শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

চারদিকে পচা দুর্গন্ধ অচেনা বসতভিটা

বন্যাদুর্গত ১১ জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫২ : অতিরিক্ত সচিব
নিজস্ব প্রতিবেদক
চারদিকে পচা দুর্গন্ধ অচেনা বসতভিটা

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় আক্রান্ত হয় ১১টি জেলা। এখন ধীরে ধীরে পানি নামতে শুরু করেছে। ভেসে উঠছে মৃত পশু-প্রাণী। ছড়িয়ে পড়ছে উৎকট গন্ধ। চিরচেনা বসতভিটাও এখন অচেনা বাসিন্দাদের কাছে। বন্যার্তরা বিভিন্ন রোগবালাইয়ে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে প্রশাসনের তরফে বন্যাকবলিত এলাকায় ইতোমধ্যে স্বাস্থ্যসেবার সব ধরনের সেবা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও জেলার অর্ধেক এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ নেই। ২০ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত বন্যায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১৭ জন। কুমিল্লায় ৩ হাজার কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভেসে গেছে প্রায় ১৯ কোটি টাকার মাছ। মৌলভীবাজারে পানি নামলেও বাড়ি ফিরতে পারছেন না অনেকে।

এদিকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী রেজা বন্যাদুর্গত ১১ জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫২-তে দাঁড়িয়েছে বলে গতকাল জানিয়েছেন। গতকাল সচিবালয়ে বন্যা নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী রেজা এসব কথা জানান। কে এম আলী রেজা জানান, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৪ লাখ ৮০ হাজার ৪৬৩ জন। পানিবন্দি রয়েছে ১০ লাখ ৭২ হাজার ৫৭৯টি পরিবার। ৬৮টি উপজেলা বন্যা প্লাবিত হয়েছে যেখানে ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন বা পৌরসভা ৪৯২টি। বন্যায় মারা যাওয়ার তথ্য উল্লেখ করে অতিরিক্ত সচিব বলেন, এ পর্যন্ত মৃত লোকসংখ্যা ৫২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৯, নারী ছয় ও শিশু সাত। কুমিল্লায় ১৪, ফেনীতে ১৭, চট্টগ্রামে ৬, খাগড়াছড়িতে ১, নোয়াখালীতে ৮, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১, লক্ষ্মীপুরে ১, কক্সবাজারে ৩ ও মৌলভীবাজার একজন মারা গেছেন। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন একজন (মৌলভীবাজারে)। সিলেট জেলা থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নতি হয়েছে। এক দিন আগেই বুধবার বন্যা নিয়ে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানানো হয় ৩১ জন মারা যাওয়ার তথ্য। সে হিসাবে এক দিনের ব্যবধানে মৃত্যের সংখ্যা বেড়েছে ২১ জন। অতিরিক্ত সচিব বলেন, ১১ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্রয়ের জন্য ৩ হাজার ৪০৩টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। কেন্দ্রগুলোতে ৫ লাখ ২ হাজার ৫০১ লোক এবং ৩৬ হাজার ৪৪৮টি গবাদিপশুকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসার জন্য ৫৯৫টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সানজিদা ইয়াসমিন জানান, পানিতে ডুবে যাওয়া, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া এবং সাপের কামড়ে এরা মারা গেছেন। মৃতদের মধ্যে বেশির ভাগই পানিতে ডুবে মারা গেছেন।

বন্যাকবলিত জেলাগুলোতে এ পর্যন্ত ৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা বরাদ্দ, ২০ হাজার ৬৫০ টন চাল, ১৫ হাজার পিস শুকনা খাবার বা অন্যান্য খাবার এবং শিশু খাদ্য ও গো-খাদ্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা। অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী রেজা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক কর্তৃক সংগৃহীত ১ লাখ ৪ হাজার ১০০ প্যাকেট শুকনা খাবার, কাপড় ও পানি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের (ডিডিএম) মাধ্যমে বন্যাকবলিত এলাকায় পাঠানো হয়েছে। ডিডিএম ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মধ্যে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। বন্যা আক্রান্ত জেলাসমূহের প্রশাসকদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, মেডিকেল টিম ও অন্য স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সমন্বয় করে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব। বন্যা আক্রান্ত জেলাগুলোতে মোবাইল ও টেলিফোন যোগাযোগ পুনঃস্থাপন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বন্যা আক্রান্ত জেলাসমূহে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার জন্য ফিল্ড হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে এবং সেনাবাহিনী ও জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসকবৃন্দ সেবা প্রদান করছেন। পাশাপাশি স্থানীয় ক্লিনিক, হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বন্যার্তদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। এ ছাড়া বন্যা-পরবর্তী পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব রোধ করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বলা হয়েছে।

