শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ০০:০০ টা

কাঁচাবাজারে গোলকধাঁধা

কাঁচাবাজারে গোলকধাঁধা

পাইকারি ও খুচরা বাজারে দামের ব্যবধান আকাশ-পাতাল। পকেট কাটা যাচ্ছে সাধারণ মানুষের। কাঁচাবাজারে কেন এই গোলকধাঁধা? সরেজমিনে প্রতিবেদন করেছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী, রুহুল আমিন রাসেল, আলী রিয়াজ, রফিকুল ইসলাম রনি, আকতারুজ্জামান, কুমিল্লা প্রতিনিধি মহিউদ্দিন মোল্লা ও নরসিংদী প্রতিনিধি সঞ্জিত সাহা

শীতের মৌসুমেও কাঁচাবাজার নিয়ে গোলক-ধাঁধায় ক্রেতারা। বাজারভেদে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের বিশাল হেরফের। পাইকারির সঙ্গে খুচরা বাজারের মূল্যেরও আকাশ-পাতাল ব্যবধান। বাজার নিয়ন্ত্রণে নেই কার্যকর কোনো উদ্যোগ। রাজধানীর অধিকাংশ কাঁচাবাজারে নেই সিটি করপোরেশনের মূল্যের তালিকা। আবার কোথাও কোথাও তালিকার সন্ধান পাওয়া গেলেও বাস্তবতার সঙ্গে কোনো মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। ঢাকায় বাজার যত বড় দামও তত বেশি লক্ষ করা গেছে। অবশ্য বিক্রেতারা বলছেন, পরিবহন মূল্য বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি চাঁদাবাজির কারণে শাক-সবজিসহ কাঁচাবাজারের দ্রব্যসামগ্রীর দামও বাড়ছে। অন্যদিকে রাজধানীর সঙ্গে বাইরের কাঁচাবাজারের চিত্রও ভিন্ন।

গতকাল রাজধানীর ১০টি কাঁচাবাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ বাজারেই সিটি করপোরেশন নির্ধারিত মূল্য তালিকা টানানো হয়নি। দু-একটিতে টানানো থাকলেও সেটি ক্রেতাদের চোখে পড়ে না। আবার দু-একটি বাজারে ফরমালিন চেকিং বুথ থাকলেও তা অকার্যকর দেখা যায়।

রাজধানীতে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের পাশাপাশি সবজি ও মাছের অন্যতম পাইকারি বৃহৎ আড়ত কারওয়ানবাজারে। খুচরাও বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে পণ্য আসে বাজারের পাইকারি আড়ত থেকেই। কারওয়ানবাজারের ক্রেতারা অবশ্য বলছেন, পাইকারি আড়তের সঙ্গে খুচরা বাজার থাকায় দাম কিছুটা কম। বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম যত কমই হোক ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজি তো আর কমে না। বাড়তি পরিবহন ভাড়াকেও দুষছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা। শান্তিনগর বাজারের সবজি ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম বলেন, কাঁচাবাজারের দাম প্রতিদিন ঠিক থাকে না, পরিবর্তিত হয়। পরিবহন মূল্যসহ নানা কারণে এর হেরফের হয়।

কারওয়ানবাজার : কারওয়ানবাজারের পাইকারি ও খুচরা বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, পাইকারি বাজার থেকে প্রতি কেজি ১০ টাকায় বেগুন কিনে খুচরা বিক্রেতারা ভোক্তাদের কাছ থেকে নিচ্ছেন ২৫ থেকে ৩০ টাকা। একইভাবে ১০ থেকে ১২ টাকার শিম বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা। ১২ টাকার লাল ও সাদা আলু বিক্রি করা হচ্ছে ১৮ থেকে ২০ টাকা। ১৬ টাকার দেশি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা। ১৫ থেকে ২০ টাকা দামের লাউ বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। ১২ টাকার ফুলকপি ২৫ টাকা, ১৫ থেকে ২০ টাকার বাঁধাকপি ২৫ টাকা। ১০ থেকে ১২ টাকার গাজর ২০ টাকা। ২০ টাকার কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০ টাকা। ২০ থেকে ২৪ টাকার পিয়াজ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। ১৮০ টাকার দেশি রসুন ও ১৭২ টাকা দামের চীনা রসুন বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা।

মাছের পাইকারি বাজারে ১০০ থেকে ২৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা হলেও খুচরা বাজারে বিক্রি হয় ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। ২৫০ থেকে ৪০০ গ্রামের ইলিশ পাইকারি বাজারে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা হলেও খুচরা বাজারে বিক্রি হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হয়। তবে প্রকারভেদে ১৩০ থেকে ২০০ টকার রুই মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হয় খুচরা বাজারে ২৫০ টাকা পর্যন্ত। ৭০ থেকে ২০০ টাকার কাতল বিক্রি হয় ৩৬০ টাকা। ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার টেংরা বিক্রি হয় ৫০০ টাকা। ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার দেশি কই বিক্রি হয় ৭৫০ টাকা ও ১০০ থেকে ১৪০ টাকার চাষ কই বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়। প্রকারভেদে ৯০ থেকে ১৩০ টাকার তেলাপিয়া ১১০ থেকে ১৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। বড় গলদা চিংড়ি পাইকারি বাজারে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা হলেও খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা। ১০০ টাকার ছোট চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা।

এদিকে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৪০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা ও পাকিস্তানি মুরগি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি গরুর মাংস ৩৭০ থেকে ৩৮০ টাকা ও প্রতি কেজি খাসির মাংস ৫৯০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গতকাল রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ১০টি কাঁচাবাজারে সরেজমিন ঘুরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের হেরফের চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে।

হাতিরপুল : রাজধানীর হাতিরপুল কাঁচাবাজারে বেগুন (কালো) বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, সাদা বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০, শিম ৪০ থেকে ৪৫, বগুড়ার আলু ৩৫, আলু (হল্যান্ড) ২০, টমেটো ৪০, করলা ৬০ থেকে ৭০, লাউ প্রকারভেদে ৩০, ৪০ বা ৫০, বড় ফুলকপি ৩০, মাঝারি আকারের ফুলকপি ২০, বড় বাঁধাকপি ৩০, ছোট বাঁধাকপি ২২ থেকে ১৫ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৭০, পিয়াজ দেশি ৪০, পিয়াজ ইন্ডিয়ান ৩০, রসুন দেশি ১৯০, মসুর ডাল দেশি ১৫০, মসুর ডাল বিদেশি ১৪০, ব্রয়লার মুরগি ১৬০, মুরগি পাকিস্তানি ১৮৫, রুই মাছ মাঝারি আকারের ৩০০ থেকে ৩৫০, কাতলা মাছ আকারভেদে ৩০০ থেকে ৩৮০, টেংরা মাছ ৪০০, কই মাছ (বিলের) ৫৫০, কই মাছ চাষকৃত ২০০ থেকে ২৫০, গরুর মাংস ৩৯০, তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ১৬০, গলদা চিংড়ি ৫২০ থেকে ৫৫০, ছোট চিংড়ি দেশি ৪০০, ছোট পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

শান্তিনগর : শান্তিনগরে বড় সাইজের গলদা চিংড়ির কেজি ১৩০০ টাকা। কই মাছের কেজি ২০০ টাকা। তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। রুই মাছের দাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। কাতল মাছ ৩০০ টাকা। টেংরা সাইজভেদে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা। এক কেজি সাইজের ইলিশ মাছের হালি চার হাজার থেকে ছয় হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, বড় বেগুন ৩৫ থেকে ৪০, শিম প্রতি কেজি ৩০, পিয়াজ ২০, আলু ২০, টমেটো প্রতি কেজি ৩০, গাজর ২৫, করলা ৬০, প্রতি পিস লাউ ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এক কেজি কাঁচামরিচ ৫০, ফুলকপি প্রতি পিস ২০ ও বাঁধাকপি প্রতিটি কিনতে হচ্ছে ২৫ টাকায়।

খিলগাঁও : খিলগাঁও বাজারে বড় সাইজের গলদা চিংড়ির কেজি ১১০০ টাকা। কই মাছের কেজি ২২০ টাকা। তেলাপিয়া ১২০ টাকা। রুই মাছের দাম পড়বে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। টেংরা সাইজভেদে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। মাঝারি সাইজের ইলিশ মাছের হালি এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা। দেশি মসুর ডাল ১৩০, বড় বেগুন ৪০, শিম প্রতি কেজি ২০, পিয়াজ ৩০, আলু ২৫, টমেটো প্রতি কেজি ২৫, গাজর ২০, প্রতি পিস লাউ ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০, ফুলকপি প্রতিটি ১৫ ও এক পিস বাঁধাকপি কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের ২০ টাকায়।

বিভিন্ন পণ্যের প্রকারভেদে মূল্য দেখা গেছে, আলু প্রতি কেজি ১০ থেকে ১২, ফুলকপি প্রতি পিস ১২, পাতাকপি ১৫, মিষ্টি কুমড়া ২৫, টমেটো ১২ থেকে ১৫, শিম ১৪ থেকে ১৬, করলা (ছোট) ৩০, পেঁপে ১৫, গাজর ১০, কাঁচামরিচ ২৫, কাঁচকলা ১০ টাকা (হালি), শসা ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আড়তের লাগোয়া যাত্রাবাড়ী মোড়ে কাঁচাবাজার রয়েছে। সেখানে গিয়ে দেখা গেল পাইকারি ও খুচরা দরে ফারাক অনেক। খুচরা বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ২০, ফুলকপি প্রতি পিস ২০, পাতাকপি ২৫, মিষ্টি কুমড়া ৪০, টমেটো ২০ থেকে ২৫, শিম ২০ থেকে ২৮, করলা (ছোট) ৪২, পেঁপে ২৫, গাজর ২০, কাঁচামরিচ ৪০, কাঁচকলা ২০-২৫ টাকা (হালি), শসা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ইলিশ (মাঝারি) ৭০০-১০০০ হালি, দেশি রুই ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি, তেলাপিয়া ১২০-১৬০, পাঙ্গাশ ৭০-১২০ টাকা কেজি দরে পাইকারি ও খুচরা বাজারে বিক্রি হতে দেখা গেছে। যাত্রাবাড়ী এলাকার সব বাজারেই গরুর মাংস ৪০০ টাকা, মুরগি সাদা ১৫০, লাল ১৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

উত্তর বাড্ডা : উত্তর বাড্ডায় গোল বেগুনের বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৪০ টাকা। লম্বা বেগুন বিক্রি হয় ৩০ টাকায়। শিম বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০, আলু ১৬, টমেটো ৩০ থেকে ৪০, করলা ৬০, লাউ ৪৫, ফুলকপি ৩০, বাঁধাকপি ২৫, কাঁচামরিচ ৪৫, রসুন (ইন্ডিয়ান) ১৮০ এবং দেশি ৮০ থেকে ১২০, দেশি ডাল ১৪০, ব্রয়লার মুরগি ১৫০, সোনালিকা ২৫০, দেশি মুরগি ৩৫০, গরুর মাংস ৩৮০, খাসির মাংস ৫০০ থেকে ৫৫০, ইলিশ মাছ দুইটায় এক কেজি ৮০০, রুই মাছ জীবিত ৩০০, বরফ দেওয়া ২০০ থেকে ২২০, কাতলা ২৮০, কই ২০০ থেকে ২৪০, তেলাপিয়া ১৪০, গলদা চিংড়ি ৫০০, ছোট চিংড়ি সাড়ে ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে কোনো মূল্য তালিকা দেখা যায়নি। এক মাছ বিক্রেতা বলেন, তালিকা টানানোর কথা তিনি শুনেছেন। কিন্তু কোথায় টানানো হয়েছে তা তার জানা নেই।

খিলবাড়িরটেক : ভাটারার খিলবাড়িরটেক কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। সিম ৩০, আলু ১৮, টমেটো ৩০, করলা ৮০, লাউ ৪০, ফুলকপি ২৫, বাঁধাকপি ২৫, গাজর ২৫, কাঁচামরিচ ৫০, পিয়াজ ২৫, রসুন ১২০ থেকে ১৮০, ডাল ১৪৫, সোনালিকা মুরগি ২৬০, দেশি মুরগি ১৮০, ব্রয়লার ১৬০, গরুর মাংস ৩৮০, খাসির মাংস ৬০০, রুই জীবিত ৩৫০, বরফ দেওয়া ২০০ থেকে ২২০, কাতলা বরফ দেওয়া ২৪০, কই ২০০, তেলাপিয়া ১৬০, গলদা চিংড়ি ৫০০ ও ছোট চিংড়ি ৪০০ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে নেই কোনো মূল্য তালিকা। এ প্রসঙ্গে এক মুরগি বিক্রেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, মাঝেমধ্যে সিটি করপোরেশন থেকে নোটিস দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো মূল্য তালিকা টানানো হয় না।

রামপুরা : রামপুরা কাঁচাবাজারে বেগুন (কালো) বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, সাদা বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০, শিম ৩০ থেকে ৩৫, বগুড়ার আলু ৩০, আলু (হল্যান্ড) ২০, টমেটো ৩০, করলা ৬০ থেকে ৭০, লাউ প্রকারভেদে ৩০, ৩৫ বা ৪০, বড় ফুলকপি ৩০, মাঝারি আকারের ফুলকপি ২০, বড় বাঁধাকপি ৩০, ছোট বাঁধাকপি ১৫ থেকে ২২, কাঁচামরিচ ৫০ থেকে ৬০, পিয়াজ দেশি ৪০, পিয়াজ ইন্ডিয়ান ৩০, রসুন দেশি ১৯০, মসুর ডাল দেশি ১৫০, মসুর ডাল বিদেশি ১৪০, ব্রয়লার মুরগি ১৫৫, মুরগি পাকিস্তানি ১৮৫, রুই মাছ মাঝারি আকারের ২৮০ থেকে ৩২০, কাতলা মাছ আকারভেদে ২৮০ থেকে ৩৫০, টেংরা মাছ ৪০০, কই মাছ (বিলের) ৫৫০, কই মাছ চাষকৃত ২০০ থেকে ২৫০, গরুর মাংস ৩৮০ থেকে ৩৯০, তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ১৬০, গলদা চিংড়ি ৫০০ থেকে ৫২০, ছোট চিংড়ি দেশি ৪০০, ছোট পাবদা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

শেওড়াপাড়া : শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারে বেগুন (কালো) বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা, শিম ৩০ থেকে ৩৫, আলু ১৮ থেকে ২৫, টমেটো ২৫ থেকে ৩০, করলা ৬০ থেকে ৭০, লাউ প্রকারভেদে ৩০ থেকে ৪০, বড় ফুলকপি ২৫, মাঝারি আকারের ফুলকপি ২০, বড় বাঁধাকপি ৩০, ছোট বাঁধাকপি ১৫ থেকে ২২, কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০, পিয়াজ দেশি ৪০, পিয়াজ ইন্ডিয়ান ৩০, রসুন দেশি ১৮০, মসুর ডাল দেশি ১৩৫, ব্রয়লার মুরগি ১৬০, মুরগি পাকিস্তানি ১৮৫, রুই মাছ মাঝারি আকারের ২৫০ থেকে ৪০০, কাতলা মাছ আকারভেদে ৩০০ থেকে ৩৫০, টেংরা মাছ ৪০০, কই মাছ (বিলের) ৬০০, কই মাছ চাষকৃত ২২০ থেকে ২৫০, গরুর মাংস ৩৮০ থেকে ৪০০, তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ১৬০, গলদা চিংড়ি ৫০০ থেকে ৫২০, ছোট চিংড়ি দেশি ৪৫০ টাকা।

আমতলী : আমতলী কাঁচাবাজারে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, শিম ৩০ থেকে ৩৫, আলু ২০ থেকে ২৫, টমেটো ২০ থেকে ৩০, করলা ৫৫ থেকে ৬৫, লাউ প্রকারভেদে ২৫ থেকে ৪০, বড় ফুলকপি ২৫, মাঝারি আকারের ফুলকপি ২০, বড় বাঁধাকপি ৩০, ছোট বাঁধাকপি ২০ থেকে ১৫, কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০, পিয়াজ দেশি ৪০, ভারতীয় পিয়াজ ৩০, রসুন দেশি ১৯০, মসুর ডাল দেশি ১৪০, ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ থেকে ১৬৫, মুরগি পাকিস্তানি ১৮৫ থেকে ২০০, রুই মাছ মাঝারি আকারের ২৫০ থেকে ৪০০, কাতলা মাছ আকারভেদে ৩০০ থেকে ৩৫০, টেংরা মাছ ৪৫০, কই মাছ চাষকৃত ২২০ থেকে ২৫০, গরুর মাংস ৩৮০ থেকে ৪০০, তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা।

সুপার সপ স্বপ্ন : রামপুরার স্বপ্নতে বেগুন (কালো) বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪৫ টাকা, বগুড়ার আলু ৩০, আলু (হল্যান্ড) ২০, টমেটো ৩০, ছোট ফুলকপি ৯, কাঁচামরিচ ৫০ থেকে ৬০, পিয়াজ দেশি ৪০, রসুন দেশি ১৬০, ব্রয়লার মুরগি পিস ১৯২, রুই মাছ মাঝারি আকারের ১৮৫, কাতলা মাছ ৪৩৫, টেংরা মাছ ৪০০, কই মাছ চাষকৃত (প্রেসেজ করা) ২৬০, গরুর মাংস ৩৮৫, গলদা চিংড়ি ৫২০, ছোট চিংড়ি দেশি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। 

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর