অভিনেতা বাপ্পারাজ বলেন, চলচ্চিত্র সমিতি থাকতেই পারে। আমি বরাবর বলে এসেছি, সমিতি হলো আমার ব্যক্তিগত সুবিধা-অসুবিধা দেখার জন্য। আমার কোনো প্রবলেম হলে সমিতি আমাকে হেল্প করবে।
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, আমাদের ইন্ডাস্ট্রিটাই সমিতিকেন্দ্রিক হয়ে গেছে। সমিতির নেতা হওয়ার জন্য যুদ্ধ করে, কেস করে, এমন কিছু নাই যা তারা করেনি। কারণ প্রফেশনালি তারা এখন রিচ না। সমিতির মেম্বার হতে পারলেই সরকারি বিভিন্ন দাওয়াতে যেতে পারবে। একটা কার্ড পাবে, একটু ইম্পোর্টেন্স পাবে। তিনি কে?
তিনি শিল্পী সমিতির সভাপতি, তিনি শিল্পী সমিতির সম্পাদক। আমাদের এসবের দরকার ছিল না। একসময় আমরা নিজেদের পরিচয়ে পরিচিত ছিলাম। আমাদের ব্র্যান্ডের শার্ট-প্যান্ট দরকার ছিল না, আমরা নিজেরাই ছিলাম ব্র্যান্ড। এখন একজন নায়ক বা নায়িকার কাজ নিয়ে খবর প্রকাশিত হয় না। কয়টা প্রেম করেছেন, কয়টা বাচ্চা হলো, রাতে কোথায় ছিলেন এগুলো নিউজ হয়।