মঙ্গলবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা
ধানমন্ডি টু পল্টন সরগরম রাজনীতি

নির্ভয়ে মনোনয়ন উৎসবে ছিল বিএনপি

নিজস্ব প্রতিবেদক

নির্ভয়ে মনোনয়ন উৎসবে ছিল বিএনপি

বিএনপি অফিসে গতকাল উপচে পড়া ভিড়

দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর পর এমন দৃশ্যের দেখা মেলেনি নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। নির্বাচনের ঘোষণায় পাল্টে গেছে নয়াপল্টন। মনোনয়ন কিনতে আসা প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের ভিড়ে গতকাল সারা দিন সরগরম ছিল পুরো এলাকা। তৈরি হয় এক উৎসবমুখর পরিবেশ। গতকাল মনোনয়ন নিয়ে নেতা-কর্মীরা নির্ভয়ে  মেতেছে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। দীর্ঘ ১০ বছর পর নয়াপল্টনে দেখা যায় নেতা-কর্মীদের মুক্ত হাসি। রাজধানীর নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত ভিআইপি সড়কের এক পাশে গতকাল দিনভর যান চলাচল প্রায় বন্ধই ছিল। পুরো এলাকাই ছিল বিএনপি নেতা-কর্মীদের দখলে। গ্রেফতার আতঙ্ক নয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহযোগিতা করেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে নেতা-কর্মীদের উপচে পড়া ভিড়। পাঁচ তলা ভবন নেতা-কর্মীদের ভিড়ে ঠাসা। ধানের শীষ আর আন্দোলনের নানা স্লোগান। শোডাউন দিয়ে একটু পরপরই মনোনয়নপ্রত্যাশীরা আসছেন। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় ফরম কিনছেন তারা। পুলিশ সদস্যরাও দিনভর ছিলেন সতর্ক অবস্থানে। গ্রেফতারের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে ভিড় বেড়ে যাওয়ায় পুলিশ সদস্যরা যান চলাচলে সহায়তা করেন। নয়াপল্টনে বেলা পৌনে ১১টার দিকে ছয়টি বুথে প্রথম দিনের মতো দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কাছে ফরম বিক্রি শুরু করে বিএনপি। মনোনয়ন ফরম কিনতে লাগছে পাঁচ হাজার টাকা। আর জমা দেওয়ার সময় ২৫ হাজার টাকা জামানত দিতে হবে। আজও মনোনয়ন ফরম বিক্রি করা হবে। জমা দেওয়া যাবে আজ ও কাল বুধবার।

তিন আসনে খালেদা জিয়া : প্রথম দিন দলের চেয়ারপারসন কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য তিনটি আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু করে বিএনপি। খালেদা জিয়ার জন্য তিনটি আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন বিএনপির শীর্ষ তিনজন নেতা। গতকাল বেলা পৌনে ১১টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রির এই কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমেই খালেদা জিয়ার বাবার বাড়ির আসন ফেনী-১ (পরশুরাম-ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়া)-এর জন্য তার পক্ষে বিএনপির মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার আরেক পুরনো আসন বগুড়া-৬ (সদর)-এর জন্য তার পক্ষে দলের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। এ ছাড়া শ্বশুরবাড়ির আসন বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)-এর জন্য খালেদা জিয়ার পক্ষে আরেকটি মনোনয়ন ফরম কেনেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। অষ্টম সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া ফেনী, বগুড়ার এই তিনটিসহ পাঁচটি আসন থেকে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার পক্ষে ফরম সংগ্রহ করার পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজেও ঠাকুরগাঁও-১ (সদর) আসনের জন্য দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। পকেট থেকে পাঁচ হাজার টাকা বের করে সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর হাতে দিয়ে তিনি ফরম সংগ্রহ করেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন মির্জা ফখরুল।

বিএনপির শীর্ষ নেতাদের পক্ষে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় দলের কেন্দ্রীয় ও সিনিয়র নেতাদের মধ্যে মোহাম্মদ শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জয়নুল আবদিন ফারুক, ভিপি জয়নাল আবেদীন, আবদুস সালাম, রুহুল কবির রিজভী, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, রেহানা আখতার রানু, মীর সরাফত আলী সপু, আবদুস সালাম আজাদ, মো. মুনির হোসেন, তাইফুল ইসলাম টিপু, বেলাল আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গতকাল যেসব নেতা দলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন কুমিল্লা-১ ও কুমিল্লা-২ আসনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে দলের স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে দলের কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, ফেনী-৩ থেকে আবদুল লতিফ জনি, সুনামগঞ্জ-১ থেকে আনিসুল হক, ঢাকা-৪ আসনে আ ন ম সাইফুল, ঢাকা-৫ থেকে নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা-৬ থেকে সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাক হোসেন, ঢাকা-১১ থেকে এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১৬ থেকে আহসান উল্লাহ হাসান, ঢাকা-১৪ থেকে বজলুল বাসিত আঞ্জু ও এস এ সিদ্দিক সাজু, ঢাকা-১৭ আসনে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কামাল জামান মোল্লা, ফরিদপুর-৩ থেকে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও মাহবুবুল হাসান পিঙ্কু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ থেকে রফিক শিকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ থেকে সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, নওগাঁ-৬ আসনে সাংবাদিক মামুন চৌধুরী স্টালিন, যশোর-১ আসনে মফিকুল হাসান তৃপ্তি, ময়মনসিংহ-৬ থেকে আখতারুল আলম ফারুক, নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা চৌধুরী আবদুল্লাহ আল ফারুক, নাটোর-৪ নির্দলীয় হিসেবে মেহেদী হাসান নোমান, কিশোরগঞ্জ-৫ থেকে অ্যাডভোকেট বদরুল মোমেন মিঠু, মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে সাবেক এমপি আবদুল হাই, বরগুনা-১ আসনে মাহবুবুল আলম ও ফিরোজ উজ জামান মামুন মোল্লা, মো. সিরাজুল ইসলাম (ভোলা-২), মো. মনিরুজ্জামান মনির (বরগুনা-২), আ. খালেক হাওলাদার (মেহেন্দিগঞ্জ), ব্যারিস্টার এ সারোয়ার হোসেন (পিরোজপুর-১), ওমর আবদুল্লাহ শাহীন (বরগুনা-১), এ কে এম বশির উদ্দিন (মুলাদী-বরিশাল), এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আফতাফ হোসেন চৌধুরী (পটুয়াখালী-১), মিসেস সুরাইয়া চৌধুরী (পটুয়াখালী-১), আলহাজ মো. শাহজাহান খান (পটুয়াখালী-৩), আজহারুল ইসলাম মান্নান (নারায়ণগঞ্জ-৩), শাহারুন জাহান নিপা (বাগেরহাট-৪) আলহাজ শিপলু খান (পটুয়াখালী-৩), আলতাফ খান (পটুয়াখালী-৩), ইসমাত সুলতানা ইলেন ভুট্টু (ঝালকাঠি-২), আ ক ন কুদ্দুসুর রহমান (বরিশাল-১), ওমর চন্দ্র মিস্ত্রি (পিরোজপুর-১), কিশোরগঞ্জ-১ থেকে প্রকৌশলী ফয়সাল সালাম, নরসিংদী-৫ থেকে মোহাম্মদ শাহ আলম, খুলনা-৬ থেকে রফিকুল ইসলাম রফিক, কুমিল্লা-৪ থেকে আবদুল আউয়াল খান, ফরিদপুর-২ থেকে শামা ওবায়েদ রিংকু, মতিউর রহমান তালুকদার (বরগুনা-১), মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ (ভোলা-৩), মো. ফকরুল আলম (পিরোজপুর-১), গোলাম নবি আলমগীর (ভোলা-১), মো. রুহুল আমিন দুলাল (পিরোজপুর-৩), সাইদুল ইসলাম মিলন (ভোলা-৩), এবাদুল হক চাঁন (বরিশাল-৫), সরফুদ্দিন আহাম্মেদ সান্টু (বরিশাল-২), নজরুল ইসলাম খান (পিরোজপুর-১), মো. গোলাম ওয়াহিদ (বরিশাল-৪), শাহ মো. আবুল হোসেন (বরিশাল-৪), কর্নেল (অব.) মো. ইসাহান সিয়ান (পটুয়াখালী-৩), বেল্লাল হোসেন (বরিশাল-৩), মমতাজ বেগম (ঝালকাঠি-১), আবুল কাশেম মো. ফকরুল ইসলাম (ঝালকাঠি-২), রফিকুল ইসলাম মমিন (ভোলা-২), শহিদুল আলম তালুকদার (পটুয়াখালী-২), হাফিজ ইব্রাহীম (ভোলা-২), সেলিম রহমান (বরিশাল-৩), ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ (বরিশাল-৩), রুহুল আমিন আকিল (কিশোরগঞ্জ-২), শেখ মো. মজিবুর রহমান ইকবাল (কিশোরগঞ্জ-৫), সৈয়দ শহিদুল হক জামাল (বরিশাল-২), সৈয়দ শহিদুল হক জামাল (পিরোজপুর-১), সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন (ঝালকাঠি-২), মো. আসিফ আলতাফ (ভোলা-১), কে এম কামরুজ্জামান নান্নু (বরিশাল-৬), শহিদুল্লাহ তালুকদার (ভোলা-২), ফয়জুল হক (ঝালকাঠি-১), এমাদুল হক বশির (পিরোজপুর-৩), রঞ্জিত কুমার বাড়ৈ (বরিশাল-২), এ কে এম রুহুল আমিন বাবলু (ভোলা-৩), মাওলানা মো. শামিম (বরগুনা-২), লায়ন এম আর হাওলাদার (ভোলা-৩), নাজিমুদ্দিন আলম (ভোলা-৪), জাহাঙ্গীর মো. আলম (ভোলা-২), সেলাইন সরকার কুট্টি (পটুয়াখালী-১), গাজী কামরুল ইসলাম সজল (বরিশাল-১), গাজী তৌহিদুল ইসলাম (বরগুনা-১), কবিরউদ্দিন আফসারী (বরিশাল-৪), নুরুল ইসলাম খান মাসুদ (বরিশাল-৬), হারুন-অর-রশিদ (ভোলা-১), জি এস আবদুস সবুর কামরুল (ঝালকাঠি-২), ব্যারিস্টার আশিকুর (পটুয়াখালী-৩), ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আলম (পিরোজপুর-১), আহসান হাবিব কামাল (বরিশাল-৫), এস এম এ বকর (বরিশাল-২), খুলনা-৩ থেকে রাকিবুল ইসলাম বকুল, বাগেরহাট-৪ থেকে মনিরুল হক ফরাজী, বাগেরহাট-৩ থেকে কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম ও লায়ন ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম, আলহাজ আবদুস ছাত্তার খান (বরিশাল-৩), ভূঁইয়া আলমগীর হোসেন (বরিশাল-১), মো. মাহাবুবুল আলম (বরগুনা-১), মো. নুরুল ইসলাম নয়ন (ভোলা-৪), বেগম খালেদা জিয়া (ফেনী-১), বেগম খালেদা জিয়া (বগুড়া), বেগম খালেদা জিয়া (বগুড়া-গাবতলী), আবদুল আউয়াল মিন্টু (ফেনী-৩), হেফাজ উদ্দিন চৌধুরী (ফেনী-১), অধ্যাপক জয়নাল আবেদিন ভিপি (ফেনী-২), লুত্ফর রহমান কাজল (কক্সবাজার-৩), এস আবদুল হামিদ (চট্টগ্রাম-৩), মো. আশরাফউদ্দিন (চট্টগ্রাম-৩), মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন (চট্টগ্রাম-৫), মনির আহমেদ লক্ষ্মীপুর-১, শহীদুল ইসলাম চৌধুরী (হিরু চৌধুরী) (লক্ষ্মীপুর-২), কর্নেল (অব.) ড. আবদুল মজিদ (লক্ষ্মীপুর-২), মো. মাহবুবুল হক রিপন (ফেনী-৩), আবুল হাসেম বুলবুল (ফেনী-১), আলহাজ মো. নুর নবী ভূঞা (ফেনী-১), আলহাজ মো. নুর নবী ভূঞা (ফেনী-২), এ ওয়াই বি আই সিদ্দিকী (চট্টগ্রাম-৪), খামলাই ম্রো (বান্দরবান-১), বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ (নোয়াখালী-৫), আবু মোহাম্মদ নিপার (চট্টগ্রাম-১৩), ফজলুর রহমান বকুল (ফেনী-২), মেজবাউল মিল্লাত (ফেনী-৩), মোহাম্মদ ফজলুল আজিম (নোয়াখালী-৬), মেজর (অব.) মো. রেজাউল হক (নোয়াখালী-৩), মো. কামাল উদ্দিন (চট্টগ্রাম-৮), ব্যারিস্টার মনির হোসেন কাজল (নোয়াখালী-১), মো. আবুল কাসেম রাজু (ফেনী-৩), নাজিম উদ্দিন আহমেদ (লক্ষ্মীপুর-১), মো. আবদুর রহিম (লক্ষ্মীপুর-১), মো. সাহাব উদ্দিন (লক্ষ্মীপুর-১), মো. মহিন উদ্দিন (নোয়াখালী-৬), মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়া (চট্টগ্রাম-১২), সরওয়ার জামাল নিজাম (চট্টগ্রাম-১৩), মিনার চৌধুরী (ফেনী-১), ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা (চট্টগ্রাম-৫), আবুল খায়ের ভূঞা (লক্ষ্মীপুর-২), ফয়সাল মাহমুদ ফয়জী (চট্টগ্রাম-২), জিয়া আহম্মদ মিস্টার (ফেনী-২), অ্যাডভোকেট আবু তাহের (ফেনী-২), আবদুল মমিন (লক্ষ্মীপুর-৪), গোলতাজ বেগম (চট্টগ্রাম-১১), ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (নোয়াখালী-৫), মো. আকবর হোসেন (ফেনী-৩), মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (চট্টগ্রাম-১), এস এম আতিকুল ইসলাম লতিফি (চট্টগ্রাম-১), মো. মঈন উদ্দিন (চট্টগ্রাম-১), আবদুল্লাহ আল নোমান (চট্টগ্রাম-১০), কাজী মো. মফিজুর রহমান (নোয়াখালী-২), শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী (লক্ষ্মীপুর-৩), দিদারুল ইসলাম মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৪), ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাছির উদ্দিন (অব.) (ফেনী-৩), এরশাদ উল্ল্যাহ (চট্টগ্রাম-৮), শামসুল আলম (চট্টগ্রাম-৯), সোয়েব রিয়াদ (চট্টগ্রাম-৯), মো. জাবেদ রেজা (বান্দরবান), মাম্যাচিং (বান্দরবান), মোহাম্মদ নুরুল মোস্তফা (চট্টগ্রাম-৩), মোস্তফা কামাল পাশা (চট্টগ্রাম-৩), মো. রফিউল ইসলাম (ফেনী-৩), হাবিবুর রহমান নান্টু (ফেনী-১), শাহজাহান চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), শাহানারা বেগম (লক্ষ্মীপুর-২), গিয়াস কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২), গিয়াস কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬), গিয়াস কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৭), সারোয়ার আলমগীর (চট্টগ্রাম-২), এ কে এম আবু তাহের (চট্টগ্রাম-৪), মো. কুতুব উদ্দিন বাহার (চট্টগ্রাম-৭), গাজী মো. শাহাজাহান জুয়েল (চট্টগ্রাম-১২) এবং ড. এমরান চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১) আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। সর্বশেষ রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গতকাল সারা দিনে মোট এক হাজার ৩২৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।

সর্বশেষ খবর