শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

ইমানের দাবি ও গুরুত্ব

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
Not defined
ইমানের দাবি ও গুরুত্ব

ইসলাম ধর্মের মৌলিক কাজ পাঁচটি। এই পাঁচটি বিষয়কে ইসলামের ভিত্তি বলা হয়। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি বিষয়ের ওপর; আল্লাহ ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই, মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর বান্দা ও তার রসুল এবং নামাজ কায়েম করা, জাকাত প্রদান করা, হজ আদায় করা ও রোজা পালন করা। (সহিহ বুখারি ও মুসলিম) একজন মুমিন মুসলমানের কাছে ইমানই সবচেয়ে বড় মহা মূল্যবান সম্পদ। ইমান লাভ করা ও মুসলমান হতে পারা একটি সৌভাগ্যের বিষয়, ইহকালে সফলতা, কবরে শান্তি, পরকালের মুক্তি এবং সবশেষে চিরশান্তির ঠিকানা জান্নাতের নিশ্চয়তা। রসুলুুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলবে আর এর ওপর তার মৃত্যু হবে সে জান্নাতে যাবে। (সহিহ বুখারি)

ইমানের প্রথম অংশ হলো- ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি এক, অদ্বিতীয়। তিনি একক, তাঁর কোনো অংশীদার নেই। ইমানের দ্বিতীয় অংশ মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ। মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রসুল। তিনি সর্বশেষ নবী। মানবজাতির হেদায়েতের জন্য তাঁকে প্রেরণ করা হয়েছে। এ কথা স্বীকার করা ও মনেপ্রাণে তা বিশ্বাস করা। এই ইমানের ওপরেই মানুষের ইহ ও পরকালীন জীবনের ব্যর্থতা এবং সফলতা নির্ভর করে। ইমানবিহীন আমলের কোনো মূল্য নেই।

আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, ‘শপথ সময়ের, নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। কিন্তু তারা নয়, যারা ইমান গ্রহণ করে ও সৎকর্ম করে। পরস্পর সত্যের উপদেশ দেয় এবং ধৈর্যের উপদেশ দেয়। (সুরা আসর)। যারা ইমান গ্রহণের পাশাপাশি নেক আমল করে তাদের প্রতি অনেক সুসংবাদও রয়েছে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা ইমান আনে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের অভ্যর্থনার জন্য আছে জান্নাতুল ফেরদাউস। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, সেখান থেকে স্থান পরিবর্তন করতে চাইবে না।’ (সুরা কাহফ, আয়াত : ১০৭-১০৮)। ইমানের মূল বিষয় হলো- আল্লাহর একত্ববাদের ওপর অবিচল থাকা, অটুট ও দৃঢ়বিশ্বাস রাখা এবং আল্লাহর প্রেরিত রসুল ও তাঁর প্রদত্ত দীনের আনুগত্য করা। ইমানের শিখর খুবই মজবুত ও সুদৃঢ়। ইমানের পরিধি অনেক ব্যাপক ও বিস্তৃত। ইমানের শাখা-প্রশাখা অন্তহীন। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইমানের সত্তরোর্ধ শাখা-প্রশাখা রয়েছে। প্রধান হলো- ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’। এর সবচেয়ে ছোট শাখা, রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা। আর লজ্জাশীলতা ইমানের একটি বিশেষ শাখা।’ (সহিহ বুখারি, মুসলিম) রসুলুল্লাহ (স.) ইমানের অসংখ্য শাখা-প্রশাখা থেকে তিনটি বস্তু আমাদের জন্য উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ইমানের যাবতীয় শাখা-প্রশাখা কোরআন-হাদিসে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। যাদের সাধ্য আছে তারা কোরআন-হাদিস থেকে অথবা বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের কাছ থেকে ভালোভাবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন তা নিজের জীবনে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা করা। ইহ ও পরকালে ইমানের সুফল লাভের জন্য ইমানের প্রতিটি শাখা জীবনে বাস্তবায়ন করার প্রচেষ্টা করতে হবে। সৎ আমলের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হওয়া এবং সৎকর্মের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ তৃপ্তি লাভ করা ও ইমানের স্বাদ অনুভবের জন্য ইমান সুদৃঢ় করার বিকল্প নেই। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তিনটি গুণ যার মধ্যে রয়েছে সে ইমানের স্বাদ আস্বাদন করেছে। এক. আল্লাহ ও তাঁর রসুল তার কাছে সব কিছু অপেক্ষা অধিক প্রিয়। দুই. কাউকে যে একমাত্র আল্লাহর জন্যই ভালোবাসে ও আল্লাহর জন্যই ঘৃণা করে। তিন. ইমান থেকে প্রত্যাবর্তন করা তার কাছে আগুনে নিক্ষেপিত হওয়ার মতো অনীহা হয়। (সহিহ বুখারি, মুসলিম)। একজন প্রকৃত ইমানদারের জীবনে ইমানের প্রভাব পড়বে। যার কাছে ইমান আছে তার কাজকর্ম, কথা, আমল ও আচার আচরণে ইমানের প্রভাব প্রতিফলিত হবে। ইমান হলো আন্তরিক বিশ্বাসের প্রতিফলন। আর যে ব্যক্তি কাজেকর্মে এই বিশ্বাসের প্রতিফলন বাস্তবায়ন করেন তিনি হলেন মুমিন-মুসলমান। একজন ইমানদার ও সত্যিকার মুসলমানের প্রভাব তার সহচর, প্রতিবেশী, সমাজ ও পরিবেশের ওপর বিস্তার করবে, ইমানদার কখনো ইসলাম বিবর্জিত কোনো আদর্শে প্রভাবিত হবে না। ইমানের ফলশ্রুতিতে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সা.) আনুগত্যের প্রতি তার স্পৃহা বেড়ে যাবে। আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সা.) প্রতি ইমানদারদের ভালোবাসা বৃদ্ধি পাবে। ইমানদার অপর মোমেনের প্রতি সহনশীল ও কল্যাণকামী হবে। তাদের মধ্যে পরস্পর আন্তরিকতার বন্ধন সৃষ্টি হবে। খোদাদ্রোহী একত্ববাদ পরিপন্থি কাজের প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি হবে। ইমানের যাবতীয় শাখা-প্রশাখা নিজের জীবনে বাস্তবায়নের জন্য আগ্রহ সৃষ্টি হবে। তারাই ইমানের প্রকৃত স্বাদ গ্রহণ করবে। অর্জন করবে ইহ ও পরকালে অফুরন্ত শান্তি। আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, ‘হে মুমিনগণ তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইমান গ্রহণ কর।’ (সুরা আন নিসা-১৩৬) আল্লাহ আমাদের তৌফিক দিন।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন
স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন

৫৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি
পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা
কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ
গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন বিচারপতি জিয়াউল করিম
অবসরে গেলেন বিচারপতি জিয়াউল করিম

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় প্রকল্পের টাকা ছাত্রলীগ নেতার পেটে, ফেরত দিতে চিঠি
কুলাউড়ায় প্রকল্পের টাকা ছাত্রলীগ নেতার পেটে, ফেরত দিতে চিঠি

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোরেলগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মোরেলগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা
লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত
নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?
শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা