শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

নির্বাচনের রোডম্যাপ ও জুনায়েদ হত্যা

খায়রুল কবির খোকন
Not defined
নির্বাচনের রোডম্যাপ ও জুনায়েদ হত্যা

বিএনপি সরকারের কাছে নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করছে। এ দাবিকে কেন্দ্র করে কেউ কেউ দেশের বৃহত্তম দলটির প্রতি নাখোশ হয়ে উঠেছেন। তাদের কথা আগে সংস্কার তারপর নির্বাচন। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের অপশাসন দেশের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে ফেলেছে। নির্বাচনের আগে সাংবিধানিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সংস্কার নিয়ে গণতন্ত্রকামী কোনো মানুষের আপত্তি নেই। কিন্তু সংস্কারের কারণে নির্বাচন বিলম্বিত হলে তাতে ষড়যন্ত্রকারীরাই লাভবান হবে। নির্বাচন কবে হবে সে বিষয়ে জনমনে যাতে সংশয় দানা বেঁধে না ওঠে তা নিশ্চিত করতেই আগেভাগে রোডম্যাপ ঘোষণায় সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান এক বিরাট অর্জন। হাজারো মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে বিজয় অর্জিত হয়েছে তা কোনোভাবেই হাতছাড়া করা যাবে না। কোনোভাবেই যাতে প্রতিবিপ্লবীরা সুযোগ না পায় সচেতন থাকতে হবে। আরব বসন্ত তিউনিশিয়া ও মিসরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এনে দিয়েছিল। তিউনিসিয়ায় গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হলেও মিসরে প্রতিবিপ্লবের মাধ্যমে জনগণের জয় কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে যাতে তার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তা নিশ্চিত করতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জড়িত সব দলকে সচেতন থাকতে হবে। এ বিষয়ে কেউ হটকারিতার পথ বেছে নিলে তা হবে আত্মহননের শামিল।

দেশের মানুষ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করেছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রত্যাশায়। দেড় দশক ধরে দেশের ১৮ কোটি মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। যে কারণে বিএনপি নির্বাচনের রোডম্যাপের কথা প্রথম থেকেই বলে আসছে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো বিশ্বাস করে সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ফসল হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার শুরু করা। বিশেষ করে নির্বাচন কমিশনের সংস্কার এবং ভোটার তালিকা তৈরির পর নির্বাচনের আয়োজন করা। নির্বাচনে যারা জয়ী হবে তাদেরও উচিত হবে জাতীয় সরকার গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন, তার দল নির্বাচনে জয়ী হলে জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে নিয়ে তারা সরকার গঠন করবেন। দেশবাসীর সামনে দেওয়া এই প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ নেই। সবারই জানা, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া সংস্কার টেকসই হয় না। বাংলাদেশ কিংবা যে কোনো দেশেই গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকার অবশ্যই জনগণের সরকার। তাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জনগণের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। তবে জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্রক্ষমতার হাত বদল নয়। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। তাই রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের আচার-আচরণেও গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। বাংলাদেশের বীর ছাত্র-জনতা, নারী-শিশু, কৃষক-শ্রমিক সব শ্রেণি-পেশার সর্বস্তরের জনগণ বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের জনগণ বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিতে রাজি, তবুও স্বৈরশাসন মেনে নিতে রাজি নয়। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন, হাত-পা-চোখ হারিয়েছেন কিংবা চিরতরে পঙ্গুত্ববরণ করেছেন- দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ আজীবন তাদের আত্মত্যাগ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। হতাহতদের পরিবারের প্রতি অবশ্যই রাষ্ট্রকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হবে।

জুলাই অভ্যুত্থানে নব্য ফ্যাসিস্টদের পতন ঘটলেও তারা বসে নেই। পর্দার আড়ালে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক শাসনের জন্য উন্মুখ। নির্বাচন অনুষ্ঠান বিলম্ব হলে তা ষড়যন্ত্রকারীদের হাত শক্তিশালী করবে। বলা হয়ে থাকে, অর্থনীতি হলো রাজনীতির প্রাণ। দেশের অর্থনীতি যে ভালো নয় তাতে দ্বিমত পোষণের সুযোগ নেই। হু হু করে বাড়ছে চাল ডাল তেল সবজি ডিমসহ সব পণ্যের দাম। ৫ আগস্ট আওয়ামী বাকশালীরা ক্ষমতা থেকে পালিয়েছে। তাদের দোসররা কয়েক দিন গাঢাকা দিলেও তারা আবার ইঁদুরের গর্ত থেকে বের হয়ে অপকর্ম ঘটাচ্ছে। গোপালগঞ্জের পর নরসিংদীতে তারা ফণা তুলেছে। ছাত্রলীগ নামের দুর্বৃত্তদের হাতে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার বাটিয়ারা গ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ছাত্রদল কর্মী জুনায়েদ আল হাবিব হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রুহুল কবির রিজভী ভাইয়ের নেতৃত্বে গিয়েছিলাম জুনায়েদের পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে। আমরা বিএনপি পরিবারের উদ্যোগে আমাদের নেতা তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা তুলে দিতে। আমরা চাই না দেশের আর কোথাও পরাজিত শক্তির দোসরদের হাতে আমাদের কোনো কর্মী প্রাণ হারাক। জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু হয়েছে। গোপালগঞ্জ ও রায়পুরায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের তাণ্ডবে যারা প্রাণ হারিয়েছেন সেই খুনিদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক সাজা আমরা দেখতে চাই। বিদ্যুৎ ঘাটতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এর ফলে কলকারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। কলকারখানার নিরাপত্তা নিয়ে উৎকণ্ঠা চলছে শিল্পোদ্যোক্তাদের মধ্যে। শেয়ারবাজারের ধস কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। ফলে দেশবাসী একটি নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চাচ্ছেন। যারা জনগণকে নিয়ে প্রতিকূল অবস্থার মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে। বিশৃঙ্খল অবস্থার রাশ টেনে ধরবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের এ মুহূর্তের কর্তব্য হওয়া উচিত নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা করা। এ রোডম্যাপ কার্যকর করার স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠিত করাও তাদের দায়িত্ব বলে বিবেচিত হওয়া উচিত। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে রয়েছেন নোবেল বিজয়ী ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর যে কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই সে বিষয়টি স্পষ্ট। এ সরকারের সুনামের স্বার্থেই জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচনের বিষয়ে ঘোষণা দিতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের থাবা ভাঙতে সমাজের সব ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। বিশেষ করে ব্যবসাবাণিজ্য শিল্প খাতে যে অস্বস্তিকর অবস্থা চলছে তার অবসান ঘটাতে গড়ে তুলতে হবে আস্থার পরিবেশ।

দেশের ব্যবসাবাণিজ্য অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে প্রায় দুই বছর ধরে। গত অর্থবছরে বন্ধ হয়েছে ২৭৫টি কলকারখানা। একটি দৈনিকের খবরে প্রকাশ, গত দুই মাসে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের দেড় শতাধিক ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে গত তিন মাসে ৮৩টি কোম্পানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা শিল্পকলকারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়া মানেই সেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের বেকার হওয়া। বিনিয়োগ আকর্ষণের নতুন কোনো উদ্যোগ না থাকায় দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসছেন না। দেশের অর্থনীতির জন্য যা একটি অশনিসংকেত। বিগত সরকারের আমলে মন্দার মুখেও যেনতেন করে ব্যবসায়ীদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে বাধ্য করা হয়। কিন্তু পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় লোকসান থেকে নিষ্কৃতি পেতে বিপুলসংখ্যক কোম্পানি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্থায়ীভাবে ব্যবসা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেই সে পথে হাঁটছে তারা। অন্তত ১৬০টি কোম্পানি বন্ধের প্রক্রিয়া এগিয়ে চলছে। এর মধ্যে বড় গ্রুপের প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। নতুন বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়ে নিবন্ধন নেওয়া কোম্পানিও রয়েছে বন্ধের তালিকায়। বন্যা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, ডলারের দাম আকাশছোঁয়া হয়ে ওঠার জন্য ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট চলছে। ব্যবসায়ী নেতাদের মতে, ডলার সংকট ব্যবসা পরিচালনা কঠিন করে তুলেছে। রাজনৈতিক অস্থিরতারও শিকার হয়েছেন ব্যবসাবাণিজ্য সংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থা মোকাবিলায় ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়াতে হবে সরকার ও প্রশাসনকে। রাজনৈতিক দলগুলোরও কর্তব্য হবে তাদের সাহস জোগানো। কলকারখানার নিরাপত্তার প্রশ্নে নিতে হবে জিরো টলারেন্স। শ্রমিক অসন্তোষের প্রকৃত কারণ উদঘাটন করে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন