শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

জুলাই অপরাধের বিচার সময়ের দাবি

শহিদ ইসলাম
Not defined
জুলাই অপরাধের বিচার সময়ের দাবি

একটি গণতান্ত্রিক ও বহুত্ববাদী সমাজের বৈশিষ্ট্য হলো সেখানে সবার কথা বলার ও রাজনীতি চর্চার সমান সুযোগ থাকে। দল, মত, জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে সবার সমান সুযোগ নিশ্চিত করাই এরূপ সমাজের লক্ষ্য। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনও হয়েছিল সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে। তবে ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার’ এর যে লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল তা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী সরকার ব্যবস্থায় জুলাই হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে মানুষের মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘন, খুন, গুম, ভোটাধিকার হরণ, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংসসহ নানাভাবে স্বাধীনতার লক্ষ্যকে নষ্ট করা হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর বিভিন্ন পক্ষ থেকে সেই সরকারের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের বিচারের দাবি উঠেছে।

দ্বিমত থাকার কথা নয় যে, স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে গত ১৫ বছর বাংলাদেশের জনগণ দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্যতম শাসন দেখেছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যে পরিমাণ দমনপীড়ন ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তা বাংলাদেশের আর কোনো শাসনামলে দেখা যায়নি। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য স্বৈরাচারী সরকার সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগ করেছে। আন্দোলন নিয়ন্ত্রণের নামে স্বৈরাচারী সরকারপ্রধানের নির্দেশনায় প্রায় ১ হাজার ৫০০ ছাত্র-জনতাকে খুন করা হয়েছে। এখনো অনেকে নিখোঁজ, হাজার হাজার মানুষ হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। গত ১৫ বছর বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে সুষ্ঠুভাবে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হয়নি। বিরোধী দলগুলোর ওপর এক ধরনের ‘আন-অফিশিয়াল’ নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় সৌন্দর্য হলো বিরোধী দলের উপস্থিতি ও তাদের নিয়মতান্ত্রিক ‘বিরোধিতা’। কিন্তু এ দীর্ঘ অপশাসনের সময় বিরোধী দলগুলোকে কোনোরকম সুযোগই দেওয়া হয়নি। বিরোধী দলগুলোকে নাই করে দেওয়ার একটা ফ্যাসিবাদী কালচার চর্চা করা হতো। হামলা, মামলা, রাজনৈতিক অফিসে তালা লাগিয়ে দেওয়া, যে কোনো কর্মসূচিতে ‘নিরাপত্তার’ অজুহাত দেখিয়ে অনুমতি না দিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে রাজনৈতিক মাঠ থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।

এসব ঘৃণ্য কাজের জন্য দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবি ‘অযৌক্তিক’ নয়। দীর্ঘদিনের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে আওয়ামী লীগসহ এর নেতৃবৃন্দের ওপর মানুষ অস্বাভাবিকরকম ক্ষিপ্ত। ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবি উঠেছে। কিন্তু নিষিদ্ধ করলেই কি গণতন্ত্রের পথ মসৃণ হবে?

গণতন্ত্রের সৌন্দর্য হলো সবাইকে কথা বলতে দেওয়া। এমনকি নিজের মতের সঙ্গে অমিল হলেও অন্যকে তা প্রকাশ করতে দেওয়া। কিন্তু ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ক্ষমতাসীন দলের ‘ন্যারেটিভ’-এর বাইরে সমাজে আর কোনো মতামত প্রকাশ করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। কারও মত যদি ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে যেত তাহলে ওই ব্যক্তির ‘মুখ চেপে’ ধরা হতো। যে কোনো সমালোচনাকেই সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হিসেবে ধরে ব্যক্তিগত আক্রমণ থেকে শুরু করে জেল-জুলুম এমনকি হত্যাও করা হতো। তাছাড়া আওয়ামী লীগের সমালোচনা করা মানেই ‘বিএনপি-জামায়াতের এজেন্ট’, ‘দেশ বিরোধী’ ও ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী’ ইত্যাদি তকমা দেওয়া হতো। এগুলো সুষ্ঠু রাজনীতি চর্চার জন্য খুবই ক্ষতিকর।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের পতনের পর বর্তমানে আওয়ামী লীগ কার্যত ‘বিরোধী দলে’ পরিণত হয়েছে। যদিও কোনো রাজনৈতিক দলই এখন ক্ষমতায় নেই, কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতনের পর তারাই এখন ‘বিরোধী’ দলের মতো হয়ে গেছে। এখন যদি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে তা ফ্যাসিবাদী সংস্কৃতিরই পুনরাবৃত্তি ঘটাবে। গণতান্ত্রিক সমাজ গঠন করতে হলে আওয়ামী লীগেরও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকা উচিত, তবে অপরাধের জন্য তাদের অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। কোনো গণতান্ত্রিক সমাজে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের ব্যাপার থাকাটা উচিত নয়। রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা ক্ষেত্রবিশেষে সমাজে চরম পন্থার জন্ম দেয়। সমাজে মেরুকরণ বাড়ায়। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ তৈরিতে বাধাগ্রস্ত করে। দল নিষিদ্ধ, সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করা, বাক-স্বাধীনতা হরণ করা এগুলো ফ্যাসিবাদী কারবার। বাংলাদেশে বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে ১৯৭৫ সালে প্রথমবারের মতো সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হয়, সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু ইতিহাস বলে যারা নিষিদ্ধ করার আয়োজন করে তারাই ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়। তাছাড়া দল নিষিদ্ধের রাজনীতি কূটকৌশল হিসেবেও বিবেচিত হয়। ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারকে এ কূটকৌশলের আশ্রয় নিতে দেখা গেছে। গণআন্দোলনে যখন তার পতন সন্নিকটে তখন ‘নির্বাহী আদেশে’ জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে ফাঁদ পেতেছিল। আন্দোলনকে নানাভাবে ‘ট্যাগিং’ দিয়ে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলন ফ্যাসিবাদের সব ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে বিজয় নিশ্চিত করেছে। রাষ্ট্র সংস্কার ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে যে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে তা যেন কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

