বৃহস্পতিবার, ১৯ জুলাই, ২০১৮ ০০:০০ টা

বিএনপির কাছে দেড়শ আসন চেয়েও খুশি নয় শরিকরা

জামায়াত ৫০, এলডিপি ও খেলাফত মজলিশ ৩০, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) ১৬, কল্যাণ পার্টি ১০, বিজেপি ৩, জমিয়ত ও লেবার পার্টি ৬ করে এবং বাংলাদেশ ন্যাপ চায় ৫টি আসন

মাহমুদ আজহার

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিকরা দেড় শতাধিক আসন চায়। তবে এতেও খুশি নন তারা। তাদের অভিযোগ, এ বিষয়ে  বিএনপির কাছ থেকে কোনো আশ্বাসই মিলছে না। শরিক দলের একাধিক নেতা এখন প্রকাশ্যেই বলাবলি করছেন, সরকারি দলের পক্ষ থেকে নানা ‘প্রলোভন’ এমনকি ‘ভয়ভীতি’ও তাদের টলাতে পারেনি। নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করেই তারা বিএনপি জোট আঁকড়ে রয়েছেন। কিন্তু আগামী নির্বাচন নিয়ে কোনো কথাই বলছে না বিএনপি। তবুও কারাবন্দী জোটনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দিকে তাকিয়ে তারা ২০ দল ছাড়ার কথাও ভাবছেন না। বিএনপি অবশ্য শরিকদের আশ্বস্ত করে বলছে, সময়মতো সবারই মূল্যায়ন হবে। এখন তারা দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টিকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। তিনি মুক্তি পেলে তার নেতৃত্বেই ২০ দল নির্বাচনে যাবে। তখনই জোটের মধ্যে আসন বণ্টন হবে। তা ছাড়া ভিন্ন প্লাটফর্মে জোটের পরিধি আরও বাড়তে পারে। সেই প্রচেষ্টাও চলছে।  

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিএনপির কাছে জোটের প্রধান শরিক জামায়াতে ইসলামী চায় অন্তত ৫০টি আসন। জোটের লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এলডিপি ও খেলাফত মজলিশ চায় অন্তত ৩০টি করে আসন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) ১৬টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১০টি, বিজেপি ৩টি, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম এবং লেবার পার্টি চায় ৬টি করে আসন, বাংলাদেশ ন্যাপ ৫টি, এনডিপি ২টি, জাগপা ও এনপিপি চায় ৪টি করে আসন, ডেমোক্র্যাটিক লীগ ও ন্যাপ চায় ২টি করে আসন এবং সাম্যবাদী দল চায় ১টি আসন।  বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের সামনে এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তি। এ জন্য আমরা আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি রাজপথের কর্মসূচিতে আছি। আসন বণ্টনের সময় এখন নয়। নির্বাচনের এখনো অনেক সময় বাকি আছে। দেশের গণতন্ত্রের স্বার্থে বেগম জিয়াকে মুক্ত না করতে পারলে আসন দিয়ে কি হবে। চেয়ারপারসন মুক্তি পেলে আমাদের দাবিগুলোকে সরকার মেনে নিলে অবশ্যই আমরা নির্বাচনে যাব। আমাদের পাশাপাশি ২০ দলও এই সরকারের দুঃশাসনের শিকার। সেক্ষেত্রে নিশ্চয়ই জোটকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হবে। এ নিয়ে কারও হতাশ হওয়ার কিছু নেই।’ বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা জানান, জোটের দুই চারটি ছাড়া অধিকাংশ দলই নামসর্বস্ব ও প্যাডসর্বস্ব। এরমধ্যে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন নেই অন্তত ১২টির। জোটের অন্যতম প্রধান শরিক জামায়াতের নিবন্ধনও বাতিল হয়েছে। যদিও বিষয়টি এখন উচ্চ আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। ধানের শীষের প্রতীকের বাইরে নির্বাচন করে কোনো দলের জিতে আসাও কঠিন। বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতারা যত ভোট পাবেন, অনেক শরিক দলের কোনো কোনো নেতা সেই ভোটও পাবেন না, এটাই বাস্তবতা। বিষয়টি জোটকেও বুঝতে হবে। তারপরও বিএনপি জোটকে অবমূল্যায়ন করছে না। বিএনপি প্রধান এখন জেলে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া এখনো অনিশ্চিত। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সেই আন্দোলনে জোটের শরিকদের তেমন কোনো গরজ নেই। তারা সবাই এখন চায়, নিজেদের আসনের নিশ্চয়তা। জোটের শরিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা বিএনপির সঙ্গে আসন নিয়ে কথা বলতে চাইলে বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। দীর্ঘ সাত বছর শুধু নানাবিধ আশ্বাসেই কাটাতে হচ্ছে শরিকদের। বিএনপির এই দুঃসময়ে কোনো শরিক দল জোট ছেড়ে যায়নি। এ বিষয়টিও বিএনপি স্বীকার পর্যন্ত করে না। তা ছাড়া ২০ দলীয় জোটের বৈঠকে অনেকাংশে বিএনপির নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো চাপিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার পর ২০ দলকে বলা হয়, আপনারা সমর্থন দিন। তাতেই সমর্থন দেয় ২০ দল। জোটের শরিক দলের এক নেতা জানান, এ কারণে সিলেট সিটি করপোরেশনে জামায়াত স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তারা বিএনপিকে দুটি যুক্তি তুলে ধরেছে, একটি হলো মেয়র পদে সবগুলোতেই ২০ দল বিএনপির সব প্রার্থীকেই সমর্থন দিয়েছে। এবার ২০ দলের একটি শরিক দলের প্রার্থীকে সমর্থন দিলে বিএনপির প্রতি ২০ দলের শরিকদের আস্থা আরও বাড়বে। দ্বিতীয়ত, সিলেটে বিএনপি নিজের দলেই একাধিক প্রার্থী রয়েছে। সে নিজ ঘরের বিদ্রোহী প্রার্থীকে বসিয়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। সেক্ষেত্রে শরিক দলের প্রার্থী নিয়ে বিএনপি প্রশ্ন তুলতে পারে না। কারণ, এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। এতে সরকার বদল হয় না। জোটের শরিক দল কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম বীর প্রতীক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির কাছে শরিক দল হিসেকে আমরা চাই ১০টি আসন। তবে বড় শরিক দলের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে যা সিদ্ধান্ত হবে তাকেই সম্মান দেখাবে কল্যাণ পার্টি।’

এদিকে ২০ দল ছাড়াও যুক্তফ্রন্টসহ সরকারবিরোধী অন্যান্য দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়তে কাজ করছে বিএনপি। সেটা সফল হলে তাদেরও আর বেশ কয়েকটি আসন ছেড়ে দিতে হবে। যুক্তফ্রন্টের উদ্যোক্তা অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, তার ছেলে মাহী বি চৌধুরী, মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান, আ স ম আবদুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, অন্য দলের মধ্যে ড. কামাল হোসেন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীসহ এসব দলের সিনিয়র নেতাদের জন্য অন্তত ২০টি আসন ছেড়ে দিতে হবে বিএনপিকে।  বিকল্পধারার যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা একটি জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি নিয়ে কাজ করছি। এখানে আসন সংখ্যা মুখ্য হতে পারে না। আমরা জাতীয় রাজনীতির ভারসাম্য চাই, যাতে এককভাবে কোনো দল ক্ষমতায় না থাকে। বিএনপি একটি বড় দল হিসেবে তাদের আসন সংখ্যা বাড়তেই পারে তবে সেটা যেন ১৫০ এর বেশি না হয়।’

জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী যারা : আতাউর রহমান রাজশাহী-৩, রফিকুল ইসলাম খান সিরাজগঞ্জ-৪, আলী আলম সিরাজগঞ্জ-৫, মতিউর রহমান নিজামীর পরিবারের কোনো সদস্য পাবনা-১, এম এ হাকিম ঠাকুরগাঁও-২, মোহাম্মদ হানিফ দিনাজপুর-১, আনোয়ারুল ইসলাম দিনাজপুর-৬, মনিরুজ্জামান মন্টু নীলফামারী-২, আজিজুল ইসলাম নীলফামারী-৩, হাবিবুর রহমান লালমনিরহাট-১, শাহ হাফিজুর রহমান রংপুর-৫, নূর আলম মুকুল কুড়িগ্রাম-৪, আবদুল আজিজের পরিবারের কেউ বা জামায়াতের কেউ গাইবান্ধা-১, নজরুল ইসলাম লেবু গাইবান্ধা-৩, আবদুর রহিম সরকার গাইবান্ধা-৪, নুরুল ইসলাম বুলবুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২, মো. লতিফুর রহমান চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩, মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের ছেলে হাসান ইকবাল শেরপুর-১, অধ্যাপক জসিমউদ্দিন ময়মনসিংহ-৬, ফরীদউদ্দিন সিলেট-৫, মাওলানা হাবিবুর রহমান সিলেট-৬, মাওলানা আবদুস সোবহান পাবনা-৫, ছমিরউদ্দিন মেহেরপুর-১, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান চুয়াডাঙ্গা-২, মতিয়ার রহমান ঝিনাইদহ-৩, আজিজুর রহমান যশোর-১, আবু সাইদ মুহাম্মদ সাদাত হোসাইন যশোর-২, আবদুল ওয়াদুদ বাগেরহাট-৩, শহীদুল ইসলাম বাগেরহাট-৪, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী অথবা তার দুই ছেলে পিরোজপুর-১ ও ২, শফিকুল ইসলাম মাসুদ পটুয়াখালী-২, মিয়া গোলাম পরওয়ার খুলনা-৫, শাহ মুহাম্মদ রুহুল কুদ্দুছ খুলনা-৬, ইজ্জতউল্লাহ সাতক্ষীরা-১, আবদুল খালেক মণ্ডল সাতক্ষীরা-২, মুফতি রবিউল বাশার সাতক্ষীরা-৩, গাজী নজরুল ইসলাম সাতক্ষীরা-৪, ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১, শামসুল ইসলাম চট্টগ্রাম-১৪, হামিদুর রহমান আযাদ কক্সবাজার-২ ও শাহজালাল চৌধুরী কক্সবাজার-৪। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২, সিরাজগঞ্জ-৫, ময়মনসিংহ-৬, সাতক্ষীরা-১, পটুয়াখালী-২, কক্সবাজার-৪ এই ছয়টি আসনে জামায়াত নতুন করে লড়তে যাচ্ছে। তবে ময়মনসিংহ-৬ আসনে ২০০১ সালে জামায়াত প্রার্থী জোটের মনোনয়ন পেয়েও পরাজিত হন। সিরাজগঞ্জ-৫ ও কক্সবাজার-৪ আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান। এ কারণেই আসন দুটিতে ছাড় দিতে নারাজ তারা। এ ছাড়াও আরও কয়েকটি আসনে লড়তে চায় জামায়াত।

এলডিপি : কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম চট্টগ্রাম-১৪, ড. রেদোয়ান আহমেদ কুমিল্লা-৭, আবদুল করিম আব্বাসী অ্যাডভোকেট আবু ইউসুফ মোহাম্মদ খলিলুর রহমান জয়পুরহাট-২, অধ্যাপক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ চাঁদপুর-৩, আবদুল গণি মেহেরপুর-২, শাহাদাত হোসেন সেলিম লক্ষীপুর-১, কামাল উদ্দিন মোস্তফা মাগুরা-১, ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫, মো. নূরুল আলম চট্টগ্রাম-৭, ড. আবু জাফর সিদ্দিকী ময়মনসিংহ-২, ড. নেয়ামুল বশীর চাঁদপুর-৫, অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রাম-১৬, ড. জহিরুল হক ঝালকাঠি-১, এম এ বাশার ময়মনসিংহ-৮, মো. এয়াকুব আলী চট্টগ্রাম-১২, মো. হামিদুর রহমান ময়মনসিংহ-৯, অ্যাডভোকেট চৌধুরী এম এ খায়রুল কবির পাঠান নেত্রকোনো-৫, তমিজউদ্দিন টিটু ঢাকা-৫, অধ্যাপিকা কারিনা খাতুন বগুড়া-১, তৌহিদুল আনোয়ার ঝালকাঠি-২, অধ্যাপিকা তপতি রানী কর ময়মনসিংহ-৬, মো. শফিউল আলম ভূঁইয়া চট্টগ্রাম-১, অ্যাডভোকেট মোবারক হোসেন টাঙ্গাইল-৪, অ্যাডভোকেট মুখলেসুর রহমান বগুড়া-৩, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান মাদারীপুর-২, রুনা মঞ্জুর চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১, সালাহ উদ্দিন রাজ্জাক গোপালগঞ্জ-১, মোস্তফা কামাল চৌধুরী নওগাঁ-১ এবং সাইদুর রহমান রূপা সুনামগঞ্জ-৩। 

জাপা (জাফর) : ড: টি আই এম ফজলে রাব্বী চৌধুরী গাইবান্ধা-৩,  মোস্তফা জামাল হায়দার পিরোজপুর-১, এস এম এম আলম চাঁদপুর-৩, আহসান হাবিব লিংকন কুষ্টিয়া-২, নওয়াব আলী আব্বাস মৌলভীবাজার-২, কাজী জয়া কুমিল্লা-১১, সেলিম মাস্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪, এ এস এম শামীম ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫, জাফরুল্লাহ খান চৌধুরী কুষ্টিয়া-৩, অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান মুন্সীগঞ্জ-৩, ডা. শহীদ চাঁদপুর-১, আনিছুর রহমান মানিক ময়মনসিংহ-৭, আনোয়ারা বেগম গাজীপুর-৫ এবং প্রিন্সিপাল আবু ইউসুফ সেলিম রাজশাহী-৪।  এ ছাড়াও মাওলানা রুহুল আমিন, পটুয়াখালী, আবু নাসের চৌধুরী চট্টগ্রাম, আলী ওসমান খান ময়মনসিংহ থেকে নির্বাচন করতে চান।

ডেমোক্র্যাটিক লীগ : সাইফুদ্দিন মনি, ময়মনসিংহ-৮ এবং অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান চাঁদপুর-৪।

বিজেপি : আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১। এ ছাড়াও আরও ২টি আসন চায় দলটি। 

লেবার পার্টি (ইরান) : ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান পিরোজপুর-২, মাহবুবুর রহমান খালেদ সিলেট-১, ইঞ্জিনিয়ার ফরিদ উদ্দিন কুমিল্লা-৫ এবং ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ঢাকা-১৫। এ ছাড়াও হামদুল্লাহ আল মেহেদী গ্রুপের দুই নেতা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লড়তে চান।

এনপিপি : ডা. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ নড়াইল-২, এম ওয়াহিদুর রহমান কুমিল্লা-১০, মাওলানা হারুন অর রশীদ জামালপুর-৩ এবং মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা কিশোরগঞ্জ-২।

খেলাফত মজলিশ : দলের মহাসচিব অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদের জানান, তিনি হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে লড়বেন। বাকি আরও ২৯জন দলীয় প্রার্থী রয়েছে। এগুলো খুব শিগগিরই বিএনপির কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এর মধ্যে দুই চারটি কমবেশি হতে পারে।

বাংলাদেশ ন্যাপ : জেবেল রহমান গানি নীলফামারী-১, গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া নরসিংদী-৩, গোলাম সারোয়ার মৌলভীবাজার-২ ব্যারিস্টার মশিউর রহমান গানি রংপুর-৩ এবং সাদ্দাম হোসেন কুমিল্লা-১০।

সর্বশেষ খবর