শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

যেমন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তারকাদের

Not defined
যেমন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তারকাদের

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পথ ধরে এসেছে নতুন বাংলাদেশ। নতুনভাবে দেশ গড়ার প্রত্যয় সবার। জনসাধারণের মতো বৈষম্যহীন দেশের প্রত্যাশা শোবিজ অঙ্গনের তারকাদেরও। জেনে নেওয়া যাক কেমন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তারকাশিল্পীদের। কয়েকজন শিল্পীর প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ পান্থ আফজাল

 

এ দাবি ৭১ সালেও হয়েছিল : সোহেল রানা

ছাত্ররা এবার যেটা দাবি করেছে এটা দ্বিতীয়বারের মতো দাবি। একই দাবি আমরা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় করেছিলাম। ওই সময়ের দাবির মধ্যেই ছিল বৈষম্যহীন সমাজ তৈরি, প্রত্যেকের জন্য ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা, ধর্ম পালনে স্বাধীনতা, ভোটের অধিকার ইত্যাদি। আমরা অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছিলাম। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দুর্ভাগ্যজনকভাবে এসব দাবি মলিন হয়ে গিয়েছিল। তাই বর্তমানে ছাত্র-জনতার এ দাবিকে আমি বলি আমাদের সেই দাবির পুনঃজাগরণ।

১৯৭১ সালের ছাত্র-জনতার দাবিগুলো সব সরকারের আমলেই তারা অন্যায়, অত্যাচারের মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যই ম্লান করে দিয়েছে। দেশের প্রতিটি সেক্টরে যে পরিবর্তন আনার কথা ছিল তা হয়নি। ২০২৪ সালে এসেও ব্রিটিশ আইনকানুন দিয়ে এ দেশ চলছে। পুলিশ কারও পেটুয়া বাহিনী নয়, তারা জনগণের বন্ধু। তারাও চলছে ব্রিটিশ আইন দ্বারা। বিচার বিভাগে এখনো ব্রিটিশ শব্দ ‘মি লর্ড’ ব্যবহার করা হয়। তাহলে আমরা কেন স্বাধীনতা যুদ্ধ করলাম। ১৯৭১ সালে যে পরিবর্তনের জন্য ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত দিয়েছিল সেই পরিবর্তন না হওয়ায় আবারও এবার ছাত্র-জনতা প্রাণ আর রক্ত দিল। আমরা যেন এবার আর ভুলে না যাই যে ছাত্রদের ত্যাগ কখনো বৃথা যায় না। পৃথিবীতে কখনো ছাত্র আন্দোলন দমানো যায় না। সেনাবাহিনী এবার চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে, কারফিউর মধ্যেও তারা গুলি ছুড়েনি।

আমি তাই সেনাবাহিনীকে স্যালুট জানাই। পুলিশ বাহিনীও চেইন অব কমান্ড মেনে কাজ করেছে। কিন্তু কিছু অতি উৎসাহী পুলিশ বিশৃঙ্খলা ছড়িয়েছে। এখন সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে সন্ত্রাসী ও লুটেরাদের শাস্তি নিশ্চিত করা ও পুলিশের লুট হওয়া যাওয়া অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা। দেশ ও রাষ্ট্রের সর্বত্র শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। জাতির মধ্যে যেন আর কোনো বিভেদ না থাকে। সাড়ে সাত কোটি মানুষ যেমন ১৯৭১ সালে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তেমনি বিভেদ ভুলে আমরা যেন সত্যিকারের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করতে পারি এবং অন্যায়কারীদের শাস্তি নিশ্চিত হয় সেটাই এখন আমার প্রত্যাশা।

 

বৈষম্যহীন দেশ চাই : ববিতা

একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এদেশের ছাত্র-জনতা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই চাওয়া কি এ জাতির এখনো পূরণ হয়েছে? না, হয়নি। আর তাই বারবার বঞ্চিত হতে হতে সবার পিঠ যেন দেয়ালে ঠেকে গেছে। এ কারণেই ছাত্র-জনতা বৈষম্যহীন সোনার বাংলার গড়ার দাবিতে আবার রাজপথে নেমে এসেছে। বুকের তাজ রক্ত দিয়ে অধিকার আদায়ের চেষ্টা করেছে। আমি চাই এ রক্ত যেন আর বৃথা না যায়। সব দাবি বাস্তবায়ন ও স্বৈরশাসনমুক্ত একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ আমি চাই।

 

৭১-এর চাওয়া বাকি রয়েছে : কাজী হায়াৎ

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন কাজী হায়াতের যে চাওয়া ছিল তা হলো অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ, ভাতের ও ভোটের অধিকার নিশ্চিতকরণ, বাসস্থান এবং শিক্ষা গ্রহণের অধিকার। এসব চাওয়া এখনো আমার রয়ে গেছে। সব মানুষ যেন সমঅধিকার পায়, মানুষ যেন তার জন্মগত অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়, এবং সমাজে অন্যায়ের সঠিক বিচার হয়, আমি এখনো তা প্রত্যাশা করি। রাষ্ট্র পরিচালনায় একনায়কত্ব চাই না। সর্বস্তরের মানুষ যেন সমঅধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারে আমি সেই প্রত্যাশাই করছি।

 

জবাবদিহির স্বচ্ছতা চাই : তারিক আনাম

প্রত্যাশা সব সময়ই থাকে, এবারও আছে। রাজনৈতিকভাবে যে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে তা সমঝোতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিলে ভালো হয়, নইলে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও বাড়বে। এমন বিভাজন

কাম্য নয়। সরকার বা যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা সবার জবাবদিহির স্বচ্ছতা প্রয়োজন। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বাক স্বাধীনতার অধিকার থাকতে হবে, সত্য কথা বলতে যেন কেউ ভয় না পায়। উন্নয়ন যেভাবে আছে সেভাবে চলতে থাকুক, তবে চাইব সেটা আরও সুনিয়ন্ত্রিত হোক। সংস্কৃতিতে আরও পৃষ্ঠপোষকতা জরুরি। শিক্ষাব্যবস্থায় বেশ বড় পরিবর্তন এসেছে। আশা করি, এটার ভালো প্রতিফলন ঘটবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এর সুফল পাবে।

 

মানবিক সমাজ চাই : ফারুকী

এখন আমাদের অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকারের কাজ হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন বিচার বিভাগ, পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন-এগুলোকে সংস্কারের ব্যবস্থা করে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে যাওয়া। এ সরকারের প্রথম কাজ হবে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা। আইনের শাসনকে শক্ত করে তুলতে হবে, যাতে কেউ এ সফল আন্দোলনের অপব্যবহার না করতে পারে। বাংলাদেশে মন্দির থাকবে, মসজিদ থাকবে, প্যাগোডা থাকবে, গির্জা থাকবে, বোরকা থাকবে, জিনস থাকবে-সবকিছুই থাকবে বহুজনের এ সমাজে। আশার কথা, আমাদের তরুণ সমাজের মধ্যে আমি এ বিষয়ে সচেতনতা দেখতে পাচ্ছি। নিশ্চয়ই আমরা একটা মানবিক গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের দিকে এগিয়ে যাব।

 

দুর্নীতি চলবে না : আসিফ আকবর

শেষ পর্যন্ত আমাদের ছাত্রসমাজ বিজয়ী হয়েছে। প্রমাণিত হয়ে গেল বাংলাদেশে ১৯৫২, ৬৯, ৯০ এবং ২০২৪-ছাত্ররা কখনো ব্যর্থ হয়নি। এখন নতুন বাংলাদেশ হবে। আগের মতো লেজুড়বৃত্তির রাজনীতি হবে না, এটাই প্রত্যাশা। প্রতিটি দল থেকে গণতন্ত্র চর্চা শুরু করতে হবে। এ আন্দোলন রাজনীতিবিদদের জন্য অ্যালার্ট। ভবিষ্যতে ভুল করলে এমন পরিণতি ভোগ করতে হবে। স্বজনপ্রীতি, টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি আর চলবে না। নতুন প্রজন্ম জেগে উঠেছে। তারা আর সহিংসতাভিত্তিক দলের সঙ্গে থাকবে না। প্রতিহিংসা ভুলে সবাই আমরা নতুন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলব। ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ চাই, এটা ছাত্ররাই ঠিক করবে।

 