প্রশ্ন আসতে পারে যারা দলীয় বাহিনী ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে সন্ত্রাস, গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে তাদেরকে কি রাজনীতি করতে দেওয়া উচিত? যারা গণহত্যা চালায়, মানবাধিকার লঙ্ঘন করে তাদের কি রাজনৈতিক অধিকার থাকা উচিত? এ প্রশ্নের সরল উত্তর দেওয়া কঠিন। তবে দুভাবে এর সমাধান করা যায়। এক. তাদের আদালতে বিচারের সম্মুখীন করে রায়ের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। কেউ যদি সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকে তাকে সন্ত্রাস দমন আইনের অধীনে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা। দুই. জনমতের ভিত্তিতে সেই দলকে প্রত্যাখ্যান করা। এ বিবেচনায় দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে সব অপকর্মের জন্য বিচারের সম্মুখীন করাই শ্রেয়। আওয়ামী লীগ যদি গণবিরোধী রাজনৈতিক দল হয় জনগণকেই সেই দলকে প্রত্যাখ্যান করার সুযোগ দিতে হবে। জনগণই তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। যেমনটা নির্ধারণ করেছিল ৫ আগস্ট। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে একটি দলের অধিকাংশ সদস্যই যখন অপকর্ম দ্বারা বেষ্টিত হয় তখন সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশের স্বার্থে সেই দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নজরে রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ।

ভবিষ্যতে যেন কোনো সরকার ফ্যাসিবাদী না হয়ে ওঠে সে জন্য বিগত শাসনামলে যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে সেগুলোকে বিচারের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা জরুরি। আওয়ামী লীগ যদি দল হিসেবে অপরাধী প্রমাণিত হয় তাহলে দল হিসেবে তার বিচার করতে হবে। আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মী অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তবে যারা কোনো অপকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিল না তারা যেন হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেউ যেন ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত না হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। সামগ্রিকভাবে ‘জুলাই অপরাধ’-এর জন্য সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা উচিত যাতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়।

তবে আদালত প্রাঙ্গণে ‘অপরাধীর’ ওপর হামলা ন্যায়বিচারকে বাধাগ্রস্ত করে। ‘মব’ দিয়ে আর যাই হোক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যায় না। অপরাধীর বিরুদ্ধে বিচারের দাবি উত্থাপন করা যায়, তাকে বিচারের অধীনে আনা যায় কিন্তু আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে বিচারাধীন ব্যক্তির গায়ে হাত তোলাটা ভালো কাজ নয়। স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত হয়ে একটা গণতান্ত্রিক সমাজ তৈরি করতে গিয়ে যেন খারাপ কিছু তৈরি না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে।

বিগত ১৫ বছরে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে একেবারে গ্রাম পর্যন্ত অপরাধের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত ছিল। ফ্যাসিবাদী এ অপরাধ চক্রকে বিচারের সম্মুখীন করতে হবে। তবে নামে-বেনামে মামলা না দিয়ে সুনির্দিষ্ট অপরাধের ভিত্তিতে মামলা প্রদান ও বিচারকার্য সম্পাদন করতে হবে। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা গণতান্ত্রিক সমাজের অন্যতম পূর্বশর্ত। যে সমাজে কেউ অপরাধ করে দায়মুক্তি পায়, সে সমাজে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কঠিন হয়ে পড়ে। জবাবদিহিমূলক সমাজ ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠার জন্য জুলাই-আগস্টে যে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তার বিচার নিশ্চিত করা সময়ের দাবি।

লেখক : পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডা

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে

এই মাত্র | বাণিজ্য

তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত
তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে
ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

১১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে