সোমবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৬ ০০:০০ টা
৭ নভেম্বরের অজানা কাহিনী

যেভাবে পালিত হবে দিবসটি

নিজস্ব প্রতিবেদক

আজ ৭ নভেম্বর। ১৯৭৫ সালের ঘটনাবহুল এ দিনটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠন নানা কর্মসূচি নিয়েছে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো দিনটি ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পালন করছে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ও জেএসডি পালন করছে ‘সিপাহি জনতার অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে। আর আওয়ামী লীগ সমর্থক বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট ও খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম স্মৃতি পরিষদ দিনটি ‘মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করছে।  ৭ নভেম্বর উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গতকাল একটি বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় জীবনের এক ঐতিহাসিক দিন। এদিনে সৈনিক-জনতা রাজপথে নেমে এসেছিল জাতীয় স্বাধীনতা সুরক্ষা ও হারানো গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবনের প্রত্যয় বুকে নিয়ে। ৭ নভেম্বরের চেতনায় সব জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবিত করে এ মুহূর্তে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা অত্যন্ত জরুরি। এদিকে ৭ নভেম্বর উপলক্ষে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলো গত ৫ নভেম্বর থেকে ১০ দিনের কর্মসূচি শুরু করেছে। কর্মসূচিতে রয়েছে আজ ভোরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ১০টায় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং আগামীকাল মঙ্গলবার বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভা।

এ উপলক্ষে জাসদ আজ বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে তাহের মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। একই সময়ে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পৃথক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে জেএসডি। খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম স্মৃতি পরিষদ আজ সকাল ১০টায় শাহবাগে পাবলিক লাইব্রেরির শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে স্মরণসভার আয়োজন করেছে। একই সময়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশের আয়োজন করেছে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর