শিরোনাম
বৃহস্পতিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৮ ০০:০০ টা

বাংলাদেশে গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্ব নেতাদের আস্থা

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশে গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্ব নেতাদের আস্থা

বাংলাদেশে গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বনেতারা আস্থা রেখেছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, উন্নয়নের সব সূচকে বাংলাদেশ আজ বিস্ময়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার  নেতৃত্বে অপ্রতিরোধ্য গতিতে অগ্রসরমান বাংলাদেশ। ইতিমধ্যেই স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নে নিরলস অবিচল কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২৪ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল এবং ২০৪১ সালে সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে। অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা। গতকাল জেনেভায় সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ড. শিরীন শারমিন। সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শ্যামলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা সভায় বক্তৃতা করেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম, মো. আবদুল কুদ্দুস, মমতাজ বেগম, আশেক উল্লাহ রফিক, মোহাম্মদ আবদুল মুনিম চৌধুরী এবং শামীম হায়দার পাটোয়ারী। জাতীয় সংসদের সিনিয়র সচিব ড. মো. আবদুর রব হাওলাদার, সুইজারল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান উপস্থিত ছিলেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘আর্থ-সামাজিক সব সূচকে বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ দৃশ্যমান। সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় জনগণ ভোগ করছে ইতিবাচক পরিবর্তনের সুবিধা।’ সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সব ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘দশম জাতীয় সংসদ অনন্য। সংসদে নারী প্রতিনিধিত্বও ক্রমবর্ধমান। বর্তমানে সংসদে ৭৩ জন নারী সংসদ সদস্য রয়েছেন। বিরোধী দলের ইতিবাচক ও গঠনমূলক সমালোচনা সংসদকে আরও বেশি কার্যকর করেছে। বিশ্বনেতারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চর্চায় আস্থা রেখেছেন। আর এ কারণেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সবচাইতে বড় দুটি গণতান্ত্রিক সংগঠন সিপিএ ও আইপিইউতে শীর্ষ পদে নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দিয়েছে।’

সর্বশেষ খবর