চট্টগ্রামে বাড়ছে চর্মরোগ, সংকট বিশুদ্ধ পানির : স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি-মিরসরাই উপজেলা। এখন ধীরে ধীরে পানি নামতে শুরু করেছে। এর সঙ্গে দেখা দিয়েছে রোগবালাই। বাড়ছে চর্মরোগ। সংকট দেখা দিয়েছে সুপেয় পানির। নেই পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। ভেসে উঠছে মৃত পশু-প্রাণী। ছড়িয়ে পড়ছে উৎকট গন্ধ। পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া নিজের বসতবাড়িও এখন অনেকের কাছে অচেনা। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ-ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিশু, নারী ও বৃদ্ধদের।  জানা যায়, চট্টগ্রামের ৯টি উপজেলায় বন্যার পানি ওঠে। এর মধ্যে ফটিকছড়ি ও মিরসরাই উপজেলার সবকটি ইউনিয়ন পানিতে তলিয়ে যায়। ফটিকছড়িতে ২০০ ঘর সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন ও ৭ হাজার ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একই অবস্থা মিরসরাই উপজেলার। তবে গত রবিবার থেকে আস্তে আস্তে পানি নামতে থাকে। পানি নামার পর দৃশ্যমান হচ্ছে ক্ষতগুলো। টানা কয়েকদিন ভেজা কাপড়ে থাকায় অনেকের মধ্যে ফানগাল, স্কেবিসসহ নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা দিয়েছে। গভীর নলকূপগুলো এখন অকেজো। স্বেচ্ছাসেবীদের মিনারেল ওয়াটার এবং পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটই এখন বন্যার্ত মানুষের ভরসা। অনেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন। দেখা দিচ্ছে পেটের পীড়া ও পানিবাহিত নানা রোগ। অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন জ¦র, শ্বাসকষ্ট ও সর্দি-কাশিতে। তাছাড়া মৃত প্রাণী ভেসে ওঠায় ছড়িয়ে পড়েছে দুর্গন্ধ। দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো চিকিৎসাসেবা শুরু করলেও তা প্রত্যন্ত গ্রামপর্যায়ে এখনো পৌঁছানো সম্ভব হয়নি বলে জানা গেছে। কারণ সড়কগুলো ক্ষতবিক্ষত, চলে না যানবাহন। অনেক নিচু এলাকা এখনো জলমগ্ন। চট্টগ্রামের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. ওয়াজেদ চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামের বন্যাকবলিত এলাকায় ইতোমধ্যে স্বাস্থ্যসেবার সব ধরনের সেবা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। প্রস্তুত আছে বিশেষ মেডিকেল টিম। দেওয়া হয়েছে ওরস্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ। আরও ওষুধ মজুত আছে।

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে : ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে রয়েছে। এখনো ফেনী সদর, দাগনভূঞা, সোনাগাজী উপজেলার অনেক এলাকার মানুষ রয়েছে পানিবন্দি। শহরের পেট্রোবাংলা, মধুপুর, বিরিঞ্চি, সৈয়দনগর, মাস্টারপাড়া লমী হাজারী বাড়ি সড়ক পানিতে তলিয়ে আছে। অন্যান্য পাড়া থেকে পানি অনেকটা নেমে গেছে। সদর উপজেলার মোটবি, পাঁচগাছিয়া, ফাজিলরুর, ধর্মপুর ও ফরহাদ নগরের মানুষ এখনো পানিবন্দি রয়েছে। দাগনভূঞার পূর্বচন্দ্রপুরসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ পানিবন্দি দশা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি। অন্যান্য উপজেলার নিম্নাঞ্চল এখনো পানির নিচে রয়েছে। জেলার অর্ধেক এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ নেই। এদিকে ফেনীতে ২০ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত বন্যায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১৭ জন। ফেনীর জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

কুমিল্লায় ৩ হাজার কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা : বন্যায় কুমিল্লার ৮ উপজেলার কৃষিজমি, মাছের ঘের প্লাবিত হয়েছে। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। এসব খাতে ৩ হাজার কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। জানা গেছে, ২০ আগস্ট ভারতীয় ঢলের পানি ও অতিবৃষ্টিতে কুমিল্লায় আকস্মিক বন্যা দেখা দেয়। এতে ডুবে যায় ঘরবাড়ি, গরুর খামার, মুরগির খামার, মাছের ঘের, পুকুর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাটসহ প্রায় সবকিছু। কুমিল্লার ১৪ উপজেলা প্লাবিত হলেও আট উপজেলা তথা বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া, দেবিদ্বার, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, নাঙ্গলকোট ও বরুড়া উপজেলার অবস্থা ভয়াবহ।

ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তর কুমিল্লার কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, এখনো দুর্যোগ সময়। এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু বলা ঠিক হবে না। তবে ক্ষতি আমাদের ধারণার থেকে বেশিও হতে পারে। এখনই নিশ্চিতভাবে আমরা কোনো পরিসংখ্যান করিনি। দুর্যোগ সময় শেষ হলে আমরা পরিদর্শন ও সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে তা নিরূপণ করব।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভেসে গেছে প্রায় ১৯ কোটি টাকার মাছ : জেলার চার উপজেলার ৮৬০টি পুকুরের অন্তত ৭৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এতে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার বেশি লোকসান হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আখাউড়া উপজেলার খামারিসহ মাছ ব্যবসায়ীরা। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে মৎস্য অধিদপ্তর। ২০ আগস্ট রাতে ভারতের পাহাড়ি ঢলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী আখাউড়া উপজেলার হাওড়া নদীর বাঁধের তিনটি অংশে ভাঙন দেখা দেয়। এতে আখাউড়ার ৪০টিরও বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়। এ ছাড়া কসবা উপজেলারও তিনটি ইউনিয়নও প্লাবিত হয়।

মৌলভীবাজারে পানি নামলেও বাড়ি ফিরতে পারছেন না অনেকে : বন্যার পানিতে প্লাবিত হয় জেলার রাজনগর, কুলাউড়া, জুড়ী, বড়লেখা, কমলগঞ্জ ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানুষের ঘরবাড়ি, কৃষিজমিসহ অনেক কিছু। বন্যার পানি কমলেও অনেকেই বাড়ি ফিরতে পারছেন না। বিশেষ করে বন্যায় ক্ষতি হয়েছে বাঁশ-বেত দিয়ে তৈরিকৃত কাঁচা ঘর। যাদের কাঁচা ঘর ছিল বন্যায় মাটিতে ধসে পড়েছে তাদের ঘরের বেড়া ও চালের টিন। ফলে পানি নামার পরও আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরতে পারছেন না ক্ষতিগ্রস্তরা।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে নদীভাঙন : চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা ও মহানন্দা নদীতে পানি বাড়লেও কমেছে পুনর্ভবা নদীতে। তবে জেলায় বন্যার আশঙ্কা না থাকলেও সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার দুটি ইউনিয়নে নদীভাঙন দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড।

রাজশাহীতে পদ্মায় পানির উচ্চতা বেড়েছে ৩ সেন্টিমিটার : ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ফারাক্কা ব্যারাজের গেট খুলে দেওয়ার পর রাজশাহীতে ২৪ ঘণ্টায় পদ্মা নদীর পানির উচ্চতা বেড়েছে ৩ সেন্টিমিটার।

 বুধবার সকাল ৯টায় রাজশাহী পয়েন্টে পানির উচ্চতা ছিল ১৬ দশমিক ৩০ মিটার। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় পানির উচ্চতা বেড়ে হয়েছে ১৬ দশমিক ৩৩ মিটার। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় রাজশাহী পয়েন্টে পানির উচ্চতা পাওয়া গেছে ১৬ দশমিক ৩২ মিটার। ৩ ঘণ্টা পর সকাল ৯টায় এ উচ্চতা দাঁড়ায় ১৬ দশমিক ৩৩ মিটারে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’
‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের

প্রথম পৃষ্ঠা