। জুলাই বিপ্লবের পর দেশের মানুষ যখন এক গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নে বিভোর তখন হিন্দার মানসপুত্ররা পর্দার আড়ালে হঠাৎ করেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে। মাজারভাঙা ও কবরে আগুন দিয়ে বাংলাদেশ সম্পর্কে তারা ভুল বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে বাইরের দুনিয়ার কাছে। আশার কথা সরকার মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির অপকৌশল সম্পর্কে সতর্ক হয়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন মাজারের নিরাপত্তায় বাড়তি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করব মাজার বা কবর ভাঙা নয়, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির যে কোনো অপচেষ্টা রোধে সরকার কঠোর হবে। ধর্মীয় স্থাপনা শুধু নয়, শিল্প কলকারখানার নিরাপত্তাকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে। এটি তাদের কর্তব্য বলে বিবেচিত হওয়া উচিত।

পাদটীকা : বিশ্বের সবচেয়ে নির্মম ও রক্ত পিপাসু শাসক হিসেবে ভাবা হয় মঙ্গল বীর চেঙ্গিস খানকে। তার মৃত্যুর পর কেউ যাতে কবর অবমাননার সুযোগ না পায় তা নিশ্চিত করতে দাফন করা হয় অতি গোপনে। এজন্য আব্বাসীয় শাসক মুনসুরের চেয়েও গোপনীয়তার পাশাপাশি নৃশংসতার আশ্রয় নেওয়া হয়। চীনের সঙ্গে যুদ্ধের সময় মারা যান চেঙ্গিস খান ৬৫ বছর বয়সে। চেঙ্গিসের শোকাহত সেনাবাহিনী তার মরদেহ রাজ প্রাসাদে নিয়ে যায়। যেখানে তাকে কবর দেওয়া হয় সেখানে যাতে আর কেউ না যেতে পারে এজন্য তাকে নিয়ে আসা সব সৈন্যকে হত্যা করা হয়। সবশেষে চেঙ্গিস খানের কবরের যেন কোনো প্রমাণ না থাকে; তা নিশ্চিত করতে কবরের ওপর ১ হাজার ঘোড়া নিয়ে ঘোড়সাওয়াররা দৌড়ায়। ওইসব ঘোড়সাওয়ারদেরও পরবর্তীতে হত্যা করা হয়েছিল। ৮০০ বছর কেটে গেলেও কোনো ধরনের প্রমাণই মেলেনি চেঙ্গিস খানের সমাধির। ভারতবর্ষের মোগল সম্রাটদের পূর্বপুরুষ ছিলেন চেঙ্গিস খান। তবে তিনি মুসলমান ছিলেন না। চেঙ্গিস খানের পৌত্র হালাকু খান বাগদাদ নগরীকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন। আব্বাসীয় শেষ খলিফা মুসাতাসিনসহ বাগদাদের প্রায় সব নাগরিককে হত্যা করা হয় নির্মমভাবে। প্রতিহিংসাপরায়ণ আব্বাসী শাসনের ইতি ঘটে আরও বড় প্রতিহিংসা বাদীদের হাতে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন