শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নাহিদ ইসলাম

আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

ছাব্বিরুল ইসলাম
আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গঠিত হয়েছিল তা এখনো পূরণ হয়নি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে ভবিষ্যতে তার কর্মপরিকল্পনা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি নানা কথা বলেন।

নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজন সমন্বয়কের একজন নাহিদ ইসলাম।  গত বৃহস্পতিবার তিনি শপথ নিয়েছেন। তাকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ছাত্রসমাজের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছেন তারা। ছাত্র-জনতার মাধ্যমে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে নতুন সরকার গঠন করেছেন তারা।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বৈরাচারের পতন ও ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ সাধন। কিন্তু ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ এখনো হয়নি। এখনো রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে এই ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে। গণহত্যার বিচার কিন্তু আমরা এখনো পাইনি। বাংলাদেশের এখন যে কাঠামো ভেঙে গেছে তা পুনর্গঠনের জন্য তারুণ্যের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সেজন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কাজ করবে। তবে সেটা কোন নামে হবে তা পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি যে জনগণের অনাস্থা সেটা কীভাবে দূর করা যায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুনর্গঠন করা, তাদের ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করা-এসব নিয়ে পরিকল্পনা করছি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে আহতদের চিকিৎসা করা। এ কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আমরা হাসপাতালে যত আহত আছে তাদের তালিকা করছি। তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতের জন্য কাজ করছি।

সরকারে শিক্ষার্থীদের সহ-উপদেষ্টা অন্তর্ভুক্ত করা সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই আন্দোলনটা তো শিক্ষার্থীদের মাধ্যমেই হয়েছে। আর শিক্ষার্থীরা যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার গঠন করেছে। তাদেরও লিডারশিপে আসা উচিত। তাদেরও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। তারা তদারকির জায়গায় কাজ করবে। তাদের কোনো বক্তব্য বা আকাক্সক্ষা থাকলে সে জায়গায় তারা কথা বলবে। সেজন্য প্রতিটা উপদেষ্টার সঙ্গে একজন করে সহকারী উপদেষ্টা বা অন্য কোনো নামে একজন ছাত্র প্রতিনিধি রাখার কথা হচ্ছে। 

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন,  আপাতত কোনো মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়নি। কিছু প্রতিশ্রুতি সামনে রেখে যেহেতু এই অভ্যুত্থান হয়েছে এবং বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করা অন্যতম লক্ষ্য, তাই এটি ছাড়া নির্বাচন বা কোনো কিছুই কাজ করবে না। বরং আগের অবস্থানেই আমরা ফিরে আসব। এই পুনর্গঠনের প্রস্তাবনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। তার ভিত্তিতে মেয়াদ নির্ধারণ হবে। আর এ কাজটি অন্য যেসব রাজনৈতিক স্টেকহোল্ডার আছেন তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে করা হবে। তিনি বলেন, পুলিশ কিছুটা কাজে আসা শুরু করছে। আবার এখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জায়গা রাজারবাগে গিয়ে কথা বলারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুলিশের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে পরিবর্তন এসেছে। যারা তাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। এ ছাড়া গঠনগত কিছু পরিবর্তনের দাবি পুলিশের জায়গা থেকে এসেছে। যে কোনো সরকার এলেই পুলিশকে তারা দলীয় উদ্দেশে ব্যবহার করে, বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করে। কিন্তু দোষ আসে পুলিশ প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে কাজ করতে আরও সময়ের প্রয়োজন। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে আমরা একটা আস্থার জায়গা দিতে চাচ্ছি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এখন বিভিন্ন অভিযোগ আসছে- এ সম্পর্কে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম, আসলে এ আন্দোলনটা ছাত্র আন্দোলন থেকে গণ অভ্যুত্থান হয়ে সরকার গঠন পর্যন্ত সবকিছু এত দ্রুত করতে হয়েছে যে ক্যাম্পাসের ইস্যু এবং ছাত্ররাজনীতির মতো বিষয়গুলোতে  ঠিকভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। এখন নেতৃত্ব পুনর্গঠন দরকার। অনেক জায়গায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হচ্ছে। সেগুলো অথরাইজড হচ্ছে না। সে জায়গা থেকে কীভাবে একটা কমিটি গঠন করার যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা যায়, অথরাইজ করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করছি। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সব সময় ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতা করে আসছে এবং করছে। এই লক্ষ্যে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে  ক্যাম্পাসে রাজনীতির বিষয়ে একটি চূড়ান্ত সমাধান বের করার জন্য আমরা কাজ করব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। আমাদের সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবেই নেওয়া হয়েছে। এখানে যারা প্রধান নেতৃত্বে আছেন তাদের অনুমোদন নিয়েই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু  সরকারের অংশীদার হয়ে কাজ করতে হচ্ছে এবং সামাজিক-রাজনৈতিক শক্তি হিসেবেও কাজ করতে হচ্ছে, তাই উভয় দিকেই আমাদের নেতৃত্ব প্রয়োজন। আপনার মন্ত্রণালয়ে কী ধরনের পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করে একটা ডিজিটাল ক্র?্যাকডাউন করা হয়েছিল। আর এখন এই ইন্টারনেটের দায়িত্বই আমাকে দেওয়া হয়েছে। আমার প্রথম কাজ হচ্ছে এটার তদন্ত করা যে কেন সে সময় এরকম হয়েছিল। আমরা তো ডিজিটাল যুগে বড় হয়েছি, দেশকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তির একটা ভূমিকা থাকবে। আইসিটি মন্ত্রণালয় নিয়ে যেসব সমালোচনা রয়েছে- যেমন মানুষের ব্যক্তিগত ফোনালাপে আড়ি পাতা, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এসব বিষয়কে অ্যাড্রেস করে আমরা নতুন একটা পলিসি গঠন করব।

কোটা সংস্কার নিয়ে তো প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে, কিন্তু আইন পাস হয়নি-এ ব্যাপারে কী করবেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, এখন তো সংসদ নেই। এখন নির্বাহী আদেশ আছে। এটার জন্য তদন্ত কমিটিরও প্রয়োজন। সবকিছু পুনর্গঠন হলে কোটা নিয়ে একটা ফয়সালা আমরা করে ফেলব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লক্ষ্য যেসব প্রতিশ্রুতির এবং দাবির ভিত্তিতে এই সরকার গঠন করা হয়েছে সেগুলোকে আমলে নিয়ে রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন করা। নতুন রাজনীতির বন্দোবস্ত করা, গণহত্যার বিচার করা, ন্যায়বিচার ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট সরকারের মাধ্যমে যেসব অপকর্ম হয়েছে সেগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত করা, সব শেষে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা।

শহীদ পরিবারের জন্য কী করা হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, শহীদ পরিবার এবং যারা আহত হয়েছেন, তাদের আর্থিকভাবে সুযোগ সুবিধা অবশ্যই দেওয়া হবে। এজন্য পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রয়োজন। একটা অফিশিয়াল তালিকা তৈরি করা হবে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৫ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন