শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

এফডিসিকে চলচ্চিত্র মার্কেটিংয়ের দায়িত্ব নিতে হবে : উজ্জ্বল

Not defined
এফডিসিকে চলচ্চিত্র মার্কেটিংয়ের দায়িত্ব নিতে হবে : উজ্জ্বল

দেশীয় চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়ক, প্রযোজক ও পরিচালক আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বল। চলচ্চিত্রশিল্পের উন্নয়নে তাঁর নিরলস ভূমিকা অস্বীকার্য। চলচ্চিত্রের বিভিন্ন সমিতির নেতৃত্বেও ছিলেন তিনি। একই সঙ্গে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত আছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে চলচ্চিত্র নিয়ে কথা বলেছেন তিনি। তাঁর বিশেষ সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

বর্তমানে চলচ্চিত্রের অবস্থা আপনার দৃষ্টিতে কেমন?

দীর্ঘদিন ধরেই এ দেশের চলচ্চিত্র দৈন্যদশায় আছে। বলা যায় গ্রাউন্ডেড। এ অবস্থার রাতারাতি উত্তরণ সম্ভব নয়। কারণ আমাদের চলচ্চিত্রের প্রেক্ষাপট অনেক বড়। সেই ১৯৫৬ সালে ‘মুখ ও মুখোশ’ সবাক ছবি দিয়ে এ দেশে চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হয়। এরপর বিখ্যাত সব মেধাবী নির্মাতার হাত ধরে ধীরে ধীরে এ চলচ্চিত্র একসময় একটা সোনালি সময়ে আসীন হয়। তখন ছিল এনালগ যুগ। আর এখন ডিজিটাল যুগের সূচনা হয়েছে। কিন্তু চলচ্চিত্র নির্মাণের সূতিকাগার খ্যাত এফডিসি এ ডিজিটাল ব্যবস্থার প্রবর্তনে এখনো পুরোপুরি সক্ষম হয়নি। তাই এক্ষেত্রে আগে উন্নয়ন দরকার। তারপর আমাদের চলচ্চিত্রের প্রকৃত সময় আবার ফিরবে।

 

এ উন্নয়ন কীভাবে সম্ভব?

এখন এ ডিজিটাল যুগে আমাদের দেশে চলচ্চিত্রের নানাদিকের প্রশিক্ষণে কোনো একাডেমি বা ইনস্টিটিউট নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উন্নয়নের পথে এগোতে গেলে এগুলো আবশ্যক। আমাদের ফিল্ম ডেভেলপের জন্য এফডিসি মানে স্ট্রাকচার আছে। নির্মাতা শিল্পী কলাকুশলী সবই আছে। এখন শুধু আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবস্থা করা দরকার। তাহলেই চলচ্চিত্রের উন্নয়ন অনেকটা সহজ হবে বলে মনে করি।

 

এ উন্নয়নের দায়িত্বটা কাকে দেওয়া যেতে পারে?

এফডিসি যেহেতু নিয়ন্ত্রণ করে সরকার, তাই চলচ্চিত্রের উন্নয়নে সার্বিক দিক এফডিসির কাছে ন্যস্ত করতে হবে। চলচ্চিত্রের দুটি দিক আছে। একটি হলো কন্টেন্ট, অন্যটি মার্কেটিং। চলচ্চিত্র হলো কন্টেন্ট আর সিনেমা হল হলো মার্কেটিং। কন্টেন্ট তৈরির পর দর্শকের কাছে তা প্রদর্শনের জন্য মার্কেটিং করা হয় সিনেমা হলে। এখন মানুষের রুচি পাল্টেছে। সিনেমা দেখার মাধ্যমও বদলেছে। এখন স্বল্প আসনের সিনেপ্লেক্স কালচার চালু হয়েছে। এ মনোপুলি সেক্টরে আয় করাও খুব সহজ। তাই এফডিসিকে সারা দেশে সেন্ট্রাল সার্ভারের মাধ্যমে সিনেপ্লেক্সের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব দেওয়া হোক। আর চলচ্চিত্রের উন্নয়নে সরকার যেন এফডিসিকে একটি ফান্ড দেয়। সেই ফান্ড থেকে চলচ্চিত্র নির্মাণে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া যেতে পারে। এতে জয়েন্ট ভেঞ্চারের ব্যবস্থা করেও চলচ্চিত্রের প্রাণসঞ্চার করা সহজ হবে। এফডিসির অধীনে সারা দেশে থাকা সিনেপ্লেক্সগুলোতে সেই চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হলে চলচ্চিত্রের সব পক্ষ এখান থেকে যথাযথ সুবিধা পাবে। তাই চলচ্চিত্রের উন্নয়নে এফডিসির এখন প্রধান দায়িত্ব হতে হবে প্রোডাকশনের পাশাপাশি মার্কেটিং উইং তৈরি করা। একই সঙ্গে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা। প্রোডাকশনের পাশাপাশি যদি মার্কেটিংয়ের দায়িত্ব এফডিসি নেয় তাহলে আমি মনে করি নিয়মতান্ত্রিকভাবে উৎপাদন ও প্রদর্শন ব্যবস্থায় ক্ষেত্রে সমন্বয় ঘটাতে পারবে এফডিসি এবং এতে চলচ্চিত্র ব্যবসা লাভজনক হবে। তাছাড়া এখন চলচ্চিত্র প্রদর্শনের নতুন মাধ্যম ওটিটিও চালু হয়েছে, এখানেও মার্কেটিং করতে পারে এফডিসি। এ ছাড়া বিদেশে বাংলাদেশি প্রবাসীদের কাছে দেশীয় চলচ্চিত্রের ব্যাপক চাহিদা রযেছে। তাই বিভিন্ন অ্যাম্বাসির সহায়তায় বিদেশে নিয়মিত আমাদের ছবি মুক্তি দিতে পারলে চলচ্চিত্র ব্যবসায় দৈন্যদশা বলে আর কিছুই থাকবে না।

 

বিগত সরকারের আমলে চলচ্চিত্রের অবস্থা কেমন ছিল?

বিগত সরকারের আমলে দীর্ঘ ১৫ বছর রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতিসহ দেশের সব সেক্টর যেমন অন্যায় দুর্নীতিতে নিম্নগামী হয়েছে, চলচ্চিত্রও তার বাইরে নয়। এখানেও যথেষ্ট দলীয়করণ হয়েছে। আসলে তখন চলচ্চিত্রের যোগ্য লোকজনকে কোনো সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়নি। এ বিষয়গুলো পত্র-পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় এসেছে, সবাই দেখেছে। প্রকৃতপক্ষে ক্যামেরার সামনে কোনো কাজ হয়নি। যা হয়েছে পেছনে। এতে করে চলচ্চিত্রের প্রকৃত লোকজনের হাতে কোনো কাজ ছিল না। স্বৈরাচার সরকার দেশে থাকলে দেশের অধঃপতন হয়, চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।

 

বর্তমানে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে আপনার ভূমিকা কেমন হবে?

দেখুন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এ দেশে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রথা প্রবর্তন, চলচ্চিত্রের মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে কল্যাণ ফান্ড গঠন, একুশে পদক প্রথা চালু থেতে শুরু করে সবই করেছেন। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে চলচ্চিত্র নিয়ে আমার আলাপ-আলোচনা হতো। তিনি দেশের এ প্রধান ও বড় গণমাধ্যমটির উন্নয়নে নিবেদিতপ্রাণ মানুষ ছিলেন। তাঁর হাতে গড়া রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে আমি সবসময় যুক্ত ছিলাম। এখন আমি দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মানজনক পোস্ট সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। আগামীতে বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে চলচ্চিত্রের সময়োপযোগী সার্বিক উন্নয়নে আমি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার প্রত্যাশা করছি।

 

দীর্ঘদিন ধরে অভিনয় এবং নির্মাণ থেকে দূরে আছেন, কেন?

এর কারণ হলো একজন শিল্পী হচ্ছে ‘র ম্যাটেরিয়াল’ এর মতো। তাকে যে নির্মাতা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারবে তেমন নির্মাতার এখন বড়ই অভাব রয়েছে। পর্দায় আমার কাজে যে ইমেজ আমি দর্শকের মাঝে তৈরি করেছি সেই কাজের পরিবেশও এখন আর নেই। তাছাড়া বিভিন্ন চলচ্চিত্র সমিতিরও নেতৃত্বে সফল হয়েছিলাম। সব মিলিয়ে বলতে পারেন যদি সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরে আসে তবে অবশ্যই আবার অভিনয় ও নির্মাণে ফিরব।

এই বিভাগের আরও খবর
ছন্দার ‘তুমি আসবে বলে’
ছন্দার ‘তুমি আসবে বলে’
পরীমণির সঙ্গে মধুমিতা
পরীমণির সঙ্গে মধুমিতা
বিশেষ নাটকে সাব্বির-নাদিয়া
বিশেষ নাটকে সাব্বির-নাদিয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
রেখার আয়ের উৎস কী?
রেখার আয়ের উৎস কী?
‘অপরাধী’ থেকে মানুষ বেশি চিনেছে ‘নেশা’ দিয়ে
‘অপরাধী’ থেকে মানুষ বেশি চিনেছে ‘নেশা’ দিয়ে
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
সনজিত আচার্য আর নেই
সনজিত আচার্য আর নেই
নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে
নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে
ইমরান-পড়শীর কথা একটাই
ইমরান-পড়শীর কথা একটাই
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
সর্বশেষ খবর
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানকে অব্যাহতি আরও এক মামলায়
তারেক রহমানকে অব্যাহতি আরও এক মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন

পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম
পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম

দেশগ্রাম