শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - শামা ওবায়েদ

জবাবদিহির সংস্কৃতি গড়তে হবে

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
জবাবদিহির সংস্কৃতি গড়তে হবে

বিএনপি নেতা শামা ওবায়েদ বলেছেন, দেশের বর্তমান সংকটের শতকরা ৮০ ভাগ সমাধান হয়ে যাবে যদি রাষ্ট্রের প্রতিটি সেক্টরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সংস্কৃতি গড়ে তোলা যায়। গত ১৫ বছর  স্বৈরাচার শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতার অভাব ছিল। যে যার ইচ্ছামতো লুটপাট করেছে। লুটপাটের সুযোগকে বৈধতাও দেওয়া হয়েছে যাতে স্বৈরাচার ক্ষমতায় থাকতে পারে। তিনি বলেন, প্রত্যেক রাজনীতিবিদকেও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। প্রত্যাশা করি, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের লক্ষ্যে কী পদক্ষেপ নিচ্ছে তার রূপরেখা জাতির কাছে তুলে ধরবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বিএনপির আগামী দিনের রাজনীতি, দেশের সামগ্রিক বিষয় নিয়েও খোলামেলা কথা বলেন এই বিএনপি নেত্রী। শামা ওবায়েদ বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতির ধরন পরিবর্তন হয়ে গেছে। নতুন প্রজন্ম একশন চায়। কথার ফুলঝুরি শুনতে চায় না। তারা কাজ এবং রেজাল্ট দেখতে চায়। শুধু রেজাল্ট নয়, প্র্যাকটিকাল রেজাল্ট দেখতে চায়। বললাম একটা, করলাম আরেকটা আর আমার রেজাল্ট হলো আরেকটা- এ ধরনের বাংলাদেশ নতুন প্রজন্ম দেখতে চায় না। তিনি বলেন, প্রত্যেক রাজনীতিবিদকেও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। যারা নির্বাচন করবে তাদের প্রতিটি কর্মকান্ডকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। জাতীয় সংসদকে একটি প্রকৃত জবাবদিহিতামূলক সংসদ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সে জন্যই বিএনপি বার বার করে বলছে, দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকা যাবে না। ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করতে হবে। একজনের হাতে এত ক্ষমতা দিলে ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ করা সম্ভব হবে না। শামা ওবায়েদ আরও বলেন, অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানেও স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহির সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। একটা পরিবার সব দখল করে রাখবে বা একটা লোক ১০টা ব্যাংক দখল করে রাখবে, ঋণ নিয়ে ফেরত দেবে না, পালিয়ে যাবে- এসব রোধ করা সম্ভব যদি এই সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করা যায়।

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বিএনপির প্রত্যাশা কী জানতে চাইলে শামা ওবায়েদ বলেন, ১৫ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের অবসানের পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে এই সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের সবার প্রত্যাশাই অনেক বেশি। হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার ফলে রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি সেক্টর তার স্বাভাবিক রূপ হারিয়েছে। অর্থনীতি, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ, দুদকসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে তাদের স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে আনতে হবে। সংবিধান সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও করতে হবে।

শামা ওবায়েদ বলেন, তবে অন্তর্বর্তী সরকার যেহেতু স্বল্প সময়ের জন্য গঠিত হয়েছে, তাদের পক্ষে এতগুলো কাজ শেষ করা সম্ভবপর হয়ে উঠবে না। এ জন্য প্রয়োজন জনগণের ভোটে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার। দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে শেষ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছরে যেসব ব্যক্তি ও পরিবার গুম, খুন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাদের প্রাপ্য ন্যায়বিচার দিতে হবে। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি কমিশনও গঠন করা হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ গড়ার কাজে হাত দেওয়ার আগে স্বচ্ছ তদন্তের ভিত্তিতে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার কাজটিও জরুরি। বিএনপির এই নেত্রী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। ১৫ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করার কাজটি মোটেই সহজ নয়। অন্তর্বর্তী সরকার এই কাজ সম্পূর্ণ করতে যতটুকু সময় প্রয়োজন সেটুকু তারা নেবেন। একইসঙ্গে একটি দেশকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে একটি গণতান্ত্রিক ও জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকারেরও প্রয়োজন। আমাদের প্রত্যাশা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে কাজ করতে অন্তর্বর্তী সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে তার একটি পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তারা জাতির সামনে তুলে ধরবে। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার এজন্য আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা চাইবে আমরা তা দিতে প্রস্তুত আছি। শামা ওবায়েদ বলেন, সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে দেড় বছর আগে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা ঘোষণা করেছিল বিএনপি। এই ৩১ দফায় রাষ্ট্র মেরামতের প্রায় সব দিকই তুলে ধরা হয়েছে। এই ৩১ দফা থেকে অন্তর্বর্তী সরকার নতুন রাষ্ট্র সংস্কারের অনেক ধারণাও পেতে পারে। ‘নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে কি কোনো দূরত্ব লক্ষ্য করছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নিজস্ব ভাবনা এবং মৌলিক চিন্তাধারা থাকে। ফলে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় একেকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা একেক রকমের বক্তব্য দেবেন এটাই স্বাভাবিক। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি হওয়ার কোনো সুযোগ দেখছি না। এমনকি একটি রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরেও বিভিন্ন ইস্যুতে নেতা-কর্মীদের মধ্যে মতপার্থক্য তৈরি হতে পারে, এতে অস্বাভাবিকতার কোনো বিষয় নেই। প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত- জানতে চাইলে শামা ওবায়েদ বলেন, প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই বিএনপির পররাষ্ট্র নীতি অত্যন্ত পরিষ্কার। সবার সঙ্গেই আমাদের সুসম্পর্ক থাকবে। তবে সেটি হবে সমতা, ন্যায্যতা এবং পারস্পরিক স্বার্থগুলোর অক্ষুণœতার ভিত্তিতে।

বিভিন্ন মহল থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একটি রাজনৈতিক দল। আমরা চাই না কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হোক। তবে আওয়ামী লীগের (নেতা-কর্মী) বিরুদ্ধে যেসব হত্যাযজ্ঞ, দুর্নীতি, অন্যায়, অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে তার বিচার হওয়া জরুরি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান হিসেবে সরাসরি জড়িত থেকে দেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছেন। বিভিন্ন সময় সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে তার সরাসরি জড়িত থাকার যে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে তাতে বাংলাদেশের একজন নাগরিক ও রাজনীতিক হিসেবে অবশ্যই দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় তাকে বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।

বর্তমান আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতিতে বিএনপি এখন কী ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে- জানতে চাইলে শামা ওবায়েদ বলেন, কেউ ১ হাজার কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার করে দেবে আর কেউ দুই বেলা খেতে পারবে না, এ ধরনের বৈষম্যের রাজনীতিতে বিএনপি বিশ্বাস করে না। সবাই তার মেধা অনুযায়ী চাকরি পাবে। প্রত্যেকে তার সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যবসা করার সুযোগ পাবে। অর্থাৎ সবার জন্য একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করাটাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের ফলে বিএনপির ছোট-বড় প্রত্যেক নেতা-কর্মী হয়রানির শিকার হয়েছেন। এত কিছুর পরও বিএনপি ইতিবাচক রাজনীতির দিকে এগোচ্ছে। এত নির্যাতনের শিকার হয়েও বিএনপির তৃণমূল দেশের প্রতি, দলের প্রতি অনেক বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং নিবেদিতপ্রাণ। সব প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে দেশে ইতিবাচক রাজনীতির ধারা অব্যাহত রাখতে বিএনপি কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা ইতোমধ্যে সংবিধানের কিছু কিছু ধারা সংস্কারের কথা বলেছি। প্রস্তাবনা জানিয়েছি জাতীয় সরকার গঠনের। বিএনপি যদি সরকার গঠনের সুযোগ পায় তাহলে সবাইকে নিয়ে দেশ পরিচালনা করতে চায়। ছাত্র-জনতার মেধাকে কাজে লাগিয়ে বিএনপি বাংলাদেশকে বৈশ্বিক রাজনীতিতে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চায়।

দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে শামা ওবায়েদ বলেন, আমরা দলীয় নেতা-কর্মীরা এবং সর্বোপরি দেশের মানুষও চাইছি তিনি দেশের মানুষের পাশে থেকে দেশের জন্য কাজ করুন। দেশের বাইরে থাকলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দল এবং দেশের স্বার্থে এতদিন কাজ করেছেন, এখনো করছেন। অত্যন্ত সফল একটি আন্দোলনের নেতৃত্ব তিনি এতদিন ধরে দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সরকার যেসব মিথ্যা মামলা দিয়েছে আমি মনে করে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সেসব বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা নিয়ে একটা উপযুক্ত সময়ে উনি দেশে ফিরবেন।

বিএনপির বর্তমান সাংগঠনিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে শামা ওবায়েদ বলেন, বিগত বছরগুলোতে প্রশাসন এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের চাপের মুখে বিভিন্ন বিভাগ এবং জেলায় আমাদের নেতা-কর্মীরা তাদের কোনো কার্যক্রম চালাতে পারেননি। এখন দলের স্বাভাবিক সাংগঠনিক কর্মকান্ড চলমান রয়েছে। যদিও আমার দলীয় সাংগঠনিক পদ বিভিন্ন কারণে স্থগিত রয়েছে। তারপরও আমি আমার জায়গা থেকে কাজ করে যাচ্ছি। দলীয় পদ স্থগিত হওয়ার পেছনে কারণ কী ছিল- জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমার জন্য দুঃখজনক। আমার বাবার নির্বাচনি এলাকা ফরিদপুরে জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান চলাকালীন পাঁচজন মৃত্যুবরণ করেছেন, অনেকে আহত হয়েছেন। যে ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমার দলীয় পদ স্থগিত করা হয়েছে সেই ঘটনার সময় আমি ঢাকায় ছিলাম। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর উৎসবমুখর পরিস্থিতির মধ্যে যুবলীগের কিছু নেতা-কর্মী সেখানে শো ডাউন করেছে, যা এলাকার মানুষের পছন্দ হয়নি। সম্ভবত সেখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত। এ ঘটনায় একজন মারাও গেছেন। মৃত ব্যক্তি যে দলেরই হোক এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। এর তদন্ত হওয়া উচিত। আমার বিষয়ে দল যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমি সেটিকে সঠিক মনে করি। একটি দল পরিচালনা করতে গেলে অবশ্যই শৃঙ্খলাকে প্রাধান্য দিতে হবে। তদন্ত হলেই আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে। এতে আমার কোনো সমস্যা নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা