শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

যেতে হবে গণতন্ত্র ও সুশাসনের পথে

খায়রুল কবির খোকন
যেতে হবে গণতন্ত্র ও সুশাসনের পথে

শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হয়েছে। দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই ও বোনদের বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা। বাংলাদেশ ঐতিহ্যগতভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আমরা বিশ্বাস করি, ধর্ম যার যার দেশ সবার। দেশের নাগরিক হিসেবে যে কোনো মানুষ তার নাগরিক অধিকার ভোগ করবে। একইভাবে তারা ভোগ করবেন ধর্ম পালনের স্বাধীনতা। বিগত সরকারের আমলে এক অদ্ভুত তত্ত্ব হাজির করা হয়েছিল। বলা হতো ধর্ম যার যার উৎসব সবার। শুনতে ভালো লাগলেও এ তত্ত্ব বিভেদের উসকানি দিয়েছে। দুনিয়ার সব সভ্য সমাজে নানা ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করা হয়। এটি গণতান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। তবে ধর্মীয় উৎসব সবার হতে পারে না খুব সংগত কারণেই। যারা মূর্তি পূজার বিরোধী তারা পূজার উৎসবে অংশ নেবেন, তা আশা করা যায় না। এ ধরনের প্রত্যাশা বরং অস্বস্তি বাড়ায়। মুসলমানদের ঈদুল আজহায় কোনো সনাতন ধর্মাবলম্বীর অংশগ্রহণ স্বস্তিদায়ক বলে বিবেচিত হয় না। এমন তত্ত্ব বরং বিভেদ সৃষ্টিতে মদত জোগায়।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের নাগরিকদের পরিচয় বাংলাদেশি করেছিলেন জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব মানুষের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়ে। বাংলাদেশের ৯৯ ভাগ মানুষ বাঙালি হলেও তিনি শতকরা এক ভাগ ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর কথা ভুলে যাননি। বাংলাদেশে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সব ধর্ম সম্প্রদায়ের লোক বসবাস করে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ সহাবস্থান আমাদের জাতীয় ঐক্যকে দৃঢ় করেছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে পূজামন্ডপের নিরাপত্তা রক্ষায় সব সম্প্রদায়ের লোক সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সহযোগিতা করেছে। তবে আমি মনে করি, দেশে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হওয়া দরকার যেখানে মসজিদ-মন্দির, গির্জা-প্যাগোডার নিরাপত্তা রক্ষায় কাউকে ভাবতে হবে না। দেশে সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু কোনো বিভাজন থাকবে না। সব ধর্মের অধিকার রক্ষায় রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো একসঙ্গে কাজ করবে।

এ বছর শারদীয় দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে সম্প্রীতি রক্ষার অভিন্ন অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেছিলেন বিভিন্ন ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। জুলাই বিপ্লবের পর কয়েকদিন সুযোগসন্ধানীরা অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে চেয়েছিল। জুলাই বিপ্লবকে প্রশ্নবিদ্ধ করা ছিল তাদের উদ্দেশ্য। কারণ জুলাই বিপ্লবে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছিল। যেমন জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছিল ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়। কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে সচেতন ছাত্র-জনতা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরবাড়ি-মন্দিরে পাহারা বসিয়েছে। এমনকি মাদরাসার ছাত্ররা রাত জেগে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের দুরভিসন্ধি ঠেকাতে প্রতিরক্ষাব্যূহ রচনা করেছে। জুলাই বিপ্লবের সেøাগান ছিল দেশটা কারোর বাপের নয় ১৮ কোটি মানুষের। এটি নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক দলগুলোকেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। সরকারকেও যে কোনো ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নাগরিক অধিকার সংরক্ষণে যত্নবান হতে হবে। বিশেষ করে গণতন্ত্রচর্চায় সমঝোতা ও সংযমের পথ বেছে নিতে হবে আমাদের সবাইকে। দেশে গণতন্ত্র থাকলে দল-মত-ধর্ম-নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার রক্ষায় তা যথেষ্ট। গণতান্ত্রিক সমাজে একটা মানুষও যদি ভিন্ন মতাবলম্বী থাকে তার অধিকারকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। তার বিশ্বাসকে মূল্য দেওয়া হয়।  গণতন্ত্রে নাগরিকদের মনুষ্য পরিচয় সবকিছুর ঊর্ধ্বে প্রাধান্য পায়। গণতন্ত্রে সংখ্যাগুরু হলেই যা ইচ্ছা তাই করার অধিকার থাকে না।

গত বুধবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরের পূজামন্ডপ পরিদর্শনকালে বলেছেন, পরিবর্তনের সুযোগ সবাইকে নিতে হবে। এ দেশটা কারও একার নয়। ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনা ছিল অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক একটা রাষ্ট্র ও সমাজ নির্মাণ। সেই লক্ষ্যেই কাজ করছে বিএনপি। দলের পক্ষ থেকে, দলের চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেছেন, শারদীয় দুর্গাপূজা আপনাদের জীবনে অনাবিল আনন্দ নিয়ে আসুক, একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নির্মাণ করুক, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত হয়ে থাকুক। আমরা ভয়াবহ দানবীয় শক্তিকে পরাজিত করেছি। আমাদের একটা নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে যেখানে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না ধর্মান্ধতা থাকবে না সাম্প্রদায়িকতা থাকবে না। প্রতিশোধ-প্রতিহিংসা বা ঘৃণার কোনো রাজনীতি থাকবে না। অতীতে যেমন বিএনপি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে, ঠিক একইভাবে আগামীতেও থাকব। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, একটি রাজনৈতিক দল বরাবরই বলে তারাই নাকি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ত্রাণকর্তা। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের যত জমিজমা, সম্পত্তি দখল করে নেওয়া হয়েছে তার মূলেও তারা ছিল। এটি নিছক অভিযোগ নয়। কেউ যদি তদন্ত করে দেখেন, তবে কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে আসবে। ভবিষ্যতে জনগণের ভোটে যে সরকার নির্বাচিত হবে তারা এ বিষয়ে তদন্তের আয়োজন করতে পারে। কোথায় কারা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জায়গা জমি এমনকি মন্দির দখল করেছে তা তদন্ত করে তাদের হাতে ফেরত দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। এটি করা হলে তা একটি মহৎ কাজ বলে বিবেচিত হবে।

সবারই জানা, প্রায় ১৬ বছর ধরে ফ্যাসিবাদী শাসন চেপে বসেছিল এ দেশের মানুষের ঘাড়ে। জুলাই বিপ্লব ফ্যাসিবাদী দৈত্যের কবল থেকে জাতিকে মুক্তি দিয়েছে। বছরের পর বছর ধরে দেশের মানুষ ভোটাধিকার বঞ্চিত। কাজেই গণতন্ত্র বা নির্বাচিত সরকার কবে প্রতিষ্ঠিত হবে তা ১৮ কোটি মানুষের আগ্রহের বিষয়। জুলাই বিপ্লবের পর যে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাদের লক্ষ্য দেশকে গণতন্ত্রের পথে নিয়ে যাওয়া। তবে তার আগে দেশের যে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ভেঙে পড়েছে এগুলো সচল করা তাদের কর্তব্য। এজন্য তারা সংস্কার শুরু করেছেন। রাজনৈতিক দলগুলো চায় এ সংস্কার দ্রুত সম্পন্ন হোক। যত সম্ভব কম সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠিত হোক। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হোক এটিও ১৮ কোটি মানুষের দাবি। এ দাবিকে সামনে রেখে গত ৬ অক্টোবর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপে দুই পক্ষের আস্থার সম্পর্ক আরও জোরদার হয়েছে বলে আমার মতো অনেকেরই বিশ্বাস। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে অংশ নেওয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। জনগণের আস্থা ধরে রাখার জন্যই সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন দরকার। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সংস্কার শেষ করে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া হবে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ছাড়াও উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির ভাষ্য, নির্বাচনই তাদের এক নম্বর অগ্রাধিকার। তবে নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে তারা সরকারের কাছে কোনো মাস বা দিন-কালের কথা বলেননি। বিএনপি ১৮টি দাবি সামনে রেখে কথা বলেছে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপ ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো সংস্কার চেয়েছে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলটি। দেশে প্রতিটি ক্ষেত্রে যে সমস্যার পাহাড় গড়ে উঠেছে, তার সমাধানে রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব অর্পিত হওয়া দরকার। জনগণের মনের ভাষা পড়ার ক্ষমতা একমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোরই থাকে। এ সত্যটি কখনোই ভুলে যাওয়া চলবে না।

বিএনপির পর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছে জামায়াতে ইসলামী। আলোচনায় জামায়াত নেতারা যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সংস্কার শেষ করে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। উভয় দলের ভাষ্য, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হোক তা তারা চান না। সেজন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। অভিন্ন বক্তব্য এসেছে জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দলের পক্ষ থেকে।

দ্রুত নির্বাচন না দিলে অথবা সংস্কারে দীর্ঘ সময় লাগলে গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষ অস্থির হয়ে উঠতে পারে। ভিন্ন পরিস্থিতির আশঙ্কা তৈরি হবে। কমিউনিস্ট পার্টি ও বাম জোটের নেতাদের ভাষ্য, নির্বাচিত সরকার ছাড়া সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যাবে না। এজন্য নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য  রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এখনই আলোচনা শুরু করা প্রয়োজন। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে জুলাই বিপ্লবের ফসল হিসেবে। তবে এ সরকার নির্বাচিত সরকার নয়। সরকারের যারা কর্ণধার তারা সুযোগ্য এবং সজ্জন সন্দেহ নেই। তবে তারা সাধারণ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন না।

রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন তাদের যাত্রাপথকে মৃসণ করতে সাহায্য করবে। অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার এবং নির্বাচন দুটিই সম্ভাব্য কম সময়ে সম্পন্ন করতে চায় তা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে নিশ্চিত হয়েছে।  শহীদ জিয়া একদলীয় পদ্ধতি প্রত্যাখ্যান করে দেশে বহুদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিলেন। আগামীতে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ পেলে বিএনপি সাচ্চা গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জুলাই গণ অভ্যুত্থান জনগণকে যে স্বাধীনতা দিয়েছে তা যে কোনো মূল্যে রক্ষা করা হবে।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’
‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’
‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস
রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ
‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান
সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি

পেছনের পৃষ্ঠা