মানবিক গণতান্ত্রিক দেশ চাই : প্রিন্স মাহমুদ

এ বিজয় ছাত্রদের, এ বিজয় জনতার বিজয়। মনে রাখা উচিত সহিংসতার রাজনীতি আর নয়, একেবারেই নয়। এ প্রজন্ম লড়াই করেছে ন্যায্য অধিকার আর বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য। এটা আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। হানাহানি আর ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। তাজা প্রাণের এ বলিদানকে মনে রাখতে হবে। এ বলিদান যেন ব্যর্থ না হয়। সংযম চাই, শৃঙ্খলা চাই, মানবিক গণতান্ত্রিক একটা দেশ চাই। দলীয়করণের পরিণাম আমরা দেখেছি। চাটুকারিতার পরিণাম আমরা দেখেছি। ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার পরিণাম আমরা দেখেছি। এ থেকে আমাদের অবশ্যই শিক্ষা নেওয়া উচিত। কিছুদিন পরেই যেন আমরা এসব ভুলে না যাই। পুরনো কিছুর মতো নয়, বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ চাই।

 

সমতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে : সাবিলা

দ্রুত আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। সব ধর্মের, সব বিশ্বাসের মানুষ যেন প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে পারে, তার জন্য সমতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে। সবাই যেন নিজেদের কথা স্পষ্টভাবে বলতে পারে। পরিবেশ সুরক্ষায় যা যা করা প্রয়োজন সেগুলো যেন করা হয়। এছাড়া শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি প্রয়োজন। আমাদের দেশের অন্যতম বড় চিন্তার বিষয় দুর্নীতি। আমি চাইব অন্তর্র্বর্তীকালীন এ সরকার প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতি রোধে কাজ করবে। এখন থেকে কাউকে যেন কোনো কাজে ঘুষ দিতে না হয়। ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়ক চেয়ে আন্দোলন করেছিল ছাত্ররা। নতুন সরকার নিরাপদ সড়ক নিয়ে কাজ করুক।

 

গণতন্ত্র রিস্টার্টের শুরু : অমিতাভ রেজা

এটা নতুন প্রজন্মের জয়। ফার্মগেটে দাঁড়িয়ে ছাত্রদের সংহতি জানিয়ে বলেছিলাম, ওরাই রাষ্ট্র ঠিক করবে। ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ চাই, এটা ছাত্ররাই ঠিক করবে। সুতরাং নতুন সরকারে তাদের অংশগ্রহণ যেন থাকে। সংবিধানে যেখানে পরিবর্তন প্রয়োজন, সেখানেও যেন তারা অংশগ্রহণ করে। গণতন্ত্র রিস্টার্টের এটা মাত্র শুরু। আমাদের টিচার্স নেটওয়ার্ক থেকে যে রূপরেখা দেওয়া হয়েছে সেটা যেন পালন করা হয়। বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীন হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
নিতুর ডায়েরি
নিতুর ডায়েরি
ফারুকীর অনুরোধ
ফারুকীর অনুরোধ
জবাবে জয়া...
জবাবে জয়া...
ধারাবাহিক নাটক ‘সবুজ গ্রাম, পাথরের শহর’
ধারাবাহিক নাটক ‘সবুজ গ্রাম, পাথরের শহর’
রাজের নাটকে ইয়াশ-তটিনী
রাজের নাটকে ইয়াশ-তটিনী
ক্ষুব্ধ ঋতুপর্ণা
ক্ষুব্ধ ঋতুপর্ণা
মিউজিক ভিডিওতে সুনেরাহ
মিউজিক ভিডিওতে সুনেরাহ
গর্জে উঠলেন কঙ্গনা
গর্জে উঠলেন কঙ্গনা
ছিনতাইকারীর সংগীতপ্রীতি দেখে রীতিমতো মুগ্ধ
ছিনতাইকারীর সংগীতপ্রীতি দেখে রীতিমতো মুগ্ধ
আজও কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
কালজয়ী রিমেকে জেনিফার লোপেজ
কালজয়ী রিমেকে জেনিফার লোপেজ
চ্যানেল আইতে আজ ‘ভাত দে’
চ্যানেল আইতে আজ ‘ভাত দে’
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’
‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’
‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

লিটনের নেতৃত্বে টি-২০ মিশন শুরু কাল
লিটনের নেতৃত্বে টি-২০ মিশন শুরু কাল

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে দম্পতি আটক
সীমান্তে দম্পতি আটক

দেশগ্রাম

শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
সারা দেশে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জি এম কাদের ও চুন্নুর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
নারায়ণগঞ্জে জি এম কাদের ও চুন্নুর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ
শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালামাল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালামাল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

দেশগ্রাম