শনিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা

বিএনপির ২০২ প্রার্থীর নাম প্রকাশ

বিক্ষোভে উত্তাল গুলশান কার্যালয়, সমঝোতায় পৌঁছেনি ঐক্যফ্রন্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ দলের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে ২০২ জনকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি। গতকাল বিকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন। বাকি ৯৮ জনের তালিকা আজ ঘোষণা করা হবে। রাতে প্রার্থীদের হাতে ধানের শীষ প্রতীকসংবলিত চিঠি তুলে দেওয়া হয়। প্রার্থী তালিকা ঘোষণাকে কেন্দ্র করে দুপুরের পর থেকেই বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ও নেতা-কর্মীরা গুলশান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন। কার্যালয়ের ভিতরে যখন প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল তখন বাইরে বিক্ষোভও চলছিল। বঞ্চিত প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকরা মধ্যরাত পর্যন্ত বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। আবার কারও নাম ঘোষিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্লোগানে আনন্দে ফেটে পড়েন তার কর্মী-সমর্থকরা। এদিকে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেননি বিএনপি মহাসচিব। দুই জোটের শরিকদের আসন বণ্টন চূড়ান্ত না হওয়ায় প্রার্থী ঘোষণা করা যায়নি। বিএনপির আংশিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করার আগে গুলশান কার্যালয়ে দুপুরে ঐক্যফ্রন্টের শরিক গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু ও নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরীর সঙ্গে দেড় ঘণ্টা বৈঠক করেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরও ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গেও পৃথকভাবে বৈঠক করেন বিএনপি নেতারা। রাতে ২০-দলীয় জোট ও ফ্রন্টের আসন বণ্টন চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। জানা যায়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটকে ৫০টির মতো আসন ছাড় দিতে সম্মত হয়েছে বিএনপি। এদিকে নির্বাচন করতে বিদেশ থেকে দেশে ফিরে কারাগারে গেলেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন। তবু তার জন্য বিএনপির মনোনয়ন জুটল না। এ ছাড়া যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর (সাকা) পরিবারের কেউই মনোনয়ন পাননি। একই অভিযোগে মনোনয়ন পাননি যুদ্ধাপরাধী প্রয়াত আবদুল আলিমের ছেলে ফয়সাল আলিম। প্রার্থী ঘোষণাকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে আমরা এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির অংশ হিসেবে আমরা এ নির্বাচনে আছি। আমাদের দলের যারা নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পাবেন, তাদের নামও সেখানে আসবে। এ ছাড়া ২০-দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের তালিকাও আজ ঘোষণা করা হবে।’এদিকে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছর ও জিয়া দাতব্য ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাত বছরের দণ্ড নিয়ে গত ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও বগুড়া-৭ আসনে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আজ নির্বাচন কমিশনে আপিল শুনানি হবে।

২০৬ আসনে ধানের শীষ প্রতীক পেলেন যারা : পঞ্চগড়-১ ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ ফরহাদ হোসেন আজাদ, ঠাকুরগাঁও-১ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-৩ জাহিদুর রহমান, দিনাজপুর-২ মো. সাদিক রিয়াজ, দিনাজপুর-৪ আক্তারুজ্জামান মিয়া, দিনাজপুর-৫ এ জেড এম রেজাউল হক, নীলফামারী-১ রফিকুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ মো. হাসান রাজীব প্রধান, লালমনিরহাট-২ মো. রুকনদ্দিন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, রংপুর-২ মোহাম্মদ আলী সরকার, রংপুর-৩ রিতা রহমান, রংপুর-৪ এমদাদুল হক ভরসা, রংপুর-৬ মো. সাইফুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-১ সাইফুল ইসলাম রানা, কুড়িগ্রাম-৩ তাসভীর-উল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪ মো. আজিজুর রহমান, গাইবান্ধা-৪ ফারুক কবীর আহমেদ, গাইবান্ধা-৫ ফারুক আলম সরকার, জয়পুরহাট-১ ফজলুর রহমান, জয়পুরহাট-২ ই এম খলিলুর রহমান, বগুড়া-১ গাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-৪ মোশাররফ হোসেন, বগুড়া-৫ জি এম সিরাজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. শাহজাহান মিয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মো. আমিরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ হারুন-অর রশীদ, নওগাঁ-১ মো. মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ শামসুজ্জোহা খান, নওগাঁ-৩ পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী, নওগাঁ-৪ আবুল হায়াত মো. শামসুদ্দিন প্রামাণিক, নওঁগা-৫ মো. জাহিদুল ইসলাম ধলু, নওগাঁ-৬ আলমগীর কবীর, রাজশাহী-১ ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৪ আবু হেনা, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম মণ্ডল, রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চাঁন, নাটোর-১ কামরুন্নাহার, নাটোর-২ সাবিনা ইয়াসমিন ছবি, নাটোর-৩ দাউদার মাহমুদ, নাটোর-৪ আবদুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-১ রোমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, সিরাজগঞ্জ-৩ আবদুল মান্নান তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৫ আমিরুল ইসলাম খান আলিম, সিরাজগঞ্জ-৬ কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিশ, পাবনা-২ এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ কে এম আনোয়ারুল ইসলাম, পাবনা-৪ হাবিবুর রহমান হাবিব, মেহেরপুর-১ মাসুদ অরুণ, মেহেরপুর-২ জাবেদ মাসুদ মিল্টন, কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-৩ জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, চূয়াডাঙ্গা-১ মো. শহীদুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান খান বাবু, ঝিনাইদহ-২ অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ, ঝিনাইদহ-৪ সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যশোর-১ মফিকুল হাসান তৃপ্তি, যশোর-৩ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ টি এস আইয়ুম, যশোর-৬ আবুল হোসেন আজাদ, মাগুরা-১ মো. মনোয়ার হোসেন, মাগুরা-২ অ্যাডভোকেট নিতাই রায়চৌধুরী, নড়াইল-১ এস এম সাজ্জাদ হোসাইন, বাগেরহাট-১ মো. শেখ মাসুদ রানা, বাগেরহাট-২ এম এ সালাম, খুলনা-১ আমির এজাজ খান, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল, সাতক্ষীরা-১ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, পটুয়াখালী-১ আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-৩ গোলাম মাওলা রনি, পটুয়াখালী-৪ এ বি এম মোশাররফ হোসেন, ভোলা-২ হাফিজ ইব্রাহিম, ভোলা-৩ মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম, ভোলা-৪ নাজিম উদ্দিন আলম, বরিশাল-১ জহির উদ্দিন স্বপন, বরিশাল-২ সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, বরিশাল-৩ অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, বরিশাল-৫ মজিবর রহমান সরোয়ার, বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান, ঝালকাঠি-১ ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঝালকাঠি-২ জেবা আমিন খান, পিরোজপুর-৩ রুহুল আমিন দুলাল, জামালপুর-২ সুলতান মাহমুদ বাবু, জামালপুর-৩ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম, জামালপুর-৫ শাহ ওয়ারেস আলী মামুন, শেরপুর-১ ডা. সানসিলা জেবরিন, শেরপুর-২ মুখলেসুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ মাহমুদুল হক রুবেল, ময়মনসিংহ-২ শাহ শহীদ সারোয়ার, ময়মনসিংহ-৩ আহমেদ তাইয়েবুর রহমান হিরণ, ময়মনসিংহ-৫ জাকির হোসেন বাবলু, ময়মনসিংহ-৬ শামসুদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ-৭ মো. জয়নাল আবেদীন, ময়মনসিংহ-৯ খুররম খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১১ ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু,  নেত্রকোনো-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ ডা. আনোয়ারুল হক,  নেত্রকোনো-৩ রফিকুল ইসলাম হিলালী, নেত্রকোনো-৪ তাহমিনা জামান, কিশোরগঞ্জ-১ রেজাউল করীম খান চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান, কিশোরগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল, কিশোরগঞ্জ-৬ শরিফুল আলম, টাঙ্গাইল-১ শহীদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৫ মাহমুদুল হাসান, টাঙ্গাইল-৬ অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী, টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, মানিকগঞ্জ-১ এস এ জিন্নাহ কবীর, মানিকগঞ্জ-২ মাইনুল ইসলাম শান্ত, মুন্সীগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ আবদুল হাই, ঢাকা-২ ইফরান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১০ আবদুল মান্নান, ঢাকা-১১ শামীম আরা বেগম, ঢাকা-১২ সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম, ঢাকা-১৬ আহসান উল্লাহ হাসান, ঢাকা-১৯ ডা. দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, ঢাকা-২০ তমিজউদ্দিন, গাজীপুর-১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ সালাউদ্দিন সরকার, গাজীপুর-৪ শাহ রিয়াজুল হান্নান, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন, নরসিংদী-১ খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-২ ড. আবদুল মঈন খান, নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম আজাদ, রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম, রাজবাড়ী-২ নাসিরুল হক সাবু, ফরিদপুর-১ শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম রিঙ্কু, ফরিদপুর-৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, ফরিদপুর-৪ খন্দকার ইকবাল হোসেন, গোপালগঞ্জ-১ এফ ই শরিফুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-২ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম আফজাল হোসেন, মাদারীপুর-১ সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ মিল্টন বৈদ্য, মাদারীপুর-৩ আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, শরীয়তপুর-২ শফিকুর রহমান কিরণ, শরীয়তপুর-৩ মিয়া নূরুদ্দিন আহমেদ অপু, সুনামগঞ্জ-১ নজীর হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ মো. নাসির চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ মো. ফজলুল হক আসপিয়া, সুনামগঞ্জ-৫ মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ শফি আহমেদ চৌধুরী, সিলেট-৪ দিলদার হোসেন সেলিম,  মৌলভীবাজার-১ মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, মৌলভীবাজার-৩ নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মজিবুর রহমান চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৩ জি কে গউস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ একরামুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, কুমিল্লা-১ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-২ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ কাজী মুজিবুল হক, কুমিল্লা-৮ জাকারিয়া তাহের সুমন, কুমিল্লা-৯ এম আনোয়ারুল আজিম, চাঁদপুর-১ মো. মোশাররফ হোসেন, চাঁদপুর-২ ড. জালাল উদ্দিন, চাঁদপুর-৪ মো. আবদুল হান্নান, চাঁদপুর-৫ মমিনুল হক, ফেনী-২ জয়নাল আবেদীন, ফেনী-৩ আকবর হোসেন, নোয়াখালী-১ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-২ জয়নুল আবদিন ফারুক, নোয়াখালী-৩ বরকত উল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ মো. শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, নোয়াখালী-৬ ফজলুল আজিম, লক্ষ্মীপুর-২ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, চট্টগ্রাম-১ নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-২ আজিবুল্লাহ বাহার, চট্টগ্রাম-৪ মোহাম্মদ ইসহাক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৬ জসিম উদ্দিন শিকদার, চট্টগ্রাম-৭ কুতুবউদ্দিন বাহার, চট্টগ্রাম-৯ ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-১০ আবদুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১১ আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ সারোয়ার জামাল নিজাম, চট্টগ্রাম-১৬ জাফরুল হাসান চৌধুরী, কক্সবাজার-১ হাসিনা আহমেদ, কক্সবাজার-৩ লুত্ফর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ শাহজাহান চৌধুরী, খাগড়াছড়ি-শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া, রাঙামাটি মনি স্বপন দেওয়ান ও বান্দরবান সা চিং প্রূ। তালিকা ঘোষণা শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরও বলেন, আমরা অনেক বিবেচনার পর স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা করে এই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেছি। আমাদের চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের কাছে আবেদন করেছেন, এই নির্বাচনকে একটি আন্দোলনের অংশ হিসেবে নিতে হবে। প্রত্যেক প্রার্থীকে জয়যুক্ত করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাতে হবে। কোথাও যেন মতবিরোধ না থাকে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। চূড়ান্ত বিজয়ই আমাদের লক্ষ্য। জাতির কাছে আহ্বান, আজকে গণতন্ত্রের উত্তরণের জন্য, হারিয়ে যাওয়া অধিকারগুলো ফিরিয়ে আনার জন্য খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার জন্য বিএনপি, ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করুন।

সর্বশেষ খবর