এই প্রথম ওয়ানডেতে সেরা পাঁচে জায়গা পেলেন কার্টার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের পারফরম্যান্সে আইসিসি ওয়ানডে বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ নম্বরে উঠল মুস্তাফিজ। এই সিরিজের পারফরম্যান্সেই মেহেদী হাসান মিরাজ উঠলেন ক্যারিয়ার সেরা র‌্যাঙ্কিংয়ে। ক্যারিবিয়ানদের হারানো ওয়ানডে সিরিজে ৫ উইকেট নিয়ে ৫ ধাপ এগিয়ে মুস্তাফিজ আছেন ৫ নম্বরে।  অর্জন করেছেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৬৯৫ রেটিং পয়েন্ট। ওয়ানডে বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে শীর্ষে ওঠার গৌরব শুধু সাকিব আল হাসানের। ২০০৯ সালের নভেম্বরে উঠেছিলেন এক নম্বরে। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরেক বাঁহাতি স্পিনার আবদুস রাজ্জাক উঠেছিলেন দুইয়ে। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে ৬ উইকেট নিয়ে মিরাজ এগিয়েছেন ১৯ ধাপ। উঠেছেন ২৮তম অবস্থানে। মিরাজের সমান ৬ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা এগিয়েছেন ১০ ধাপ, আছেন ২৩ নম্বরে। ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর বোলার ভারতের জাসপ্রিত বুমরাহ, দুই আফগান লেগ স্পিনার রশিদ খান। ব্যাটসম্যানদের র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের শীর্ষে আছেন তামিম ইকবাল। ১৪ নম্বরে থেকে সিরিজ শুরু করেছিলেন এই ওপেনার। প্রথম ওয়ানডেতে ১২ রানে ফেরার পর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফিফটি করলেও নেমে গিয়েছিলেন ১৭ নম্বরে। তবে শেষ ওয়ানডে ম্যাচে অপরাজিত ৮১ রান করে তামিম উঠে এসেছেন ১৫ নম্বরে। তার পরেই আছেন মুশফিকুর রহিম। শেষ ওয়ানডেতে ৮০ রানে ইনিংস খেলে সৌম্য সরকার ১০ ধাপ উঠেছিল ৪২ নম্বরে। এই সিরিজে প্রথম ম্যাচে ৪৩ রান ও শেষ দুই ম্যাচে অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শেই হোপ প্রথম বারের মতো উঠে এসেছেন সেরা ১০-এ।

১৭ ধাপ এগিয়ে ক্যারিবিয়ান ওপেনার উঠেন ৮ নম্বরে। ব্যাটসম্যানদের র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে আছেন ভারতের বিরাট কোহলি। দুইয়ে তার সতীর্থ রোহিত শর্মা। অল রাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থাকা রশিদ খানকে ছোঁয়ার খুব কাছাকাছি অবস্থানে সাকিব আল হাসান। ৩৫৩ রেটিং পয়েন্ট রশিদের আর সাকিবের ৩৫২।