শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৪

নতুন সংবিধান না সংশোধন

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
Not defined
নতুন সংবিধান না সংশোধন

১. বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজার বছরের সংগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। বাঙালি জাতি শতাব্দী ধরে সংগ্রাম করেছে, তারই ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর জাতি-রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটেছে। সংবিধান একটি রাষ্ট্রীয় দলিল। মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের রক্তের দামে কেনা স্বপ্ন আকাক্সক্ষাগুলো সংবিধানে গ্রথিত।

২. কোনো সুবিশাল অট্টালিকা যেমন কয়েকটি শক্তিশালী স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে, বাংলাদেশের সংবিধানেও কয়েকটি বিষয় সুনির্দিষ্টভাবে লিখিত আছে। রাষ্ট্র কীভাবে চলবে তা রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে বলা হয়েছে, তেমনি সরকার যেন আগ্রাসী হয়ে জনগণের মৌলিক অধিকার গ্রাস করতে না পারে, তার গ্যারান্টিও দেওয়া হয়েছে। সে লক্ষ্যে আইন বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ পরস্পর সম্পর্কিত ও বিভক্ত এবং ভারসাম্যমূলক।

৩. গণতন্ত্রের অন্যতম শর্ত হলো ভোটাধিকারের মাধ্যমে সরকার গঠন এবং পরিচালনার গণতান্ত্রিক বন্দোবস্ত। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে শাসনক্ষমতা জনপ্রতিনিধিদের হাতে ন্যস্ত। আধুনিক গণতন্ত্রের অর্থ আরও ব্যাপক। গণতন্ত্র কেবল সরকার গঠন এবং রাষ্ট্র পরিচালনার একটি পদ্ধতিই নয়, গণতন্ত্র নাগরিকদের জীবনযাপনের ধরন, সামাজিক-অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা যার ভিত্তিতে বাংলাদেশের জন্মসূত্র। সেই ধারায় সামাজিক-অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বৈষম্যের অবসান এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক গণতন্ত্রের মৌলিক নীতি এবং আদর্শ রূপায়ণের রূপরেখা স্পষ্টভাবে সংবিধানে দৃশ্যমান।

৪. বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্র বলতে সব ধরনের সামাজিক বৈষম্যের অবসান, জাতি-ধর্ম-বর্ণ, ধনী-গরিব, গ্রাম-শহরের সুযোগের সমতা, নারী-পুরুষ-নির্বিশেষে সমাজের সব সদস্যের সমমর্যাদার স্বীকৃতিকে বোঝায়। গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক চর্চা বিকাশ এবং ব্যক্তি ও সামাজিক গণতন্ত্রের প্রতি দ্ব্যর্থহীন অঙ্গীকার এই সংবিধানের ১৫৩টি অনুচ্ছেদে বিধৃত রয়েছে।

ক. রাজনৈতিক গণতন্ত্র হলো জনসাধারণের ইচ্ছা ও সম্মতির মাধ্যমে পরিচালিত সরকার ব্যবস্থার মৌলিক দিক। জনগণ দেশের মালিক, তাদের সার্বভৌম ক্ষমতার স্বীকৃতি, অবাধ-সর্বজনীন ভোটাধিকার, রাষ্ট্র পরিচালনায় জনসাধারণের কাছে সরকারের চূড়ান্ত দায়িত্বশীলতা, সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে মৌলিক অধিকারের গ্যারান্টি প্রদান।

খ. অর্থনৈতিক গণতন্ত্র বলতে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপে সমভাবে অংশগ্রহণের অধিকার, অর্থনৈতিক বৈষম্য ও শোষণের অবসান, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা এবং ন্যূনতম জীবনযাত্রার মানের নিশ্চয়তা বিধান। অর্থনৈতিক ন্যায়নীতি ছাড়া সামাজিক ও রাজনৈতিক গণতন্ত্র ফলপ্রসূ হতে পারে না। অর্থনৈতিক ন্যায়নীতি এবং জনগণের প্রাপ্যতা ও ন্যায্যতা গণতন্ত্রের প্রধান ভিত্তি। আর্থ-রাজনৈতিক ন্যায়নীতি রাষ্ট্রীয়ভাবে সমতা প্রতিষ্ঠা, শোষণের অবসান, ধন-বৈষম্যের বিলুপ্তি সাধন, প্রত্যেক নাগরিকের জন্য ন্যূনতম জীবনযাত্রার মানের নিশ্চয়তা বিধান, কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, বৃদ্ধ বয়সে অর্থনেতিক নিরাপত্তার স্বীকৃতি, দারিদ্র্যের অবসানসহ অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা সৃষ্টি করে।

জাতীয় আয় ও সম্পদের এককেন্দ্রিকতা প্রতিরোধ, জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে যথাযথ ব্যবস্থা, কাজের মানবিক পরিবেশ সৃষ্টি, অবসর বিনোদন, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে থাকা অংশের জন্য অর্থনৈতিক প্রণোদনার ব্যবস্থা এবং নারী-পুরুষের সমতার নীতি। এসব মানবিক চাহিদা, আকাক্সক্ষা এবং মহৎ স্বপ্ন ’৭২ সনের সংবিধানে গ্রথিত।

৫. বাংলাদেশের সংবিধানে উল্লিখিত অনুচ্ছেদ ও নীতিগুলো ধ্বংস বা দলীয়করণ করে যখন ব্যক্তিকেন্দ্রিক ও একনায়কতন্ত্রের বৃত্তে বন্দি হয় তখন কর্তৃত্ববাদী শাসকের উদ্ভব হয়। বাংলাদেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনের ভয়াবহ পরিণতি দৃশ্যমান হয়েছে। কর্তৃত্ববাদী শাসনের মূল যন্ত্র হলো পুলিশ, প্রশাসন এবং লুটেরা সিন্ডিকেট। তারাই হয়ে ওঠে শক্তিমান চক্র। দল, সরকার, সংসদ নেতৃত্ব যখন এক ব্যক্তির হাতে চলে যায়, তখন দানবীয় রাজত্ব কায়েম হয়। জনগণ উপেক্ষিত হয়। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় এমন সব ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয় যা নির্বাচিত সরকারকেও ফ্যাসিবাদী করে তোলে। যেমন, সচিবালয়ের ওপরে প্রধানমন্ত্রীর সুপার-সচিবালয়। প্রায় সব ফাইল টেনে আনা হয়। ছাড়পত্র পেতে হয়। স্বাক্ষর করতে হয়। প্রধানমন্ত্রীকে যদি সব ফাইল দেখতে হয় তাহলে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের দরকার কী? প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় যদি সুপার কেন্দ্র হয়, তাহলে সচিবালয় থাকার প্রয়োজন কোথায়? কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা দুর্নীতি ও দুঃশাসন ব্যবস্থার ভিত্তি। অথচ সংবিধানে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করার বিধান আছে যে, প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে নির্বাচন হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা স্থানীয় সরকার গঠন করে প্রতিটি স্তরে নেতৃত্ব দেবেন। প্রশাসন চালাবেন। কর আদায়, বাজেট ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবেন। তারা হবেন স্বশাসিত। বলতে গেলে এগুলো হবে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং উন্নত দেশের মতো প্রতিটি জেলায় হবে জেলা সরকার।

৬. কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন, ‘প্রাদেশিক সরকার গঠনের।’ বাংলাদেশ একটি একক স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র। মোট ভূখণ্ড প্রায় ৫৬ হাজার বর্গমাইল। এই ক্ষুদ্র ভূখণ্ডে প্রাদেশিক সরকার গঠন গ্রহণযোগ্য নয়। এ কথা মনে রাখতে হবে ১৯৪৭-এর দেশ ভাগের সময় কুচবিহারে রংপুর ও দিনাজপুরের একাংশ একীভূত ছিল। তেমনি সিলেট আসামের অংশ ছিল, যা রেফারেন্ডামের মাধ্যমে এদেশে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রায় ১০ ভাগের এক ভাগ, যারা প্রতিনিয়ত স্বায়ত্তশাসনের নেপথ্যে স্বশাসিত হওয়ার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এ সমস্ত কিছু বিবেচনা করে প্রাদেশিক সরকার গঠন হবে রাষ্ট্রীয় সংহতি বিনষ্টের বীজ বপন করা। তেমনি আমলাতান্ত্রিক মাথাভারী প্রশাসনের দৌরাত্ম্য।

৭. দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রে আদৌ প্রয়োজন নেই। বাংলাদেশ ফেডারেল রাষ্ট্র নয়। একক সত্তা বিশিষ্ট রাষ্ট্র। তারপরও প্রশ্ন থাকে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ কীভাবে গঠিত হবে? কীভাবে প্রতিনিধিরা নির্বাচিত হবেন? তারা কারা? সমাজের জ্ঞানী-গুণী অথবা সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ উচ্চকক্ষে থাকবেন, সেক্ষেত্রে তারা কোন পদ্ধতি ও প্রক্রিয়ায় উচ্চ কক্ষে নির্বাচিত হবেন তা পরিষ্কার করে কেউ বলেননি। যারা উচ্চ কক্ষের কথা বলছেন, বিষয়টি তাদের পরিষ্কার করা দরকার। ভারতে কেন্দ্রীয় আইনসভা দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট। ভারতের সংবিধান প্রণেতাগণ গ্রেট ব্রিটেনের সংসদীয় গণতন্ত্রের ঐতিহ্য ও পদ্ধতি অনুসরণে দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠন করেছেন। ফেডারেল রাষ্ট্রে দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা থাকতে পারে। ভারতীয় দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা অর্থাৎ উচ্চতর কক্ষ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের প্রতিনিধি দ্বারা গঠিত। ২৫০ জন সদস্য সমন্বয়ে রাজ্যসভায় রাষ্ট্রপতি, সাহিত্য, বিজ্ঞান, চারুকলা, সংগীত, সমাজসেবা ইত্যাদির ক্ষেত্রে যারা বিশেষ অবদানের পরিচয় রেখেছেন তাদের মধ্য থেকে অনধিক ১২ জনকে মনোনীত করতে পারেন। ভারতে উচ্চকক্ষের উপযোগিতা ও কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল এবং আরও জোরদার হয়েছে। বিভিন্ন বিধানসভা থেকে আগত প্রতিনিধিরা মূলত রাজনৈতিক দলের সমর্থক বা মতাদর্শের বিশ্বাসী। সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি মনোনীত মাত্র ১২ জন সদস্যের কিছুই করার থাকে না। ভারতে উচ্চকক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যয়বহুল একটি কক্ষ মাত্র। যা বাংলাদেশের মতো গরিব দেশে হবে শ্বেতহস্তী, যা লালন-পালন করার অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশের নেই।

৮. ‘প্রাদেশিক সরকার ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ’ করতে গেলে প্রয়োজন হবে নতুনভাবে নতুন সংবিধান। এর জন্য অপরিহার্য হবে গণপরিষদ গঠন। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে নতুন করে সংবিধান লিখতে গেলে গণপরিষদ গঠন এবং তার মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়ন একটি জটিল, দুরূহ ও সময়ক্ষেপণের বিষয়। বাংলাদেশে বর্তমানে সংসদ নেই। গণপরিষদ গঠন করতে গেলে জনগণের কাছ থেকে ভোটের মাধ্যমে ম্যান্ডেট নিতে হবে। সে বাস্তবতা দেশে বিরাজ করছে না। যেসব অনুচ্ছেদ পরিবর্তন, পরিমার্জন করা জরুরি সেগুলো সংবিধান সংশোধন করে সময়ের চাহিদা অনুযায়ী বিন্যস্ত করা সম্ভব। সংবিধান পুনর্লেখন বর্তমান ক্রান্তিকালীন সময়ে অযৌক্তিক, বরং যথাযথ কার্যকর সংশোধন বাঞ্ছনীয়। এ ছাড়াও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী ও নিরপেক্ষকরণ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য, ৭০ অনুচ্ছেদ, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান আধুনিকীকরণের পাশাপাশি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার অপরিহার্য সংশোধন জরুরিভাবে করা সম্ভব।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন