একাত্তর টেলিভিশনের লাইভ অনুষ্ঠান একাত্তর জার্নালে নবগঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সম্পর্কে আলোচনায় ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন যুক্ত হলে উপস্থাপকের অনুমতি নিয়ে যখন তাকে প্রশ্ন করি যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সকলেই এই প্রশ্ন তুলছেন যে, আপনি এই ঐক্যফ্রন্ট-এর অায়োজনে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করেন কি না? তখন প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন আমাকে `চরিত্রহীন‘ বলে গাল দেন।
তার এই গালি শোনার পর যে প্রশ্নগুলো মাথায় আসছে:
১. আজকে তফাজ্জল হোসেন মাণিক মিয়া বেঁচে থাকলে কী করতেন?
২. ১/১১-র সময়ে এর হাতে দেওয়া হয়েছিল রাষ্ট্রের দায়িত্ব?
৩. এরাই করবে গণতন্ত্র উদ্ধার? যে গণতন্ত্রে প্রশ্নকারী সাংবাদিককে চরিত্রহীন গালি শুনতে হয়?
৪. আইন এক্ষেত্রে কী বলে?
৫. নারী বলেই চরিত্রহীন বলে গাল দেওয়া যদি এতোটাই সহজ হয় তাহলে ভবিষ্যতে তারা ক্ষমতাসীন হলে নারীর অবস্থান কী হবে এদেশে?
৬. ড. কামাল হোসেনের মতো একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির পাশে এরকম একজন ভয়ঙ্কর ব্যক্তিকে কী মানায়? এদের সঙ্গে মিলে ড. কামাল হোসেন কী গণতন্ত্র দেবেন আমাদেরকে? চরিত্রহীন বলার গণতন্ত্র?
৭. রাজনীতিকে এতোটা পঁচিয়ে কারা নিজেদের রাজনীতির বাইরের সুশীল সমাজ বলে ১/১১-র সরকার গঠন ও তাকে সমর্থন দিয়েছিল?
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।
(লেখাটি মাসুদা ভাট্টির ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত)
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা